३९ কেহ বলেন- সাহিত্য জীবনের ব্যাখ্যা, কেহ বলেন সাহিত্য শিক্ষার আনন্দময় উপায়, কেহ বলেন সাহিত্য সত্যের আধার, কেহ বলেন সাহিত্য স্বন্দরের প্রকাশ । প্রত্যেক সূত্রটির মধ্যে সত্য আছে, তবু সম্পূর্ণ সত্য নাই। এগুলি সাহিত্য-বস্তুর বর্ণনা, সংজ্ঞা নহে। অলঙ্কারের স্বল্প তর্কে প্রবেশ না করিয়া মোটামুটি বলিতে পারা যায় সাহিত্য রসস্থষ্টি। তবে কথার সুবিধার জন্ত বিচারপ্রধান সাহিত্যকে জ্ঞান-সাহিত্য এবং অনুভূতি বা ভাবপ্রধান সাহিত্যকে রস-সাহিত্য নামে অভিহিত করিতে পারা যায়। সাহিত্য বলিতে সাধারণত রস-সাহিত্য বোঝায়। সাহিজ্যের উপকরণ মানুষের জীবন । জীবনের প্রতি সকলের দৃষ্টিপাতের ভগ্নী সমান নয়। বিভিন্ন কৰি বিভিন্ন ধরণে এই জীবনের আলোচনা করিয়াছেন । মানবজীবন কবির হৃদয়ে ষে সাড়া জাগাইয়া দেয়, সাহিত্য তাহারই প্রতিধ্বনি। কবির হৃদয়ের ভিতর দিয়া যাত্রকালে মানবজীবন বা প্রকৃতি কবির মতি বা ধারণা অনুসারে রূপান্তর প্রাপ্ত হয়। সেই রূপান্তরিত ভাবই রগরূপে পাঠকের মনে আনন্দ উৎপাদন করে। মানবজীবন সাহিত্যের উপাদান মাত্র, সাহিত্য রসস্থষ্টি । কিন্তু এই উপকরণ না হইলে সাহিত্যস্থষ্টি সম্ভব হইত না । এইখানে সাহিত্যের সহিত সমাজের যোগ । মানবের জীবন দিয়া সমাজ গঠিত। সমাজ জীবনলীলার বাহ প্রকাশ । সংসার ও সমাজের মধ্যেই আমরা জীবনকে বিশেষভাবে উপলব্ধি করি। মামুষের সম্বন্ধে মামুষের ধারণা ও মানুষের প্রতি মামুষের ব্যবহার সমাজকে ব্যবস্থিত করে। এই ধারণা ও ব্যবহার সাহিত্যে ভাবমূৰ্ত্তি গ্রহণ করে। ' সামাজিক মাছৰ সাহিত্য রচনা করে এবং সামাজিক মাজুব "সাহিত্য উপভোগ করে। বনে বসিয়া সাহিত্য রচনা করা চলে, কিন্তু সে রচনার উপাদান সমাজ হইতে আহরণ করিতে হয় । এক হিসাবে ইতিহাসও সাহিত্য । সামাজিক জীবনের স্কুল ব্যাপার লিপিবদ্ধ করে ইতিহাস। সমাজের অস্তরের কথা প্রকাশ করে, সাহিত্য । একই জীবনের ক্ষেত্রে সাহিত্য ও ੇ প্রতিষ্ঠিত । প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩৮ [ ৩১শ ভাগ, ১ম খণ্ড সামাজিক জীবনের ঘটনাগুলি বাস্তব। ইতিহাসে এই বাস্তব ঘটনাবলীর বিবৃতি পাই। সাহিত্যে পাই छांद-ग्रंड औबटनब्र देंडिशन । - शांश धर्टा पठांश देखिझांग, কিন্তু যাহা ঘটিতে পারিত অথবা পারে তাহা সাহিত্যের বিষয় । সাহিত্যের কারবার সম্ভাব্যতা লইয়া । তথ্যই শুধু সত্য নয়, জীবনের সম্ভাবনাগুলির মধ্যে যে সত্য নিহিত রহিয়াছে বাস্তব হইতেও সে সত্য শক্তিমান । আমরা হিন্দু সমাজ হিব্রু সমাজের কথা বলিয়াছি । चांब्रe गैौघांवक चरर्ष जषां८छब्र कथां श्रांप्लांछमा कब्रां যাক । সচরাচর এই সঙ্কীর্ণতর অর্থেই সমাজ কথাটি ব্যবহৃত হয়। যেমন বাঙালী সমাজ বা ইংরেজ সমাজ । এক ভাষা এক ইতিহাস এবং সমান প্রতিবেশের মধ্যে যাহারা বৰ্দ্ধিত হইয়াছে, তাহারা এক সমাজের লোক। সমাজ হাতে করিয়া সাহিত্য রচনা করে না, ব্যক্তি করে। ব্যক্তি ও সমাজের মধ্যে একটা অজাজি যোগ আছে । মামুব একদিকে স্বতন্ত্র, আর একদিকে সামাজিক । সামাজিক মানুষের অধিকার সীমাবদ্ধ । বাহিরের ব্যাপারে মানুষ সমাজের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। সাহিত্যে সে স্বাধীন। किरू vप्रहे चांशैौनडांब्र अर्थ कि ?-नांश्डिा ऋष्ठेिछ्छ। জিনিষ নয়। সমাজে বা ব্যক্তির মনে যাহা ঘটে বা ঘটা সম্ভব, সাহিত্যে তাহার যথাযথ পরিচয় পাই । এই পরিচয় প্রদানে যথেচ্ছাচারের স্থান নাই। সাহিত্যিক স্বাধীনতার অর্থ এই –কালবশে সমাজ কতকটা কৃত্রিম হইয়া পড়ে। সেই সকল রীতি ও প্রথাগত সামাজিক কৃত্রিমতা প্রকৃত সাহিত্য-স্থটির অন্তরায়। কৰি এই সকল বাধা সবলে দূর করিয়া স্বাভাবিক মানবজীবনের বার্তা প্রদান করে । বলিয়াছি সাহিত্যে রসই প্রধান বন্ত । দেশ ও কালের পরিবর্তনে রসায়ুভূতির কিছু পরিবর্তন সাধিত হয়, cबन-न1 ब्रण-बिब्र भट्नांख्रांब ख्रीबाब्र बिषश्च विद् 'नझबच्च छानब्र झनzञ्चब्र छैनंब्र निर्डब्र. क८ब्र । षांनब-चौबटन যাহা শাশ্বত রসের তাহাই অপরিবর্তনীয় ৰন্ত । মানৰেৱ লৌকিক প্রকৃতি এবং প্রবৃত্তিগুলি এইরূপ অল্পরিবর্তনীয়।
পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।