পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বক্সা-দুর্গে রবীন্দ্র-জয়ন্তী নিৰ্ব্বাসনের বন্দীদের কবি-বনান। [ বঙ্গা-দুর্গে রবীন্দ্র-জয়ন্তী তুষ্ট রূপে সম্পন্ন হইয়াছে। নানা DDDD D DDD DD DDS BBBBB BDD BB BBB BBB SLLLS बh tनtज७ रुङल्लेi अखरा छांञई झ्हेंब्लांश्लि । উৎসবক্ষেত্রে মঞ্চটি ভারতীয় রীতিতে কুলাররূপে সাজান হয়। মঞ্চের সন্মুখে দুইধারে কদলী বৃক্ষ ও মঙ্গলঘট স্থাপন করিয়া আলপন দেওয়া হয় এবং সাম্নের দিকে একসারি প্রদীপ দেওয়া হয়। সৰ্ব্বপ্রথমে ঐকতানবাদনের পর কবির উদ্দেষ্ঠে অভিনন্দনপত্র পাঠ করা হয় । মঞ্চের উপর রবীন্দ্রনাথের এই উপলক্ষে অঙ্কিত ছবি অতি স্বঙ্গর করিয়া সাজান হয়, এবং অভিনন্দন পাঠাত্ত্বে উক্ত চিত্রের কাছে উছা উপস্থাপিত করা ছয় । অতঃপর “জন-গণ-মন অধিনায়ক" গানটি মিলিতকণ্ঠে গীত হয় । সৰ্ব্বশেবে “শেষবর্ষপ” जछिनौठ इग्न । ] অভিনন্দন-পত্ৰ বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথের প্রীচরণকমলে – ওগে। কবি, “আমরা তোমায় করি গো নমস্কার ।” স্বদুর অতীতের যে পুণ্যপ্রভাতক্ষণে আবিৰ্ভাৱ আজ বাংলার সীমান্তে, নিৰ্ব্বাসনে বসিয়া, আমরা বন্দীদল তোমার সেই জন্মক্ষণটিকে বন্দনা করি । আর স্মরণ করি, বিরাট মহাকালকে যিনি সেই ক্ষণটির দ্বারপথ উন্মুক্ত করিয়া এই দেশের মাটির পানে তোমাকে অঙ্গুলি ইঞ্জিতে পথ দেখাইয়াছেন। যেদিন জ্যোতিৰ্ম্ময় আলোক-দেবতা তমসা তীরে প্রথম চোখ মেলিয়া চাছিলেন, আলোকবহির আত্মপ্রকাশই ত সেদিনকার একমাত্র সত্য নয় । সেই একের প্রকাশে স্বপ্তির অন্ধকার তটে তটে বিচিত্র বহুও যে আপনাকে জানিয়া, জানাইয়া উঠিয়াছে। হে মৰ্ত্ত্যের afn rwtura vrtsturfsgrà q'gra zirw cwstinta cą তোমার ' পরম সাদৃপ্ত আমরা দেখিতে পাইয়াছি। তুমি নিজকে প্রকাশ করিয়াছ —তাই ত বিস্মৃতির অখ্যাত প্রদেশে আমাদের মাঝে আলে৷ জলিয়া উঠিয়াছে । হে ঐশ্বৰ্য্যবান, তোমার মাঝে জাতি আপন ঐশ্বর্ধ্যের সন্ধান পাইয়াছে । হে ধ্যানী, তোমার চোখে জাতি মহান বিশ্বমানবের স্বপ্ন দেখিয়াছে । হে সাধক, তোমার হাতে জাতি আপনার সাধনার ধন গ্রহণ করিয়াছে । তাই কি তুমি প্রত্যেকের পরমাত্মীয় ? হে ঋষি, তোমার জন্মক্ষণে এই বাংলার জন্মগেহে সমগ্র জাতির জন্ম-জয়ধ্বনি বাজিয়া উঠিয়াছিল। অজাত আমরা সেদিন অজানা নীহারিকাপুঞ্জের মাঝে না জানিয়াও শিহরিয়া উঠিয়াছিলাম। আজ জাগ্রত জীবনের ষাড়া-পথে দাড়াইয়া, হে অগ্রজ, তার . ঋণ শোধ করি । আমরা না আসিতে তুমি আমাদের জীবনের জয়গান গাহিয়াছ ; আমরা সে দান প্ৰণামের বিনিময়ে আজ অঞ্জলি পাতিয়া লইতেছি । তোমার জন্মক্ষণটি পিছনের অতীতে . হুমুত হারাষ্ট্ৰয়া গিয়াছে—কিন্তু আজিকার এই স্মরণ-দিনে জামাদের কণ্ঠের জয়ধ্বনি সম্মুখের অগণিত মুহূৰ্ত্ত-শ্রেণীতে প্রতিধ্বনিত হইয়া অনস্তের শেষ-সীমান্ত পারে গিয়া পৌছুক । হুে কবি-গুরু ! আমরা “তোমায় করি গে। নমস্কার" ; অবরুদ্ধের অভিনন্দন গ্রহণ কর। ইতি বক্সা-দুর্গ ভূটান-সীমান্ত গুণমুগ্ধ রবীন্দ্র-জয়ন্তী ৰাসর अश्वष्वष्ठ ब्रांछदमी