পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ? जाभाग्न दख्या ७lहे ८६, ऍ5°श्डि काख छेक्षाएब्रब्र খতিরে আপাতত নিজের দাবী খাটে। করেও একট। মিটমাট করা সম্ভব হয় তো হোক –কিন্তু তবু আসল কথাটাই বাকি রইল। পলিটিক্সের ক্ষেত্রে বাইরে থেকে যেটুকু তালি-দেওয়া মিল হতে পারে সে মিলে আমাদের চিরকালের প্রয়োজন টি কবে না । এমন কি পলিটিক্সেও এ তালিটুকু বরাবর আটট থাকবে এমন আশা নেই, ঐ ফকির জোড়টার কাছে বারে বারেক্ট টান পড়বে। যেখানে গোড়ায় বিচ্ছেন্ন, সেখানে আগায় জল ঢেলে গাছকে চিরদিন তাজা রাখ। অসম্ভব । আমাদের মিলতে হবে সেই গোড়ায়, নইলে কিছুতে কল্যাণ নেই । এতদিন সেই গোড়ার দিকে এক রকমের মিল ছিল । পরস্পরের তফাং মেনে ৪ অrমর পরম্পর কাছাকাছি ছিলুম। সম্প্রদায়ের গণ্ডীর উপর ঠোকর খেয়ে পড়তে ই ই না, সেট পেরিয়ে ও মানুষে মাতুষে মিলের যথেষ্ট জ:যুগ ছিল । হঠfং এক সময়ে দেখ; গেল দুই পক্ষই আপন ধৰ্ম্মের অভিমানকে উfচয়ে তুলতে লেগেছে । যতদিন আমাদের মধ্যে ধৰ্ম্মবোধ সহজ ছিল ততদিন গোঁড়ামি থাকা সত্ত্বে ও কোনও হাঙ্গাম বাধেনি, কিন্তু এক সময়ে যে কারণেই হোক, ধৰ্ম্মের অভিমান যখন উগ্র হয়ে উঠল তখন থেকে সম্প্রদায়ের কাটার বেড়া পরস্পরকে ঠেকাত্তে ও খোচাতে সুরু করলে । আমরা ও মসজিদের সামনে দিয়ে প্রতিমা নিয়ে যাবার সময় কিছু অতিরিক্ত জিদের সঙ্গে ঢাকে কাঠি দিলুম, অপর পক্ষেও কোরবানির উৎসাহ পূর্বের চেয়ে কোমর বেঁধে বাড়িয়ে তুললে, সেটা আপন আপন ধশ্বের দাবী মেটাবার খাতির নিয়ে নয়, পরস্পরের ধৰ্ম্মের অভিমানকে আঘাত স্পন্ধা নিয়ে । এষ্ট সমস্ত উংপাতের স্বরু হয়েচে যেখানে মানুষে মাচুষে প্রকৃত মেলামেশা নেই বলেই পরস্পরের প্রতি দরদ থাকে না । ধৰ্ম্মমত ও সমাজরীতি সম্বন্ধে হিন্দু মুসলমানে শুধু প্রভেদ নয়, বিরুদ্ধভা আছে একথা মানতেই হবে । অতএব আমাদের সাধনার বিষয় হচ্চে তৎসত্ত্বেও ভাল রকম করে মেলা চাই । এই সাধনায় fकिलास्र श्राभां८लग्न ना इ'tज नञ्च । किरू ७ब्र দেবfর শহরে, হিন্দু মুসলমান SAAAAAA SAAAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA AAAAM MAMMeAeeMAAA AAAA AAAA AAAe eA AMAAA AAAA AAAA AAAA AAMe eeeS .تحمی 8(L একাঙ্ক আবশুকতার কথা আমাদের সমস্ত হৃদয়মন দিয়ে আরও ভাবতে আরম্ভ করিনি। একদা খিলাফতের সমর্থন করে মহাত্মাজী মিলনের সেতু নিৰ্মাণ করতে পারবেন মনে করেছিলেন। কিন্তু এহু বাঙ্ক । এটা গোড়াকার কথা নয়, এই খেলাফং সম্বন্ধে মতভেদ থাকা অস্কায় মনে করিনে, এমন কি, মুসলমানদের মধ্যেই যে থাকৃতে পারে তার প্রমাণ হয়েচে । নানা উপলক্ষ্যে এবং বিনা উপলক্ষ্যে সৰ্ব্বদা আমাদের পরম্পরের সঞ্জ ও সাক্ষাং-আলাপ চাই । যদি আমরা পাশাপাশি চলি, কাছাকাছি আসি, তাহলেই দেখতে পাব, মাতুষ বলেই মাতুষকে আপন বলে মনে করা: সহজ । যাদের সঙ্গে মেলামেশা নেই, তাদের সম্বন্ধেই মত প্রভৃতির অনৈক্য অত্যন্ত কড়া হয়ে ওঠে, বড় হয়ে দেখা দেয় । যখনি পরস্পর কাছাকাছি আনাগোনার চচ্চ হতে থাকে তখনই মত পিছিয়ে পড়ে, মাহুষ সামনে এগিয়ে আসে । শাস্তিনিকেতনে মাঝে মাঝে মুসলমান ছাত্র ও শিক্ষক এসেছেন, তাদের সঙ্গে আমাদের কোন প্রভেদ অতুভব করিনি, এবং সথ্য ও স্নেহ সম্বন্ধ স্থাপনে লেশমাত্র বfধ ঘটেনি। যে-সকল গ্রামের সঙ্গে শাস্তিনিকেতনের সম্বন্ধ তার মধ্যে মুসলমান গ্রাম আছে । যখন কলকাতায় হিন্দু মুসলমানের দাঙ্গা দূত সহযোগে কলকাতার বাইরে ছড়িয়ে চলেচে তখন বোলপুর অঞ্চলে মিথ্যা জনরব রাষ্ট্র করা হয়েছিল যে, হিন্দুরা মসজিদ ভেঙে দেবার সঙ্কল্প করচে, এই সঙ্গে কলকাতা থেকে গুণ্ডার আমদানিও হয়েছিল । কিন্তু স্থানীয় মুসলমানদের শাস্ত রাখতে আমাদের কোনে কষ্ট পেতে হয়নি, কেন - ন, তারা নিশ্চিত জানত আমরা তাদের অকৃত্রিম বন্ধু। আমার অধিকাংশ প্রজাই মুসলমান। কোরবানি নিয়ে দেশে যখন একটা উত্তেজনা প্রবল, তখন হিন্দুপ্রজার আমাদের এলাকায় সেটা সম্পূর্ণ রহিত করবার জন্তু আমার কাছে নালিশ করেছিল। সে নালিশ আমি সঙ্গত বলে মনে করিনি, কিন্তু মুসলমান প্রজাদের ডেকে যখন বলে দিলুম কাজটা ষেন এমন ভাবে সম্পন্ন করা হয় যাতে হিন্দুদের মনে অকারণে আঘাত না লাগে, তার তখনি তা মেনে নিলে । অামাদের সেখানে এ পর্যন্ত