পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] ১ শিলিং ও পেনিতে আবদ্ধ রাখিবার জন্ত ভারতের স্বর্ণ छेछांफ़ कब्रिच्चा नl tणeब्रां इहेड ॥ ठांशं८नब्र इदिथांब्र छछ, জামাদের জার্থিক অবস্থার অশেষ ক্ষতি করিয়া ब्रांबटकाट्यब्र ८बनौब्र छांनं चर्म फेछाफ़ कब्रिड्रा ७थन दण इहे८ड८इ c६, यथन बिdछैनझे च4यांन बछांच्च ब्रांषिण्ड পারিল না, তখন তোমরা পরিবে কি করিয়া । পাচ বৎসর পূৰ্ব্বে আমাদের কারেন্সী রিজার্তে ৬৮ কোটি btw gwrw w f***ifs (gold resources ) nqs ছিল ; এক্সচেঞ্জের বিপাকে পড়িয়া তাহ আজ ৫ কোটিতে দাড়াইয়াছে । ইহার জন্ত কে দায়ী তাহা কি এখনও বলিতে হইবে ? আর এক কথা, যেমন ভারত ইংলণ্ডের নিকট ঋণী, তেমন ক্যানাডা, অষ্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ-আফ্রিকাও ইংলণ্ডের নিকট প্রভূত পরিমাণে ঋণী, তাহা হইলে তাহারাই বা কেন স্বর্ণমান পরিত্যাগ করিল না ? কারণ কি ইহাই নহে যে, তাহাদের শাসনের উপর ইংলণ্ডের কোন হাত নাই । আমাদের মুদ্রা টারলিঙের সহিত একস্থত্রে গ্রথিত করায় ইংলণ্ডের স্ববিধা কি তাহা দেখা যাক। আস্তর্জাতিক বাণিজ্যের ষে অবস্থা দাড়াইয়াছে ভাহাতে ইংলণ্ডের পক্ষে অঙ্ক দেশে ব্যবসা করা কঠিন হইয়াছে, এই অবস্থায় ভারতের বাজার ভাহার পক্ষে একান্ত প্রয়োজনীয়। প্রথমতঃ ভারত ভাস্কার কাচা মালের একটি প্রধান জাড়ত, সেগুলি আবার পাকা মালে রূপান্তরিত করিয়া ভারতের মোকামে মোকামে বিক্রয় করিতে পারিলেই তবে সে লাভবান হইতে পারে । আমাদের মুদ্রা টারলিঙের সহিত যুক্ত হইলে, কাচা মাল পূর্বের মত সহজে এবং পূর্ণমাত্রায় বিলাতে চালান হইতে পারিৰে। অধিকন্তু অন্তান্ত দেশে এখনও স্বর্ণমান প্রচলিত থাকায়, সে দেশের মালের মূল্য এদেশে প্রায় শতকরা ২৫ টাকা বুদ্ধি পাইয়াছে, অথচ আমাদের মুজ টারলিঙের সহিত যুক্ত থাকায়, সেই অনুপাতে ব্রিটিশ মালের মূল্য বিশেষ বৃদ্ধি হয় নাই। ইহার ফলে তাহাজের যে-সব প্রতিযোগী আছে—যেমন, জাপান—তাহারা ভারতে প্রতিযোগিতা করিতে পারিবে না । বিদেশী মালের দর অসভব বৃদ্ধি পাইলে স্বর্ণমান సిపె(t बांक्षा इहेम्ना चांभब्रां दिलांडि बिनिव किनिय । देशहे श्ण ठांशप्शन्त्र धानब्र कथा ७द९ ७हेछछहे गाब्र স্যামুয়েল হোর রাজারাতি আমাদের মুদ্রা টারলিঙের সঙ্গে যুক্ত করিয়া দিলেন । হইতে পারে যে আমাদের যেঅবস্থা দাড়াইয়াছিল তাহাতে টাকাকে ষ্টারলিঙের সঙ্গে যুক্ত করা ছাড়া অন্ত উপায় ছিল না, কিন্তু আমরা দেখাইয়াছি যে, এই অবস্থা হওয়ার কারণ এক্সচেঞ্জ হার বজায় রাখিবার জন্ত আমাদের স্বর্ণের অপচয় । ইংলণ্ডের স্থবিধা আর আমাদের সুবিধা এক নয়, বরং যাহাতে অধিকাংশ স্থলে তাহাদের লাভ তাহাতে আমাদের লোকসানই । ইহাতে স্পষ্টষ্ট প্রতীয়মান হয় ষে অর্থনৈতিক রক্ষাকবচ, যাহার জন্ত ব্রিটিশ ব্যবসায়িগণ এবং আমলাতন্ত্র উঠিয়া-পড়িয়া লাগিয়াছেন, তাহা যদি মানিয়া লওয়া হয় তাহা হইলে ভবিষ্যতে আমাদের অশেষ অকল্যাণ হইবে। গোল টেবিল বৈঠকে safe-guards কি কি রাখা হইবে তাহা ব্রিটিশ সরকার এখনও স্পষ্ট করিয়া বলেন নাই, তবে স্তর জন সাইমন, স্তর স্তামুয়েল হোর প্রমুখ নেতাগণ যাহা বলিয়াছেন তাহা হইতে অহমান করা কঠিন নয় যে শতাব্দীব্যাপী যে-সব স্বর্থ-সুবিধা তাহারা ভোগ করিয়াছেন সেগুলি সংরক্ষণের জন্ত ভবিষ্যৎ শাসন-বিধিতে এমন সব জাদুঘাট রাখিবেন যে, নামে যাহাই হউক কাৰ্যতঃ আমরা ষে তিমিরে সে তিমিরেই থাকিব। অর্থনৈতিক দায়িত্ব স্বায়ত্তশাসনের মূলমন্ত্র, যদি সে দায়িত্ব হইতে আমরা বঞ্চিত হই তাহা হইলে রাজনৈতিক অধিকারের মূল্য কি ? যদি ব্রিটিশ বাণিজ্য পূর্বের ন্যায় শোষণ নীতি বজায় রাখে তাহাতে দেশের কি উপকার হুইবে ? আমরা চাই স্বদেশে শিল্প-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠা করিতে, আমরা চাই ক্ষুধাৰ্ত্তকে অন্ন দিতে, বস্ত্রহীনকে বস্ত্র দিতে। যতদিন অর্থনৈতিক অধিকার আমাদের হাতে না আসিবে, যতদিন আমরা আমাদের স্বথ-সুবিধার জন্য ষে সব উপায় অবলম্বন করা প্রয়োজন তাহা করিতে না পারিব, ততদিন আমাদের আর্থিক উন্নতির কোন আশা নাই। কাজেই গোল টেবিল বৈঠকের जzबयथांब्र कट्ज जांभां८बद्ध **वांर्ष” नृश्ब्रकरणब्र छना शनि