স্বর্ণমান ---میبل هیه۔ ২য় সংখ্যা ] भन-८छांलांन cरछांकवांक, बांब्रां चांभानिनद्वक बूवाहे८ड cष्ठंडे कब्र इश्रङtछ cष, च4मान शब्रिउTाण चांभां८मब्र भघल बहे चयचटणग्न कांब्र१ नम्र । हेझांब्र वर्ष এই হয় যে, যখন আমরা দেনদারদের দেন মিটাইতে না পারিয়া দেউলিয়া হইয় ঘাই তখন আমাদের আর্থিক অবস্থা সচ্ছল হয় ! সম্পত্তি গোপন করিয়া দেনদারদিগকে ঠকাইবার জন্য এই পন্থা অবলম্বন করিলে ঐন্ধপ হইতে পারে, কিন্তু ইংলণ্ডের মত কোন বড় দেশ সম্বন্ধে একথা কখনও খাটে না । ইতিমধ্যেই ইংলণ্ডের রাজনৈতিকগণ টারলিঙের মূল্য বাধিবার জন্য প্রাণপণে চেষ্টা করিতেছেন, যদি ইহার ঘাটতি সৌভাগ্যের সোপান হয় তবে তাহারা কেন ঐক্কপ করিবেন ? এখন দেখা যাঙ্ক ইংলণ্ডের স্বর্ণমান পরিত্যাগের সঙ্গে সঙ্গে ভারতের স্বর্ণমান পরিত্যাগের প্রয়োজনীরতা ছিল কি না। প্রথমতঃ, যে-ভাবে এই কাৰ্য্য করা হুইল তাহা ভাবিবার বিষয়। সেক্রেটারী অফ ষ্টেট ফর ইণ্ডিয়, স্তর স্তামুয়েল হোর ভারত-সরকার অথবা এলেম্ব লীর মেম্বরদের মতামত গ্রহণ না করিয়াই ইস্তাহার জারি করিয়া দিলেন যে, ভারত-সরকারের টাকার পরিবর্তে যে ষ্টারলিং অথবা স্বর্ণ দেওয়ার বাধকতা ছিল তাহ অদ্য হইতে রদ হইল। এসেম্ব লীর মেম্বরগণ যখন এই বিষয়ে আলোচনা করিতে চাহিলেন তখন বড়লাট ছকুম করিলেন যে, তাহা করিতে দেওয়া হইবে না। शर्मि७ १८द्र यां८णांछनl झझेब्राब्बिल ७ीय६ cवणग्नकाद्रौ প্রতিনিধিগণ র্ত্যহাদের তীব্র প্রতিবাদ বহুমতে পাশ করিয়াছিলেন তথাপি ত্ৰিশ কোটি লোকের শুভাশুভ যাহার উপর নির্ভর করে এমন একটি প্রস্তাব –আমাদিগকে এমন কি জানাইবার অপেক্ষ না রাখিয়া আমাদের ভাগ্যবিধাতারা বিগাতে বলিয়। তাহাদের স্বার্থ সংরক্ষণের জঙ্ক আমাদের স্বাৰ্থ বলি দিতে কুষ্ঠাবোধ করিলেন ना । छाब्रzडब्र छनय८उद्र यूना कि उiशब्र ७कि छब्रव मृडेखि । हेहाँब फेखtब्र हेश दणा श्धांtछ cष, कबच्न यहांगडाव्र घडोयड &यंश्ॐ ना कब्रिञ्च1 दिलांदडe স্বর্ণমান পরিত্যাগ করা হইয়াছে, অতএব ভারতের র্যৰম্বা-পরিষদের মতামত গ্রহণ না করায় কোন
-
कब्र झग्न नाहे । हेह छ८कब्र कषी-बूखिन्ब्र कथा নয়, কেন-ন ব্রিটিশ মন্ত্রীমণ্ডল কমন্স মহাসভার প্রতিনিধি, এবং ইহাতে তিন দলের প্রতিনিধি থাকাতে তাহারা পরস্পর জালোচনা করিয়াই ঐ সিদ্ধান্তে উপনীত হইয়াছিলেন। ব্রিটিশ মন্ত্রীমগুলে ভারতের কি কোন প্রতিনিধি আছেন প্রকাস্তে বা অপ্রকাস্তে র্তাহারা ভারতের মতামত জানিতে কি চেষ্টা করিয়াছিলেন, যদি না করিয়া থাকেন তাহা হইলে এই কথার মূল্য কি ? ১৯২৬ সালে যে কারেন্সী কমিশন বসিয়াছিল, তাহারা বলিয়াছিলেন যে কোনও দেশ-বিশেষের মুদ্র। যদিও তাহা স্বর্ণের উপর দৃঢ়প্রতিষ্ঠিত তথাপি তাহার সহিত ভারতের মুদ্রার হার বাধিয়া দিলে ভারতের পক্ষে তাহ বিশেষ অস্থবিধাজনক হইবে। এই কারণে ভারতের মুদ্রার বিনিময় ষ্টারলিঙের সহিত না বাধিয়া স্বর্ণের সহিত বাধিতে হইবে। কাজেই এখন ইহার বিপরীত কথা কহিলে, অর্থাৎ ষ্টারলিং বিনিময়ই ভারতের পক্ষে অধিকতর কল্যাণকর—বলিলে আমরা মানিব কেন ? এ বিষয়ে র্তাহাদের মন্তব্য এতই সারবান যে, তাহা উদ্ধৃত করা প্রেয়োজন । “By an appropriate structure built on this foundation, the Indian system might be developed into a perfected sterling exchange standard, both automatic and elastic in its contraction and expansion, and efficient to secure stability. Such a system would involve the lcast possible holding of metallic reserves and would also be the most economical from the standpoint of the Indian tax-payers. But the system would have some defects. The silver currency would still be subject to the threat implied in a rise in the price of silver. Were sterling once more to be divorced from gold, the rupee, being linked to sterling, Should would suffer a similar divorce.
