পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b-b-● প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩৮ [ ৩১শ ভাগ, ২য় খণ্ড • জগৎ মানে কতকগুলি সভ্য দেশের সমষ্টি । জাপান আজ যাহা করিতেছে, প্রবলতম সভ্য দেশগুলির প্রত্যেকেই ইতিহাসের কোন-না-কোন যুগে তাহ করিয়াছে। সুতরাং জাপানের উপর তাহাদের কোন নৈতিক প্রভাব খাটিতে পারে না। তবে, যদি কোন রাষ্ট্রজাতি স্বকৃত অতীত অপরাধে অমৃতপ্ত হইয়া তাহার প্রায়শ্চিত্তস্বরূপ অতীত ছফ দ্বারা লন্ধ পরদেশ ধন বা স্থবিধা বর্তমানে ছাড়িয়া দিত, তাহা হইলে জাপানকে অন্ততঃ উপদেশ দিবার অধিকার, ক্ষমতা ও সাহস তাহার জন্মিত। কিন্তু সেরূপ প্রায়শ্চিত্ত কোন প্রবল রাষ্ট্রজাতি করে নাই। আস্তান্ত কারণের মধ্যে এই কারণে কোন রাষ্ট্রজাতি বা রাষ্ট্রজাতিসংঘ জাপানকে উপদেশ দিতে বা তিরস্কার করিতে চাহিতেছে না। তাহ করিলেও জাপান গ্রাহ করিত না । রাষ্ট্রসংঘ বা লীগ অব নেগুন্সের লিখিত এবং তাহার সভ্যপদে অধিষ্ঠিত প্রত্যেক দেশের স্বারা স্বীকৃত নিয়ম এই, যে, ঐরুপ দুই দেশে কোন ঝগড়া বিবাদ হইলে লীগের মধ্যস্থতায় তাহার মীমাংসা করাইতে হইবে। কিন্তু চীন নালিশ করিলেও জাপান লীগের মধ্যস্থতায় রাজী হয় নাই ; সামান্ত অল্পস্বল্প মৌখিক রাজী হইলেও, লীগের মীমাংসার জন্ত অপেক্ষা করে নাই। চীনের ও জাপানের প্রতিনিধিদের সহিত লীগের কৌন্সিলের কথাবাৰ্ত্ত চলিবার সময়েও জাপান যুদ্ধ চালাইয়া আসিতেছে। প্রবলতম রাষ্ট্রজাতিরা যে তাহাদের অতীত কালের অপকর্থে লজ্জিত থাকাতেই জাপানের দ্বন্ধৰ্শ্বে বাধা দিতেছে না, তাহা নহে। তাহাদের অধিকাংশের এখন ক্ষমতা নাই। গত মহাযুদ্ধে জেতা বিজিত অনেক প্রবল দেশই অল্পাধিক নাজেহাল হইয়াছে। ঐ মহাযুদ্ধে জাপানের বিশেষ কোন ক্ষতি হয় নাই। ব্রিটেনের এখন যুদ্ধ করিবার সামর্থ্য নাই। পরাজিত জাৰ্শেনীরও কোন পক্ষে যুদ্ধ করিবার ক্ষমতা নাই। যেরূপ শোনা যাইতেছে, ফ্রান্স জাপানকে যুদ্ধের মন্ত্রশস্ত্র সরঞ্জাম বিক্ৰী করিয়া বেশ কিছু লাভ করিবার ফন্দীতে আছে। আমেরিকার এই ज्रङ्ग वांको चणखद नcश्, cश्, cण झैँोप्नद्र श्रृंक अबलश्न করিলে হয়ত জাপান ফিলিপাইন দ্বীপপুঞ্জ আক্রমণ कब्रिटङ श्रां८ब्र- इब्लङ cगई छछ चां८षब्रिकांब्र बिखब्र রণতরী প্রশাস্ত মহাসাগরে আলিতেছে বলিয়া রয়টারের তারের খবর প্রকাশিত হইয়াছে। অষ্ট্রেলিয়া ও ভারতবর্ষ সামুদ্রিক আক্রমণের বিরুদ্ধে স্থরক্ষিত নহে বলিয়া তাহাও চীনের বিরুদ্ধে জাপানের যুদ্ধে ব্রিটেনের নিশ্চেষ্ট থাকার একটা কারণ হইতে পারে । .. চীন সভ্যজগতের নৈতিক প্রভাবের আমুকুলা কিংবা প্রবল কোন দেশের সামরিক সাহায্য পাইতেছে না ; লীগ অব নেশুন্সের দ্বারাও চীনের অভিযোগের কোন প্রতীকার হইতেছে না। কারণ যাহাই হউক, অবস্থা এইরূপ। তাহা হইলে শাস্তিবাদের কি হয় ? শাস্তিবাদের মানে, কোন অবস্থাতেই যুদ্ধ-না-করা –চড়াও হইয়া কোন দেশকে আক্রমণ করিয়া যুদ্ধ-ন-কর, এবং অন্তে আক্রমণ করিলেও আত্মরক্ষার জন্ত যুদ্ধ না-করা । গায়ে পড়িয়া পরদেশ আক্রমণ করিব না, ডাকাতের মত আক্রমণ করিব না, এরূপ প্রতিজ্ঞা করা ও তাহ রক্ষা করা প্রকৃত সভ্য প্রত্যেক দেশেরই চেষ্টাসাধ্য। কিন্তু অঙ্ক দেশের লোকেরা যদি কোন দেশ আক্রমণ করে, যেমন জাপান চীনকে আক্রমণ করিয়াছে, তাহা হইলে শাস্তিবাদীরা আক্রান্ত দেশকে কি করিতে বলেন ? সাধারণ চুরি ডাকাতী নিবারণের এবং চোর ডাকাত ধরিবার ও তাহাদিগকে শান্তি দিবার জন্য পুলিস ও জাইন আদালত আছে (যদিও তাহা সত্ত্বেও আত্মরক্ষায় অসমর্থ অনেক গৃহস্থের সর্বনাশ ও ●थाननां* झई) । क्रूि चांछर्छठिक क्शङ्ग निबांब्रटनब्र ও আন্তর্জাঙ্কি অপরাধীদিগের শান্থি ব্যবস্থা থাকিলেওঁ আদালত কোথায় ? †: তাহার বিচার অঙ্গুলারে শান্তি দিবার এবং মীমাংসা অনুসারে চলিতে আততায়ীকে ধাধা করিবার কার্ধ্যকর উপায় কই ? তাহা হইলে শাস্তিবাদী দেশ কি করিবে ? যে-কেহ উহা আক্রমণ করিবে, তাহার দাসত্ব স্বীকার করিবে ? এন্থলে দেশের লোক ও দেশের গবন্মেণ্ট এক কি না, তাহা क्बि कब्रिटङ इहेष्व । क्रौप्नब्रहे मृडेड णऎन । चछ गय দেশের গবন্মেন্টের ভায় চীনের গৰন্মেন্টের কৰ্ত্তব্য, দেশের