পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

இல் সংখ্যা যখন গন্ধ আসিবে, হাওয়া জাগিবে, তখন কি করিবে সে ? জীবনে একটি মেয়ে তাহাকে ভালবাসিয়াছিল। তার বাতায়নের তলে একটু আসিয়া দাড়ান ছিল তার জীবনের একটুখানি দখিন হাওয়া, একটু হঠাং গন্ধ । তার বাতায়নধানি অজয়ের জীবনের উপর চিরদিনের জন্য এখন বন্ধ হইয়া যাইবে । দিনের পর দিন কাটবে। রাতের পর রাত চলিয়া যাইবে । মৃত্যুর পর মৃত্যু নাচিয়া চলিবে । আকাশের রঙ বদলাইবে, পাতায় পাতায় নতুন স্বরের গান জাগিবে। বর্ধার হিমে পৃথিবী ভিজিবে,—গ্রীষ্ম বসন্তে আবার শুকাইয় উঠবে। যেমন করিয়া জগতের দিন কাটে তেমনি করিয়া কাটিবে। শুধু তাহার লাগিয়া বাতায়নে কেছ আর আসিয়া দাড়াইবে না। মনট এক মুহূৰ্বে লোভী স্বার্থপর হইয় ওঠে। মথুলী, भधुछौ ? তারপর আবার নিজেকে অজয় বোঝাইল । সে চিত্রকর, সে খামখেয়ালী। মধুলীর জীবন অল্পী করিবার তার অধিকার নাই । জান্‌লার গরদে ধরিয়া মঞ্চলিক যেখানে ছবির মত দাড়াইয়াছিল সেইখানেই অজয় অগিাইয়া গেল। কথা নাই। অজয় মুখ তুলিয়া চাহিতেও পারে না,-সে দুৰ্ব্বল, নিজেকে বিশ্বাস সে করিতে পারে না। মঞ্জুলিকার চোখের দিকে চাহিলে কৰ্ত্তব্যেস্থ, বোধ তার হারাইয়া याग्न-श्रडम्बब कि प्रक অনিৰ্ব্বচনীয় ছাওয়া দুৰ্দ্দম হইয়া ऎGे । भंगॆ, भंगॊौ, ८ङ्गंथiध्र দুটি চোখ পাইয়াছিলে তুমি ? -वल्लग्न ?-यश्ची घृझषरङ्ग डाँदक । সে সাড়া দিল না । মঞ্জলিকা বলিল,—অজয়, আজ বনমল্লিকা ফোটার মত জ্যোৎস্না উঠেছে। আজ বাতাস চন্দনের মৃগন্ধ নিয়ে এসেছে অজয়। এমন রাতে শুধু তুমি বল মঞ্জুলিকে ভালবাস-শুধু একটিবার বল ! छवि জোংরা কড়ার পাতা পাতায় ৱিকিমিকি করিকে br&సి


w-سر -د

त्रयञ्च ८कां८न छदांद निल नां । ऊांकांहेलe न একবার মঞ্চলিকার দিকে। শুধু চিত্রাপিতের মত দাড়াইয়া রহিল। —মজয়, শুনছে না তুমি ? শুধু একটবার বল,— জগতে তবে আর কেউ আমাকে আটকাতে পারে না। কোনো উত্তর আসিল না। শুধু কৃষ্ণচুড়ার বনে একটা আৰ্ত্তম্বর জাগিয়া উঠিল। শুধু দূরে একটা মোটরের হর্ণ শোনা গেল । --অজয় অমন করে তুমি চুপ করে রইলে, ভয়ে ধে আমি মারা যাই। অজয়, এমন শুভলগ্ন তুমি শুধু একবার বল। বল, বল, তোমার পায়ে পড়ি ! হঠাৎ মরিয়ার মত মাথা উঠাইয়া বিকৃত-কণ্ঠে অজয় বলিয়া উঠিল,—ন । একটু ঘূর্ণ হাওয়া অকস্মাং জাগিয়া উঠিল। - ۔ --w.م. ---- ...--------- একটা অrর্তনাদ । ভয়-পাওয়া রাত্রিচর কতকগুলি পাখীর চীৎকার। কৃষ্ণচুড়ার পাতায় একটা প্রকাও দীর্ঘশ্বাস । মঞ্জলিকা শর-বিদ্ধ পার্থীর মত ভাঙিয়া পড়িয়াছে। কিন্তু অজয় শুধু একবার চাহিয়া ছুটয়া চলিল-পাগলের মত, ভীরুর মত, মাতালের মত । সমস্ত পৃথিবীট তার পায়ের নীচে টলিতেছে।. একটা তীব্র করুণ স্থর কানে আসিল । ব্যথা-ক্লিষ্টার আৰ্ত্তনাদ,—বেদনা-সমুদ্রের তরঙ্গ-কল্লোলের মত। দুই হাতে কান চাপিয়া অজয় ছুটিয়া চলিল। শুধু জল-ভরা দুটি চোখ সে মুছিতে থাকিল,—শুধু দাতে-দাত চাপিয়া চলিল। বলিল,—ভগবান তুমি ওর মঙ্গল করে, মঙ্গল করে,—৪কে স্বধী করো। ঋতুর পর ঋতুর আস্তরণ দিয়ে ওকে আমার কথা তুলিয়ে দিও,—শুধু আমি যেন ওর কথা না ভুলি । - অজয় তাহার সার-জীবনের ছবি বেদনা-বিক্ষুদ্ধ বুকের ভিতর বন্দী করিয়া অসংযত পায়ে উন্ধেগুহীনভাবে গভীর রজনীর পানে স্থাটিয়া চলিল। ,