পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] rsد..-....---.---.-.... امامه --- ه =..-.. পটেশ্বরীর বাবাকে ডাকিয়া তুলিয়া সৰ কথা বলিল । পূর্ণ দীঘড়ী বাহিরে আসিলেন, পটেশ্বরী আমগাছের তলায় বসিয়া পড়িয়া হাটুতে মুখ গুজিয়া কাদিতেছে ও शफ़छाक नैौरउ ठेद् ठेद् कब्रिग्ना कैiनिzउtछ्-शां८ग्न না একখানা শীতবস্ত্র, না-একখানা মোটা চাদর । বাড়ির মধ্যে গিয়া পটেশ্বরী কাদিয়া মাকে জড়াইয়! ধরিল -একটু পরে পূর্ণ দীঘড়ী তাহাকে ডাকিয়া বাড়ীর মধ্যে লইয়া গিয়া দেখাইলেন পটেশ্বরীর হাতে, পিঠে, ঘাড়ের কাছে প্ৰহারের কালশিরার দাগ, এক এক জায়গায় রক্ত ফুটিয়া বাহির হইতেছে-মাকে ছাড়া দাগগুলা সে আর কাহাকেও দেখায় নাই, তিনি আবার স্বামীকে দেখাইয়াছেন। ক্রমে জানা গেল পটেশ্বরী না-কি রাত বারোটা হইতে পুকুরের ঘাটে শীতের মধ্যে বসিয়া বসিয়া ভাবিয়াছে কি করা যায়—ছু ঘণ্ট। শীতে ঠক্‌ ঠক্‌ করিয়া কঁাপিবার পরেও সে বাড়ি আসিবার সাহস সঞ্চয় করিতে না পারিয়া মাষ্টার মশায়ের জানালায় শব্দ করিয়াছিল। মেয়েকে আর সেখানে পাঠানে চলিতে পারে না একথা ঠিক । দীঘড়ী মশায় অপুকে জিজ্ঞাসা করিলেন, তাহার কোনো উকীল বন্ধু আছে কি-না, এ সম্বন্ধে একটা আইনের পরামর্শ বিশেষ আৰপ্তক—মেয়ের ভরণপোষণুের দাবি দিয়া তিনি জামাইএর নামে নালিশ করিতে পারেন কি-না। অপু দিন দুই শুধুই ভাবিতে লাগিল এ ক্ষেত্রে কি করা উচিত । স্বতরাং স্বভাবতই সে খুব আশ্চৰ্য্য হইয়া গেল যখন মাঘী পূর্ণিমার দিন পাচেক পরে সে শুনিল পটেশ্বরীর স্বামী আসিয়া পুনরায় তাহাকে লইয়া গিয়াছে। কিন্তু তাহাকে আরও বেশী আশ্চৰ্য্য হইতে হইল সম্পূর্ণ আর এক ব্যাপারে। একদিন সে স্কুল হক্টতে ছুটির পরে বাহির হইয়া আসিতেছে, স্কুলের বেহার তাহার হাতে একখানা খামের চিঠি দিল—খুলিয়া পড়িল, স্কুলের সেক্রেটারী লিখিতেছেন, তাহাকে আর বর্তমানুে কোনো আবগুৰু নাই—এক মাসের মধ্যে সে যেন অঙ্কজ চাকুরী দেখিয়া লয়। অপরাজিত অপু তাহাকে সঙ্গে লইয়া দীঘড়ী-বাড়ি আসিয়া لاه لا . অপু ৰিস্মিত হইল—কি ব্যাপার ! হঠাৎ এ নোটিশের মানে কি ? সে তখনই হেডমাষ্টারের কাছে গিয়া চিঠিখানা দেখাইল । তিনি নানাকারণে অপুর উপর সন্তুষ্ট ছিলেন না। প্রথম, সেবাসমিতির দলগঠন অপুই করিয়াছিল, নেতৃত্বও করিত সে। ছেলেদের সে অত্যন্ত প্রিয়পাত্র তাহার কথায় ছেলেরা উঠে বসে। জিনিষটা হেডমাষ্টারের চক্ষুশূল । অনেকদিন হইতেই তিনি স্বযোগ খুজিতেছিলেন–ছিদ্রট এতদিন পান নাই— পাইলে কি আর একট। অনভিজ্ঞ ছোক্রাকে জব্দ করিতে এতদিন লাগিত ? হেডমাষ্টার কিছু জানেন না—সেক্রেটারীর ইচ্ছা, তার হাত নাই । সেক্রেটারী জানাইলেন, কথাটা এষ্ট যে, অপুৰ্ব্ববাবুর নামে নানা কথা রটিয়াছে, দীঘড়ী বাড়ীর মেয়েটির এই সব ঘটনা লইয়া । অনেক দিন হইতেই এ লইয়া তাহার কানে কোন কথা গেলেও তিনি শোনেন নাই । কিন্তু সম্প্রতি ছেলেদের অভিভাবকদের মধ্যে অনেকে আপত্তি করিতেছেন মৃে. ৪-রূপ চরিত্রের শিক্ষককে স্কুলে কেন রাখা হয় । অপুর প্রতিবাদ সেক্রেটারী কানে তুলিলেন না । —দেখুন, ও-সব কথা আলাদা । ছাত্রদের দিক থেকে এ-ব্যাপারটা অন্যভাবে আমর। দেখব কি-না ? একবার ধার নামে কুৎসা রটেচে, তাকে আর আমরা শিক্ষক হিসাবে রাখতে পারিনে—তা সে সত্যিই হোক, বা মিথ্যেই হোক । অপুর মুখ লাল হইয়া গেল এই বিরাট অবিচারে। সে । উত্তেজিত স্বরে বলিল—বেশ তো মশায়, এ বেশ জাষ্টিস্ ; হ’ল তো ? সত্যি মিথ্যে না জেনে আপনার একজনকে এই বাজারে অনায়াসে চাকুরী থেকে ছাড়িয়ে দিচ্চেন— আমাদের স্কুলের ও . বেশ তো ? বাহিরে আসিয়া রাগে ও ক্ষোভে অপুর চোৰুে জল আসিয়া গেল। মনে ভাবিল—যাকৃত ভালষ্ট হয়েচে, এত্ত নীচতার মধ্যে আর না থাকাই ভাল । এ সব হেডমাষ্টারের কারসাজি-আমি যাব তার বাড়ি খোসামোদ कब्राउ ? बाब याद् - कांद्द्रौ ! किङ ७rनब्र चडूड বিচার বটে—ডিফেও করার একটা স্থযোগ তে