পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বগীর হাঙ্গামা শ্ৰীযছনাথ সরকার ( רב ) গত বৎসরেব অর্থাৎ ১৭se সালের প্রথমে বগীব হাঙ্গণমাব জন্য নবাব চন্দননগরের ফরাসী কোম্পানীর নিকট হইতে ৪৫ হাজার টাকা আগাম বলিয়া লইলেন । তাহার পর যখন তিনি মুস্তাফা খার . সহিত যুদ্ধে ব্যস্ত, ভগন ঐ কুঠীব বন্ডসাহেব তাতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করিতে যায়, তাহার ফলে তাঙ্গাদের আরও আট হাজার টাকা পরচ হয় । এষ্ট-সব কারণে ফরাশডাঙ্গার অধীন গ্রামগুলি হক্টতে নুতন কর আদায় করিবার জন্য পণ্ডিচেরীব অধ্যক্ষ হুকুম দিলেন । এই *মারাঠা দণ্ডের” পরিমাণ পচিশ হাজার টাকা ধায্য কর। झङेत्र । ফলে পথের দুষ্ট ধারে গ্রাম ৪ ক্ষেত উজাড় হইয় গেল । বগীদের এত সাহস বাড়িয়াছিল যে, তাহীদের একদল গ্রামে ঢুকিয় লুঠপাঠ আরম্ভ করিয়া কি ক্ষু মুস্ত রুসেল ৫০ ১৭৪৫ সালের শেষভাগে মারাঠাদের আগমনের ফরাসী এলাকার জনকতক প্রজাকে খুন করিল। জন সৈন্ত লষ্টয়া গিয়া তাহাদের আক্রমণ করিলেন ; ১৫ জন মারাঠা DBB BB BBBS BBBBBS SSBBB S gB BBBB BB ঐ অঞ্চলে ভয়ানক অশ্লকষ্ট উপস্থিত হইল, টাকায় পাচ সের মাত্ৰ চাউল বিকাইতে লাগিল। ছভিক্ষের সহচর মহামারী দেখা দিল এবং স্তু তাতে অসংখ্য কবিগর ( ভঁাতী ? ) মারা গেল । [ ফরাসী কুঠীর পত্র ] সালের ৩রা জানুয়ারি একদল বগী কাসিমবাজারের তিন ক্রোশ দূরে উপস্থিত হইল : কিন্তু তাহাদের প্রধান আড় ডা কাটোয়ায় রচিল। ঐ দুই অঞ্চলে গড়া-কাপড়ের আড়ঙ ছিল ; বর্গীর ভয়ে সব তাতী পলাইল, সাহেবের রপ্তানী করিবার জন্য আর কাপড় পান না। “কাসিমবাজারের আশপাশে বগা-দলগুলি দীর্ঘকাল ধরিয়া ক্রমাগত থাকায়, লুঠ ও হত, জনকতক বন্দী এবং অনেক গুলি আহত Š ግ89 দুৰ্ভিক্ষ চলিতেছে, এবং শিল্প-বাণিজ্য বন্ধ হইয়াছে । শুনা যায় যে [ রাজধানীর । শহরতলীগুলি একেবাবে ধ্বংস হঠয়া গিয়াছে ।--এক ছোট দল পথে যে-সব বাঙালীকে পাইল তাহণদের স্বী পুরুষ বালক বুদ্ধ বিচার না করিয়া হত্যা করিয়া ধন লুটিয়া করাশ৬:ঙ্গার কাছে আসিয়া পৌছিল |” [ ফরাসী কুঠীর পত্র, ২ ৬এ ফেব্রুয়ারি ] বঘুজী নিজে কাসিমবাজার দ্বীপ ছাডিস্ক কামটপুবে চলিয়া গেলেন ; মার বিব এবং মুস্তাফা খাব পুত্র মুল্লাজ! বিষ্ণুপুরের দিকে গেল, কিন্তু বগীদেব প্রধান দল বদ্ধমান জেলায় রঙ্গিল । মাচেpব প্রথমে BBB BB BBB BBBB BBBS BBBBS BBB বদ্ধমান জেলায় পাঠাঠয়া দিলেন । তাহার ফলে বগীরা সে জেলা ভক্টতে লড়িত হুইল । নবাব ৭ নিজে সেপানে গেলেন, কিস্থ শত্রু দুব হ গুয়ায এ প্রিল মাসে রাজধানীতে ফিরিয়া আসিলেন : f:இ মারাঠাদেরক্ট বঙ্গদেশ দিনের জন্য শাস্থি পক্টিল । কি স্থ উড়িষ্য। মে জুন মাসে মীর হবিব হিজলীর আশপাশে লুঠ করিতে লাগিল । জুন মাসে তাঙ্গর সৈন্য ফলতার কাছে আন্ড ডা করিয়া রহিল । “আলীবর্দীর ভাব দেখিয় বোধ হয় যেন তিনি তাহাকে কটকের নবাবী শাস্তভাবে ভোগ করিবার জন্য ছাড়িয়া দিয়াছেন।” [ ফরাসী কুঠার পত্র । ] রাজধানীতে ফিরিয়া নবাব টাকা সংগ্রহের জন্য নিষ্ঠুর উৎপীড়ন আরম্ভ কfরলেন । বর্ষার পব ( শীতকালে ) উড়িষা উদ্ধারের চেষ্টা গুইবে এই সঙ্কল্প রঙ্গিল । ভাস্কর-হত্যার প্রতিশোধ লইবার জন্য মারাঠারা যে পুনরায় বাংলায় আসিবে ইহা নিশ্চিত জানিয়া আলীবর্দী পদ্মার তীরে গোদাগাড়ীতে একটি মাটির দুর্গ গড়িলেন ; অভিপ্রায় ষে ঐখানে অস্ত্র কামান বারুদ হাতে বহিল ।