পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভেদনীতি ১৯২২ সনের ৯ই ফেব্রুয়ারী ভারতবর্ষের তদানীন্তন গভর্ণর-জেনারেল সেক্রেটারী অফ ষ্টেটুস এর নিকট অসহযোগ আন্দোলনের গুরুত্ব সম্বন্ধে যে দীর্ঘ টেলিগ্রাম করেন তাহার শেষে এই কয়েকটি কথা ছিল,— “অসহযোগ আন্দোলন সম্বন্ধে ভারত গভর্ণমেণ্ট প্রথম হইতেই কি নীতি অবলম্বন করিয়া আসিয়াছেন উপসংহারে তাহারা তাহাই স্পষ্ট করিয়া বলিতে চান । এই নীতি অবলম্বনে বিপদের যে আশঙ্কা আছে তাহা তাহাদের অজ্ঞাত নয়। তবুও যে গভর্ণমেণ্ট এপৰ্য্যস্ত এই আন্দোলন দমন করিবার জন্ত তাহাদের কাৰ্য্যের সমালোচকদের কথা মত কোনও কঠোর ব্যবস্থ৷ করেন নাই তাহার কারণ ইহা নয়, যে, কোনও উচ্চতর কর্তৃপক্ষের আদেশে তাহাদের হাত-পা বাধা কিংবা কঠোর নীতি অবলম্বনের ফলে দেশে যে সকল দাঙ্গাহাঙ্গামা হুইবার সম্ভাবনা আছে তাহ দমন করিবার মত শক্তি এবং নিজের সেই শক্তিতে আস্থা গভর্ণমেণ্টের নাই। গভর্ণমেণ্ট এতদিন পৰ্য্যন্ত যে নীতির বশে চলিয়াছেন তাহ অবলম্বন করিবার কারণ র্তাহাদের এই বিশ্বাস, যে, কোনও কার্ধ্যের আপাতঃ ফলাফল चcशक मूब e शबँौ क्णाक्ण क् िश्हेहद उाशब निष्क দৃষ্টি রাখাই প্রকৃত রাজনীতিকের কাজ। “ভারতবাসীদের সহায়তায়ই আজ পর্য্যস্ত ভারতবর্ষে ব্রিটিশ শাসন চলিয়া আসিতেছে, এবং ব্রিটিশ শাসনের ভবিষ্যৎ কাৰ্য্যকারিতার জন্তও এই সহযোগিতার অত্যন্ত আবস্তক। সেজন্য অসহযোগ चांदनांलन लभन कब्रिवांब्र खछ ८कांनe बादइी कब्रिह्छ যাইবার পূৰ্ব্বে কি করিলে এই সকল ব্যবস্থায় ভারতবর্ষের লোকদের যতটুকু অম্বুমোদন এবং সম্মতি থাকা সম্ভৰ তাহা থাকে সে কথাটাই গভর্ণমেন্ট সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রয়োজনীয় বিবেচনা করিয়াছেন। ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভার বিচারতর্ক হইতে যতটুকু বোঝা যায় তাহাতে মনে হয় এই বিষয়ে গভর্ণমেণ্ট অনেকটা কৃতকাৰ্য্যও হইয়াছেন।” ভারতবর্ষে ইংরেজ প্রভূত্ব ভেদনীতির উপর প্রতিষ্ঠিত, ५ रुथाईएउ न्डनर किछूहे नाहे । क्रूि नूडन नब्र বলিয়াই, উহার পিছনে ধে একটা গভীর সত্য আছে তাহা যদি আমাদের কাছে স্নান হইয়া গিয়া থাকে, তাহা হইলে সম্প্রতি “টাইমস’ পত্রিকায় প্রকাশিত স্তর আর্থার কোনান ডয়েলের একটি পত্র পড়িয়া এই বিশ্বতপ্রায় সত্য কথাটা আজ আবার আমাদের মনে নুতন করিয়া জাগা উচিত। o স্তর আর্থার বলিতেছেন, “আমরা পূর্ণ স্বাধীনতার সপক্ষে আন্দোলনের সম্বন্ধে অনেক কথাই শুনিতে পাইতেছি। কিন্তু উহার বিরুদ্ধে যে প্রতি-আন্দোলন স্বষ্টি করা আমাদের পক্ষে অতি সহজ, সে প্রতিআন্দোলন সম্বন্ধে কোনো কথাই আমাদের কানে আলিয়া পৌছিতেছে না। দৃষ্টান্তস্বরূপ কয়েকটি মাত্র বিষয়ের উল্লেখ করিব। আমরা মুসলমানদিগকে জিজ্ঞাসা করিয়াছি কি, উহার একটা স্বামী হিন্দু মেজরিটি দ্বারা পাশ করা আইন মানিতে প্রস্তুত কি না ? দেশীয় রাজস্তবর্গও একথাটা স্পষ্ট করিয়া বলিবেন কি তাহারা তাহাজের রাজ্যগুলিকে একটা স্বাধীন দেশের মধ্যে খণ্ড খণ্ড বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মত করিয়া রাখিতে প্রস্তুত কি না ? পঞ্চাৰকে কি বুঝাইয়া দেওয়া হইয়াছে, উত্তর সীমান্ত হইতে কোনও আক্রমণ হইলে ব্রিটিশ সাহায্য ছাড়া সে কত অসহায় ? ইংরেজের স্বশাসন ও ইংরেজ-বর্জিত ভারতবর্ষের অরাজকতা, এই জ্বয়ের মধ্যে কোনটি তাহারা চায়, একথা প্রকাগুভাৰে বলিতে কি পার্শী সম্প্রদায়কে আহ্বান করা