১ম সংখ্যা ] সাহিত্য ও সমাজ ২৩ প্রবৃত্তিজাত ভাৰগুলি প্রকাশের জন্ত আধার চাই। সেই আশ্রয় অবলম্বন করিয়া ভাবসমূহ কাব্যে বা সাহিত্যে दिकलिउ इहेब छै८ठं । শোক বা প্রেম রস নয় । শোক বা প্রেমের ভাব যখন কাব্য ও কাহিনীর বিশেষ পাত্ৰপাত্রী এবং তাহীদের कांईT ७ च्षांछब्रह*ब्र छिडग्न निम्नां पञांभां८मग्न झलटञ्चब्र खां८ब्र উপস্থিত হয়, তখনই তাহ রস হুইয়া ওঠে । এই পাত্রপাত্রীরা সমাজ ও স্বষ্টিছাড়া হইতে পারে না। বিশেষ কাল ও দেশের মধ্যে তাহাদের স্থাপন করিতে হুইবে, অর্থাৎ তাহাদের বিশেষ সমাজের লোক করিয়া আঁকিতে হইবে। সেই সমাজের বৈশিষ্ট্যটুকু বজায় না রাখিতে পারিলে রসের বাভিচার হইবে। ইংরেজের চিত্র আঁকিতে ইংরেজী সমাজভূক্ত লোকের চিত্র আঁকিতে হয়। ফরাসী জাকিতে ফরাসী সমাজের ছবি আঁকিতে হয়। বাঙালী আঁকিতে বঙ্গসমাজের লোক আঁকিতে হয় । বাঙালী নায়ক-নায়িকা আঁকিতে জাৰ্ম্মান রুশ স্বয়েডিস অথবা ফরাসীকে বাঙালী সাজাইলে চলিবে না । আবেষ্টনের মধ্যে মানুষ ষে বৈশিষ্ট্য অর্জন করে, মানুষকে সেই বৈশিষ্ট্য না দিলে আর্ট ও রসের অঙ্গহানি হয়। পরিপূর্ণ সামঞ্জস্যর উপর রস এবং আর্টের রমণীয়তা নির্ভর করে। অসঙ্গতি অতৃপ্তির কারণ। সমাজের সহিত সঙ্গত করিয়া মানবজীবনকে জাকিতে না পারিলে আমাদের সৌন্দৰ্য্যৰোধ ক্ষুণ্ণ হয় । বাঙালী সমাজে ষে সমস্ত এখনও আসে নাই তাহা পূরণ করিতে বলিলে, বাঙালীর মেয়ে বা বাঙালী পুরুষ যে-সব কথা বিশেষ করিয়া ভাবে না বাঙালী নায়ক নায়িকার মুখে সেই সব কথা বসাইলে রস ব্যাহত হইৰে, অতএব সে রকমের রচনা প্রকৃত সাহিত্য হুইবে না। সেদিন আমাদের বৈঠকে সমাজ ও সাহিত্যের এই ग"णर्क गरेछ। कथा फेfौण । अशोणक बनिट्जन, “भाष्ट्रय সমাজ ছাড়িয়া বাচিতে পারে না। বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন, সমাজ । এক দেশের একই সমাজ কালের গতিতে হয়ত षोप्त्र पौरब तषणादेव दाब । ठ९गएचe ७करे नषाद्बब्र সতীক ও বর্তমানের মধ্যে যেটুকু জমিল, তাহার চেয়ে निब्रवऋिब्रडा?ाहे ८बनै कब्रिञ्च ८कांtर्ष भtफ़ । किरू দেশভেদে এক সমাজ হুইতে অন্ত সমাজের প্রভেদ স্পষ্ট ५द९ त्रनडिक्लभ*ौञ्च । जांश्ठिा-टपहे गभांख८क-७द९ বিশেষভাবে যে সমাজে সে জন্মগ্রহণ করিয়াছে সেই নির্দিষ্ট সমাজকে—অতিক্রম করিতে পারে না, কেননা সাহিত্য রচয়িতার মনোভাবকে প্রতিফলিত করে এবং সেই মনোভাবকে গড়িয়া তোলে সমাজ ।” ঈষৎ হাসিয়া মনোবিৎ কহিলেন, “সাহিত্যই বা কি, রসই বা কি ? সাহিত্যের সহিত রসের সম্বন্ধ ঘনিষ্ঠ, এ কথা মানি । মনের অনুভূতি রসরূপে পরিণত হয় বলিলেই শেষ কথা বলা হইল না। রসবস্তর বিশ্লেষণ করিতে হইবে । মামুষের মনে কতকগুলি বলবতী প্রবৃত্তি আছে । সেই প্রবৃত্তিগুলি নানাভাবে চরিতার্থ হইতে চায়। মনের যেমন একটি সজ্ঞান, তেমনি একটি নিজ্ঞান অবস্থাও আছে । এই সংজ্ঞান নানা দিক দিয়া निखळf८नब्र शांब्रां निब्रब्लिङ । कांधनांगथांड प्रांनराপ্রবৃত্তিগুলি মনের গোপনে—নিজ্ঞানের গুহায় বন্দীভাবে বাস করে। সচেতন মনের ভিতর এই-সব কামনার সন্ধান পাওয়া যায় না, কেন-ন অধিকাংশ গুপ্ত কামনাই অসামাজিক। মনের রুদ্ধ ইচ্ছাগুলিই বিচিত্র ছদ্মবেশের ভিতর দিয়া অভিব্যক্ত হইয়া স্বপ্নে ও সাহিত্যে কাল্পনিক পরিতৃপ্তি লাভ করে। যেখানে এই গোপন পরিতৃপ্তি, সেইখানে রস। জানিয়া-শুনিয়া সজ্ঞানে এই অসামাজিক ইচ্ছাগুলি ব্যক্ত করিতে গেলে রসহানি ঘটে। সাহিত্যরচনায় সজ্ঞান অসামাজিকতা ক্ষমার যোগ্য নয়, কেন-না তাহা রসের পরিপন্থী।” কথা এই, ধে-অপূর্ণ নিরুদ্ধ কামনা কাব্যে রসসঞ্চার করে, তাহ নিগৃঢ়। কবির অজ্ঞাতসারে কাব্যে এই রসন্থটির ব্যাপার সম্পাদিত হয়। মনের অগোচরে সমাজ-নিন্দিত যে পাপ মনের গহনতলে লুকাইয়া থাকে অস্তরের চিরসতর্ক নিষেধ-প্রবৃত্তির বশে তাহা স্বরূপৈ ব্যক্ত হইতে পারে না, সামাজিক বাধা বিশ্বাস ও সংস্কারের ভিতর দিয়া আত্মপ্রকাশকালে রূপান্তর প্রাপ্ত হয়। এই ရွှံ့ আবৃত। এইরূপ অসামাজিক " इटङ छत्रा दलिब ब्रन पृथन चांकें
পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।