পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৫৭

brbペ যুদ্ধ ও মানবজাতির ভবিষ্যৎ যুদ্ধ করিবার রীতি প্রচলিত থাকায় নানা প্রকারে মানবজাতির ক্ষতি হইতেছে। যুদ্ধের নিমিত্ত আয়োজন সকল মেয়ে যথেষ্ট রাখিবার নিমিত্ত প্রধান প্রধান সকল দেশকে কোটি কোটি টাকা খরচ করিতে হয়, এবং এই সমস্ত টাকা সংগ্ৰহ করিবার নিমিত্ত লোকদের উপর বেশী ট্যাক্সের বোঝা চাপাইতে হয়। যুদ্ধ না থাকিলে এত ট্যাক্স বসাইবার প্রয়োজন থাকে না, এবং সাধারণ রকম ট্যাক্স হইতে সংগৃহীত টাকারও যে অংশ যুদ্ধায়োজনে ব্যয়িত হয়, তাহ মানুষের সৰ্ব্বাঙ্গীন উন্নতির জন্ত নানা প্রকারে ব্যয়িত হইতে পারে। যে-সব রাষ্ট্রজাতি নিজে স্বাধীন কিন্তু অন্ত কোন-না-কোন দেশকে অধীন করিয়া রাখিয়াছে, তাহদের মধ্যেও সকলের আর্থিক অবস্থা ভাল নয়, তাহীদের মধ্যে বেকারের সংখ্যা বাড়িয়া চলিতেছে। স্বতরাং অন্ত দেশকে অধীন রাখিয়াও তাহারা সকলে সুখে কালষাপন করিতে পারিতেছে না, অথচ অন্যান্য দেশকে অধীন রাখা আবশুক বলিয়া তাহদের যুদ্ধায়োজন কমান চলিতেছে না । যুদ্ধের আয়োজন যথেষ্ট রাখিবার নিমিত্ত ভারতবর্ষকে তাহার রাজস্বের শতকরা ৪৩ অংশ ব্যয় করিতে হয়। কোন জমীদারের বা অন্ত ধনী লোকের বার্ষিক আয় যদি ১০,০০০ টাকা হয়, এবং তাহার দারোয়ান ও লাঠিয়ালদের বেতনাদি বাবদে যদি বার্ষিক ব্যয় হয় ৪,৩০০ টাকা, তবে অবস্থাটা যেমন দাড়ায়, ভারত-গবষ্মেণ্টের অবস্থাও সেইরূপ। কোন কোন ইংরেজ রাজপুরুষ বলিয়া থাকেন, ভারতবর্ষের রাজস্বের শতকরা ৪৩ অংশ यूकांद्वग्नांजप्न बाञ्च श्ब्र न, अंडक्ब्र। २é झग्न ; .८कन-ना, সামরিক ব্যয় রাজস্বের কত অংশ, তাহ নিৰ্দ্ধারিত করিতে হইলে শুধু কেন্দ্রীয় ভারত গবষ্মেন্টের আয় না ধরিয়া প্রাদেশিক গবষ্মেন্টগুলির আরও তাহার সহিত যোগ করা উচিত, এবং তাঁহা করিলে ভারতবর্ষের गांभब्रिक बांब एब cमाझे. ब्रांजएवञ्च *ठकब्रां २८ चरण । এই হিসাব ঠিক বলিয়া ধরিয়া লইলেও, সমগ্র রাজস্বের সিকি যুদ্ধায়োজনে ব্যয় করা অত্যন্ত বেশী। ভারতবর্ষের ब्रभंडद्रौ-दिखांशं ७दर चांकां*बूक-दिछांग्रं नांदे बजिटलद्दे প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩৮ [७s* छां★, २ग्न भं७ হয়, শুধু স্থলযুদ্ধায়োজনের ব্যয়ই ঐক্কপ । কিন্তু অন্ত অনেক দেশের জলে স্থলে আকাশে সামরিক ব্যয় ইহা অপেক্ষা কম। যথা ব্রিটেনের শতকরা ১৩.৮, ফ্রান্সের ২১.৯ (উপনিবেশগুলি সমেত ), জামেনীর ৫-১, আমেরিকার যুক্ত রাষ্ট্রমণ্ডলের ১৬,৫, ইটালীর ২৩,৬। ভারতবর্ষের সামরিক ব্যয়ের আতিশষ্য বশত: শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, শিল্প এবং বাণিজ্যের উন্নতির জন্ত ব্যয় অত্যন্ত কম { অন্তান্ত দেশের অবস্থা এবিষয়ে ভারতবর্ষ অপেক্ষা ভাল হইলেণ্ড, সেখানেও সামরিক ব্যয় না করিতে হইলে মানবের উন্নতি সাধনার্থ নানাবিধ সৰায় আরও বেশী হইতে পারে । যুদ্ধ প্রচলিত থাকার আর এক দোষ এই যে, পূর্ণসামর্থ্যবিশিষ্ট লক্ষ লক্ষ লোককে যুদ্ধের সময় ভিন্ন অন্ত সময়ে আলস্যে কাল কাটাইতে হয়। এই আলসা তাহাঁদের নিজের পক্ষে ক্ষতিকর, এবং জগতের পক্ষে ক্ষতিকর । যুদ্ধ দ্বারা মানবপ্রকৃতির উন্নতি না হইয়া অবনতি হয়। ছলে বলে কৌশলে পরম্পরের প্রাণবধ করিবার প্রবৃত্তি প্রবল না রাখিলে যুদ্ধে জয়লাভ হয় না। যাহা মানুষকে কতকটা হিংস্র পশুর মত করিয়া রাখে, তাহ কখনও ভাল রীতি নহে । যুদ্ধের আর একটা দোষ, ইহা অনেক বৈজ্ঞানিককে ৭ কারিগরকে মহিষের মুখ স্বাচ্ছদ্য ও স্বাস্থ্য বৃদ্ধির জন্য গবেষণা, আৰিক্ৰিয়া ও যন্ত্রোপ্তাৰনে নিযুক্ত না রাখিয়। মানুষ মারিবার উপায় উদ্ভাবনে নিযুক্ত রাখে। যুদ্ধের পক্ষেও অবত কিছু বলিবার আছে। ইহার জন্ত মানুষের"&জাহস, শারীরিক শক্তি নিয়মানুবৰ্ত্তিত প্রভৃতি গুণ বাড়ান আর রোগের সহিত যুদ্ধ, ভৌগোলিক জুৰুি বাণিজ্য প্রভূতির উন্নতি, জল স্থল জঞ্জাশে বিচরণ, দাসত্ব বেখাবৃত্তি নেশার জিনিষের ব্যবসা ডাকাতি প্রভৃতি দমনের চেষ্টা—এইরূপ নানা কাজে সাহস ও শক্তির त्यत्त्वाचन श्य। अशैन चाउिनभूक्षक बूक ना कब्रिब স্বাধীনতা লাভ করিতে হইলে সাহল শক্তি দুঃখসহিষ্ণুতা ७द९ मणबक छांट्व निबयांछ्बठिंडा यूट्रुद्र ८ळ्रब कथ चोदछक छ्क्क न । -