পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Գ>Հ প্রবাসী—চৈত্র, טאסאסאכ [ ২৯শ ভাগ, ২য় খণ্ড জাৰ্শেণী জগতের বীক্ষণ-মন্দির, জাৰ্ম্মেণী পৃথিবীর বিবেক-চেতনা। কিন্তু আজ তিনি ভয়ে ও দুঃখে স্বীকার করিতেছেন যে, তিনি জাৰ্ম্মেণীর অধ্যাত্ম চিম্ভাবীরদের আমেরিকার অবস্থা ও ব্যবস্থাকেই আদর্শ বলিয়া দিনে দিনে বড় করিয়া তোলা সভয়ে লক্ষ্য করিতেছেন। তিনি বলেন, সত্য বটে সেই ভয়ানক সৰ্ব্বনাশের পরে জাৰ্ম্মেণীর আর্থিক প্রতিষ্ঠা যাহাতে অবিলম্বে পুনঃস্থাপিত হয় তাহার জন্য যাহা কিছু করা প্রয়োজন তাহা করিতে হইবে। সেই উদ্দেশ্যে আমেরিকান ব্যবস্থা ও প্রণালীর প্রবর্তন ও তদুপলক্ষে আমেরিকার সহিত জাৰ্ম্মেণীর সহযোগিতাই প্রকৃষ্ট পন্থা। কিন্তু ইহাকে যদি জাৰ্ম্মেণী মুক্তি-সংগ্রামের পূৰ্ব্বেকার আয়োজন ছাড়া বড় কিছু বলিয়া মনে করে, তবে জাৰ্ম্মেণী ক্ষুধঃপার্তে যাইবে। যদি জাৰ্ম্মেণী আমেরিকানিজমকেই আদর্শ করে তবে জাৰ্ম্মেণী অধঃপাতে যাইবে । ভূর্তাগ্যক্রমে বহু বহু জাৰ্ম্মানের সম্বন্ধেই আজ এই কথা সত্য। (ইয়ুরোপ ও জাৰ্ম্মেণী, পৃঃ ১১৭ )। ক্যান্ট-হেগেলের জননী কি আপন আত্মার গরিম विश्वङ इ३८बन-अफ़, दखशिc७द्र ॐद्र यां★नांद्र घद्र ইধিবেন। সম্ভবত নয়, সম্ভবত এই আর্থিক জীবন গঠনের অভিজ্ঞতা, এইখানকার শৃঙ্খলা, এইখানকার কনিষ্ঠ লইয়া স্বাৰ্ম্মেণী আবার পুরাতম কুলটুরে'র ক্ষেত্রে প্রবেশ করিবে, আপনার অন্তজীবনের সত্যের সন্ধানে বাহির হইবে। বুঝি যে তপশ্চৰ্য্য আত্মজিজ্ঞাসায় একদিন উৎসারিত হইয়াছে, তাহাই যুগবিপ্লবে অর্থজিজ্ঞাসার রূপ পরিগ্রহ করিয়াছে। এইখানেও—মার্থিক ব্যবস্থার মধ্যেও, সেই জ্ঞানস্পছ, সেই কৰ্ম্মনিষ্ঠ সেই চিন্তাকুশলতা ও চিন্তাবীরত্বেরই সাক্ষাৎ মিলিতেছে। যুদ্ধের পূৰ্ব্বেই কি পৃথিবীর নেতৃত্ব ভাবযোগী জ্ঞানীর হাত হইতে কৰ্ম্মযোগী জ্ঞানীর হাতে চলিয়া যায় নাই ? জাজ তাহা হইলে এই বিলাপ কেন ? জীবনের গোড়াকার कथं कि औविक नग्न ? কিন্তু গোড়াকার কথাই কি শেষের কথাও ? প্রশ্ন মনে জাগে যে, যে-দেশ আত্মার গরিমায় সমস্ত মধ্য-ইয়রোপের আকাশকে অনন্তকাল ধরিয়া উজ্জল করিয়া রাখিয়াছে, আজ কি আটলাণ্টিক পারের তীব্র বহ্নিদ্ধতির নিকট তাহার সমস্ত প্রভা ও সমস্ত প্রজ্ঞা মান হইয়া গেল ? কিন্তু, সঙ্গে সঙ্গে ভাবা উচিত যে, মার্কিনের মশালে কেহ নিজের দ্বীপ জালাইলেই কি তাহার দেহুমন মার্কিনের পায়ে বিক্রীত হইয়া যায় ? স্মরণ রাখা উচিত যে, শিল্প-বিপ্লবের প্রথম সূচনা ইংলগুে, আজ তাঙ্কা সৰ্ব্বত্র স্বপ্রতিষ্ঠিত ; তাই বলিয়া কি পৃথিবীর সকল জাতিই মনোজগতে ইংরেজের দাস ? শিল্পযুগের এই রূপান্তরের প্রারম্ভ আমেরিকায় ; আর কেহ এই নবযুগের মালিকে যোগ দিলেই যে সে স্বধর্থ হারাইবে এই আশঙ্কার কারণ কি? আমেরিকা যে তত্ত্বের সন্ধান পাইয়াছে তাহার জাত নাই, কারণ তাঙ্গ সত্য। জীবন্ত জাতি জাত হারাইবার ভয়ে সত্যকে এড়াইয়া যায় না--সত্যকে গ্রহণ করিবার মধ্যেই তাহার শক্তির ও প্রাণধর্মের পরীক্ষা। বর্তমান জার্শ্বাণীর সেই পরীক্ষাই হইতেছে। আমেরিকানিজম্ কথাটা শুনিলেই চম্‌কাইয়া উঠিতে হয়। কিন্তু, ভাল হউক, মন্দ হউক, পৃথিবীর অদূর কালের ভাগ্যলিপি বোধ হয় আজ পড়া যাইতেছে। যদি কেহ আজ সেই ভাবী জীবনের মঙ্গলশখের সন্ধান পাইত, তবে কি তাহা কানের কাছে ধরিলে তাহার মধ্যে এই আটলাণ্টিকের প্রলয়োজ্জ্বাস, অবাধা বিক্ষুব্ধ কৰ্ম্ম-কলরোল শুনিতে পাইত না ? চীনে, জাপানে, জাৰ্ম্মেণীতে—কোথায় আজ আটলাণ্টিকের প্রতিধ্বনি निख्रु ? उॉहे भान इब्र, बéशान छांट*गैौब्र फिखांबैौब्र কাইজারলিঙ নহেন, সে আসন রাটেনাউ-এর ।