পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

boybo প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩৬ ['২৯শ ভাগ, ২য় খণ্ড ভক্তে ভানা ঝাপটাচ্ছেন তাতে আর আমার কোনো সন্দেহ রইল না। ভাবলাম - দেখতে হচ্ছে। যোগাযোগ হয়—বন্ধুকে বুঝিয়ে বললেই হবে ষে, গরীবের পক্ষে রাঙই সোনা ।” ছুটলাম তাড়াতাড়ি। গিয়ে দেখলাম একজোড়া পাগল—স্বামী আর স্ত্রী। অতি সাধারণ ব্যাপার, না ? কিন্তু সবটা শোন, তখন টের পাবে পশ্চিম দিকের বাড়ীটার গুজবের উৎপত্তি ८कॉर्थांध्र ! দু’জনেই বুদ্ধ এবং একটু বেশী রকম বিষন্ন ; তবে হঠাৎ পাগল ব’লে মনে হবার কিছু নেই—সেটা টের পেলাম পরে । যেতেই অভ্যর্থনা ক’রে বসালেন। কথাবাৰ্ত্ত হ’ল, কিন্তু এত স্বল্প এবং পরিমিত যে, আমার মনে একটা অনধিকার প্রবেশের অস্বস্তি জেগে উঠতে লাগল। মহা ফ্যাসাদে পড়া গেল ; আর রাগ হ’তে লাগল তোমার ওপর। একটা কিছু ব’লে উঠে আসব আসব করছি, এমন সময় কর্তা হঠাৎ বললেন, "এখানে আমরা তিনজন আছি আপাততঃ, আশা এলেই চারজন হুই--- গৃহিণী কথাটা একটু পরিষ্কার করে দিলেন, “আশালতা আমাদের মেয়ে ; এই এল বলে,—যতক্ষণ না আসছে”। স্বাকৃ, তোমার একটি "আশা" যে আছেন তাহ’লে, এটুকু আবিষ্কার ক’রে অনেকটা আশ্বস্ত হলাম। কিন্তু কতক্ষণ গেল, তার আর দেখাই নেই। আসরেও বিত্র রকম নিৰুমের পালা । শেষে প্রশ্ন করলাম, “কোথায় গেছেন তিনি " কোন উত্তর পাওয়া গেল না, দম্পতি শুধু পরম্পরের মুগের দিকে চেয়ে রইলেন। আমার এই সময় একটু शüक जांगंण । শেষে গৃহিণী বললেন, “সে এক অদ্ভুত ভাবে— জামায় বিশ্বাস করাবার জন্তে যেন.ভয়ানক জোর দিয়ে— যাবার সময় ঠিক বলতে পারলে না কোথায় গেল ; কিন্তু আসবে ঠিক, একথার কোনো...” ७भन जभन्न कर्ड1-"बहे भो !” क'रङ्ग हो९ cफ्नै5िटङ्ग ॐरणन-७क दिक्लड चाeब्राथ ! चाभाब्र अग्रेौब्रप्ले घन. ঘন শিউরে শিউরে উঠল ! গুহিণী কথার মাঝে থেমে গিয়ে সঙ্গে সঙ্গে উদ্বেগে যেন আড়ষ্ট হয়ে গেলেন । কৰ্ত্তা আস্তে আস্তে উঠে গেলেন—অতি-সপ্তপণে। দু’মিনিট-চার মি'নট—দশ মিনিট গেল - কওঁ শেষে বেরিয়ে এলেন – এইটুকুর মধ্যেই যেন কত পরিবর্তন হয়ে গেছে চেহারার ! গৃহিণীর যেন চোখ দিয়ে কথা বেরুল, “আসে নি ?” কৰ্ত্তা শুধু বললেন, “এসেছিল বৈকি, ডাকলে, শুনলে না ?” श्रामि यूरक्लब्र भङ बटन ब्रहेणाभ,-cताcकब्र ७ कि ভয়ঙ্কর রূপ । বোধ হয় আধ ঘণ্টার মধ্যে আরও পাচ-ছমুবার এই রকম ব্যাপার। কখনও কৰ্ত্ত। যাই মা !” ক’রে উঠে যান, কখনও গৃহিণী ; অথচ আমি সমস্ত শরীরটাকে একজোড়া কানে পরিণত ক'রে ও একটু ‘টু’ শব্দ পেলাম না আরও কিছুক্ষণ এইভাবে গেল ; তারপর একবার কর্তা সেই রকম যাই মা ! করে উঠে গৃহিণীকে বললেন, ‘আমায়ই ডাকলে বটে, কিন্তু চল এবার দু’জনেই যাই”—আমায়ও অত্যন্ত মিনতির স্বরে বললেন, "আপনিও একটু সঙ্গে আসবেন কি ?—ক্রমাগতই আমাদের সঙ্গে এ কি লুকোচুরি করছে ? তিনজনে ভেতরে গেলাম,—অামি রইলাম তাদের পিছনে । ভয়তয় ক’রে খুঁজলেন-এক এক জায়গায় ঘুরে ফিরে ছতিনবার করে । বলতে কি, এই অদ্ভুত সঙ্গীদের সঙ্গে সন্ধ্যের অন্ধকারে বিকৃত মস্তিষ্কের একটা খেয়ালী স্বটির সদ্ধানে ঘুরতে ঘুরতে আমারও মাথায় যেন একটা ঘূীপাক দিয়ে উঠতে লাগল। এক এক সময় এমনি আত্মবিস্তুত হ’য়ে উঠছিলাম যে, মনে হচ্ছিল এক্ষুণি এই হালকা অন্ধকারের মধ্যে একটা মূৰ্ত্তি জমাট বেঁধে উঠবে। শব্দহীন বাড়ীটা পৰ্য্যন্ত যেন উৎকট প্রতীক্ষায় নিঃশ্বাস বদ্ধ ক'রে দাড়িয়ে রয়েছে। নিরাশ হ’য়ে বৃদ্ধ খোজার মাঝে হঠাৎ বলে উঠলেন,