পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫১২ বেদনায় বোঝাই ক'রে দূরে ভাগিয়ে দিয়ে। নিজের মনের আলো-জাধারের মধ্য থেকে হঠাৎ পরের মনের কচুয়ের ধাক্কা খাবার জন্তে বড় রাস্তায় বেরিয়ে পড়তে হবে এমন কথা সেদিন ভাবিওনি। অবশেষে একদিন খ্যাতি এসে অনাবৃত মধ্যাহ্নরেীত্রে টেনে বের করলে । তাপ ক্রমেই বেড়ে উঠল, আমার কোণের আশ্রয় একবারে ভেঙে গেল। খ্যাতির সঙ্গে সঙ্গে যে গ্লানি এসে পড়ে আমার ভাগ্যে অঙ্কদের চেয়ে তা অনেক বেশী অাবিল হ’য়ে উঠেছিল। এমন অনবরত, এমন মকুষ্ঠিত, এমন অকরুণ, এমন অপ্রতিহত অসম্মাননা আমার মত আর কোনো সাহিত্যিককেই সইতে হয়নি । এও জামার খ্যাতি-পরিমাপের বৃহৎ মাপকাঠি । এ কথা বলবার স্থযোগ পেয়েছি যে, প্রতিকুল পরীক্ষায় ভাগ্য আমাকে লাঞ্ছিত করেচে, কিন্তু পরাভবের অগৌরবে লজ্জিত করেনি। এছাড়া আমার দুগ্রহ কালো বর্ণের এই ষে পটটি ঝুলিয়েছেন এরই উপরে আমার বন্ধুদের স্বপ্রসন্ন মুখ সমুজ্জল হয়ে উঠেচে । তাদের সংখ্যা অল্প নয়, সে কথা বুঝতে পারি আজকের এই অনুষ্ঠানেই। বন্ধুদের কাউকে জানি, অনেককেই জানিনে, তারাই কেউ কাছে থেকে কেউ দূরে থেকে এই উৎসবে মিলিত হয়েচেন সেই উৎসাহে আমার মন আনন্দিত । আঞ্জ আমার মনে হচ্চে তারা আমাকে জাহাজে তুলে দিতে ঘাটে এসে দাড়িয়েচেন—আমার খেয়াতরী পাড়ি দেবে দিবালোকের পরপারে তাদের মঙ্গল श्रिनि कोप्टन निcम्न । আমার কৰ্ম্মপথের যাত্রা সত্তর বছরের গোধূলি বেলায় একটা উপসংহারে এসে পৌছল। আলো মান হবার cनव भूहूप्€ ७हे खबखौ चश्छादनब्र षांब्रा ८मल चांभांब्र দীর্ঘজীবনের মূল্য স্বীকার করবেন। ফসল যতদিন মাঠে ততদিন সংশয় থেকে ষায় । বুদ্ধিমান মহাজন ক্ষেতের দিকে তাকিয়েই আগাম क्रोमन हिज्र थिा कप्ख्न, चट्नको झोप्छ cब्र८थ cनम्न । ফসল যখন গোলায় উঠল তখনি ওজন বুঝে দামের কথা পাৰা হ’তে পারে। আজ আমার বুঝি সেই ফলন-শেষের হিলাৰ চুকিয়ে দেবার দিন। প্রবাসী—মাঘ, ১৩৩৮ TTA AMA AeeMMA ASASAeMMMAAA AAAA AAAA eMAMAMAMAMAAA AAAA AMMAAS [ ৩১শ ভাগ, ২য় খণ্ড cरु मान्नुष च्यटनककाज cर्दcछ श्राटझ cन अज्रौप्रङब्रहे সামিল। বুঝতে পারচি আমার সাবেক বর্তমান এই হাল বৰ্ত্তমান থেকে বেশ খানিকট। তঞ্চাতে । ষে সব কবি পালা শেষ ক’রে লোকগম্ভরে, তাদেরই আঙিনার কাছটায় আমি এসে দাড়িয়েচি তিরোভাবের ঠিক পূৰ্ব্বসীমানায় । বৰ্ত্তমানের চলতি রখের বেগের মুখে কাউকে দেখে নেবার যে অস্পষ্টতা সেটা আমার বেলা এতদিনে কেটে যাবার কথা । যতখানি দূরে এলে কল্পনার ক্যামেরায় মানুষের জীবনটাকে সমগ্রলক্ষ্যবদ্ধ করা যায় আধুনিকের পুরোভাগ থেকে আমি ততটা দূরেই এসেচি । পঞ্চাশের পরে বানপ্রস্থ্যের প্রস্তাব মন্থ করেচেন । তার কারণ মন্থর হিসাবমত পঞ্চাশের পরে মাছুষ বৰ্ত্তমানের থেকে পিছিয়ে পড়ে। তখন কোমর বেঁধে ধাবমান কালের সঙ্গে সমান ঝোকে পা ফেলে ছোটায় ষতটা ক্লাস্তি ততটা সফলতা থাকে না, যতটা ক্ষয় ততটা পূরণ হয় না। অতএব তখন থেকে স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে তাকে সেই সৰ্ব্বকালের মোহানার দিকে যাত্রা করতে হবে যেখানে কাল স্তব্ধ । গতির সাধনা শেষ ক’রে তখন স্থিতির সাধন । মন্থ ষে-মেয়াদ ঠিক ক’রে দিয়েচেন এখন সেটাকে ঘড়ি ধ’রে খাটানো প্রায় অসাধ্য। মন্থর যুগে নিশ্চয়ই बौबटन ७ीउ नाञ्च झिल न1, डाब्र यछि ब्बिल कब ।। এখন শিক্ষণ বল, কৰ্ম্ম বল, এমন কি আমোদ-প্রমোদ খেলা-ধূলা, সমস্তই বহুব্যাপক। তখনকার সম্রাটেরও রথ যত বড় জমকালো হোক, এখনকার রেলগাড়ির মত তাতে বহুগাড়ির এমন ৰন্দ্রসমাস ছিল না । এই গাড়ির মাল খালাস করতে বেশ একটু সময় লাগে। পাচটায় জাপিসে ছুটি শাস্ত্রনির্দিষ্ট বটে, কিন্তু খাতাপত্র বন্ধ করে দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে বাড়ি-মুখে হবার আগেই বাতি জালতে হয় । আমাদের সেই দশা । তাই পঞ্চাশের ५भब्रॉन बॉफ़ि८ञ्च ना निष्ण कृछि भक्षुब्र जनखद । क्डि সত্তরের কোঠায় পড়লে আর ওজর চলে না। বাইরের লক্ষণে বুঝতে পারটি আমার সময় চলল আমাকে इiफ़ि८ङ्ग-कध रू'८ब्र श्वब्रटण७ असष्ठ मध्ये रुइब्र चांtनंकांद्र