পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ԳԵՆ প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩৮ [७s* छांगं, २ग्न थ७ তখন সেই বর্শাকৃত পুরুষ উঠিয়া দাড়াইয়া বলিল, *নির্ভয়ে বল, কোনো কথা গোপন ক’রো না । আমি যুবরাজ চন্দ্রগুপ্ত, তুমি মহারাজকে কেন হত্যা করলে ?” “যুবরাজ, তোমার ভগিনী ছিল না, কস্তা নাই, তুমি হয়ত সহজে বুঝতে পারবে না আমি হঠাৎ কেন সমুত্রগুপ্তের পুত্রকে হত্যা করেছি। তোমার জ্যেষ্ঠ দিবালোকে পাটলিপুত্রের প্রকাশু রাজপথে রুচিপতির লোক দিয়ে এই কুমারী যুবতীকে নিয়ে এসেছিল। - “যুবরাজ, যখন কস্তার পিতা হবে তখন রামগুপ্তের হত্যার কারণ বুঝতে পারবে। অামি তোমার ভ্রাতাকে হত্যা করেছি, আমার উচ্চশির এই দণ্ডে গ্রহণ কর, হস্তীর পদতলে আমায় চুর্ণ কর, বা জাহ্নবীর জলরাশিতে পিঞ্জরাবদ্ধ করে ফেলে দাও—কোনোই আপত্তি নাই। বিচার চাই না, দয়ার আশা করি না, চাই কেবল মৃত্যু। একমাত্র অঙ্গুরোধ, তোমরাও পাটলিপুত্রের নাগরিক, এই লাঞ্চিত মাগধ নারীকে আমার চিতায় জীবন্ত নিক্ষেপ ক’রো ।” বৃদ্ধ সন্ন্যাসী নাগরিকের সম্মুখে গিয়া বলিল, “শোন নাগরিক, আধ্য সমুদ্রগুপ্ত দেহত্যাগ করেছেন, কিন্তু আমি এখনও মহানায়ক মহাবলাধিকৃত রবিগুপ্ত ।” “আমি এখনও মহারাজ ভট্টারকপাদীয় মহামত্য দেবগুপ্ত ।” - “আমি এখনও মহাদগুনায়ক হরিগুপ্ত ।” “আমি পাটলিপুত্রের অৰ্দ্ধ শতাব্দীর শাসনকর্তা নগরাধ্যক্ষ হরিষেণ ।”

  • আর আমি মগধের সীমান্তরক্ষী জাপিলীয় মহানায়ক ক্লারের পুত্র গল।"

দ্বাদশজন ভিক্ষুক ও সন্ন্যাসী সমস্বরে বলিয়া উঠিল, “নাগরিক, মহারা। রামগুপ্ত নিহত, আৰ্য্যপট শূঙ্গ, দ্বাদশ প্রধান এখন সাঙ্গজ্যের শাসনকর্তা। সাম্রাজ্যের দ্বাদশ গগীরথীর তীরে প্রতিজ্ঞা করছি, যদি প্রমোদ-উদ্যানে প্রবে। করৈয়া রামগুপ্ত ও গৌক্সিকের \ / ; শব বেষ্টন করিয়া দাড়াইল। বৃদ্ধ জয়নাগ ও যুবা জয়কেশী চন্দ্রগুপ্তের সম্মুখে দাড়াইয়া আদেশ চাহিল। চন্দ্রগুপ্ত নাগরিককে কারাগারে লইয়া যাইতে আদেশ দিলেন। পশ্চাৎ হইতে বৃদ্ধ সচিব বিশ্বরূপ শৰ্মা ও মহাপুরোহিত নারায়ণ শৰ্ম্মা শবের নিকট আসিয়া দাড়াইলেন। এতক্ষণ পরে চন্দ্রগুপ্ত প্রথম মাতাকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন, “মা, তুমি একটু এখানে দাড়াও, আমার একটু কাজ আছে, সেটা সেরে এসে শ্মশানে যাব।” নারায়ণ শৰ্ম্ম বিস্থিত হইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “তুমি এখন জগুচি চন্দ্র, এখন কোনো কাজ তোমার পক্ষে প্রশস্ত নয় ।” সকলে বিস্মিত হইয়া চন্দ্রগুপ্তের মুখের দিকে চাহিয়া রহিল। কেবল ধ্রুবদেবী বলিয়া উঠিলেন, “মা, মা, চল, শীঘ্র অক্ষত্র চল, আমি চোখে দেখতে পাচ্ছি না।” “জয়নাগ, তুমি দেবীদের সঙ্গে প্রাসাদে স্বাও । মহামাতা, মহাবলাধিকৃত, আপনারাও প্রাসাদে যান, আমি সন্ধ্যায় আৰ্য্যপট্ট গ্রহণ করব।" বৃদ্ধ জয়নাগ মাখা চুলকাইতে চুলকাইতে বলিলেন, “মহারাজ, যখন আদেশ করছেন, তখন যাচ্ছি, কিন্তু আমার আদেশে পৌরসজ্যের পক্ষে ইশ্রদ্ধ্যুতি ও দশগুল্ম আপনার সঙ্গে থাকবে ।” চন্দ্রগুপ্ত অগ্রসর হইলে মাধবসেন তাহার সঙ্গে চলিল। তাহা দেখিয়া যুবরাজ জিজ্ঞাসা করিলেন, “মাধবী, তুমি কোথায় যাচ্ছ ?” - মাধবসেনা হাসিয়া কহিল, “মহারাজ, যে কুকুরী জীবেশী মহারাজের সঙ্গে মথুরায় গিয়েছিল, সে কখনও এখন স্থির থাকতে পারে ?” দত্তদেবী ও ধ্রুবদেবী দ্বাদশ মহানায়কের সহিত প্রাসাদে ফিরিয়া গেলেন, নাগরিক ও তাহার কস্তা কারাগারে চলিল, চন্দ্রগুপ্তের সঙ্গে মাধবসেনা ও ইজহ্ব্যক্তি প্রমোদ-উদ্যানের ভিতর প্রবেশ করিল, কেবল মহাপুরোহিত নারায়ণ শৰ্ম্ম শব স্পর্শ করিয়া বসিয়া রছিলেন। চন্দ্রগুপ্ত ও তাহার সঙ্গীদের অধিক দূর যাইতে হইল না । গঙ্গাতীরে, কৃষ্ণমর্শ্বরের দ্বিতীয় স্থখাসনে রুচিপতি এলাইয়া পড়িয়াছে, একজন দণ্ডধর একটা বৃহৎ তালপত্র शब्रिब्रां चां८छ्, यदए छूहे ठिनजन थणैौशांब्र ठांशदक cयहेन S AASAASAAAS A SAS SSAS SSAS SSAS