পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Tম সংখ্যা] পোর্ট-আর্থারের ক্ষুধা ৩৭ ফেলিল। এ সব কোথা হইতে কিরূপে আসিল কে बांटन ? वडिकाष्ठ उबक भांश८फ़्व्र यङ खैहू इङ्गेब्र উঠিতেছে আবার পরক্ষণেই উপত্যকার মত গভীর গহবরে নামিয়া আরোহীসমেত নৌকাগুলাকে যেন গ্রাস করিয়া ফেলিতেছে । সময়োচিত গাম্ভীর্য্যের সহিত পতাকা লইয়া কনেলের সঙ্গে একই নৌকায় উঠিলাম। এক এক ষ্টিমারের সঙ্গে অসংখ্য ছোট নৌকা বাধা— জপমালার গুটির মত । উঠিয়া পড়িয়া ধাক্কাধাক্কি করিয়া বঁাশি বাজাইয়া নৌকার মালা তীরের দিকে অগ্রসর হইতে লাগিল। যথাসময়ে যুদ্ধপতাকা ঝড়জল তুচ্ছ করিয়া নিরাপদে তীরে উত্তীর্ণ হইল। শত্ৰু-অধিকৃত ভূমিতে পা বাড়াইলাম—একবার-দুইবার। মনে হইল মাত্র কাল যেন পিতৃভূমি ছাড়িয়াছি, আর এখন ইহারই মধ্যে, স্বপ্নে নয়, সত্যসত্যই আকাঙ্ক্ষিত দেশের উপর পদক্ষেপ করিতেছি । মহামহিম সম্রাটের পতাকা পুনৰ্ব্বার Liaotung উপদ্বীপের বুকে প্রতিষ্ঠিত করিলাম—এ কি অপূৰ্ব্ব আনন্দ ! ভ্রাতৃরক্তপূত এই ভূমি-এ-মাটির সঙ্গে জাপানের মাটিও যে অচ্ছেদ্য বন্ধনে জড়াইয়া আছে ! ঝড়ের বেগ বাড়িয়াই চলিগ-মনে হইল সকলের তীরে পৌছান অসম্ভব, অথচ জাহাজে ফিরিবারও উপায় নাই। একমাত্র উপায়, নৌকা তীরের কাছাকাছি আনিয়া জলে ঝাপ দিয়া জলঝড়ের সঙ্গে যুঝিয়া কোনো গতিকে তীরে আসিয়া ওঠা । কাপ্তেন ৎস্ককুদে তার অধীনস্থ ষাটজন আন্দাজ সৈনিক লইয়া একখানি নৌকায় চড়িয়া ছিলেন। ছোট একখানি টমলঞ্চ সেই নৌকা টানিয়া তীরাভিমুখে আসিতেছিল, উত্তাল তরঙ্গের মাঝে পড়িয়া নৌকাখানির ছুর্দশার একশেষ ! উহা বলের মত ইতস্তত বিক্ষিপ্ত হইতে লাগিল—মনে হইল সমুদ্র অচিরে উহাকে গ্রাস করিবে ! গতিক দেখিয়া নৌকার বাধন কাটিয়া দিয়া লঞ্চ খানি রণে ভঙ্গ দিল। কথায় বলে, যে অতিকায় "হো" * দশ হাজার মাইল অবিরাম ੱਚ সক্ষম, সমুদ্র-তরঙ্গ তার , ● कांब्रनिक नापी পার্থীও না কি ভাঙিয়া দিতে পারে । মনে হইল, “মাছের । পেটে সমাধিলাভ করা ছাড়া অতি দুঃসাহসিকেরও আর গতি নাই ! উদ্ধার অসম্ভব, বিধির বিধান মানিতেই হইবে । মরণের জন্য তারা প্রস্তুত, কিন্তু হাতের কাছে যে-শত্রু তার প্রতি একবার অস্ত্রক্ষেপ করিবার আগেই সমুদ্রের জঞ্জালে পরিণতি...এ যে একেবারে অসহ । কাপ্তেনের মাথার চুল খাড়া হইয়া উঠিল, চোগে রক্তের উচ্ছ্বাস—সৈনিকদিগকে রক্ষা করিবার জন্য তিনি প্রাণপণে যুঝিতে লাগিলেন। কিন্তু হায় ! নির্জন প্রাস্তরে প্রাচীন পরিত্যক্ত কুপের মধ্যে নিপতিত ব্যক্তির মতই যে তাদের অবস্থা ! ডুবিতেছে না, অথচ উঠিতেও পারে না—প্রাণরক্ষার আশায় লতাগুল্ম অণকড়াইয়া ধরিয়া দেখে বন্য মূৰ্ষিক তারও মূলোচ্ছেদ করিতে আরম্ভ করিয়াছে ! পরিশেষে মরিয়া হইয়া কাপ্তেন সমুদ্রে ঝাপ দিলেন, তারপর তীরের দিকে সাভার দিয়া চলিলেন–কিন্তু তার অধীর অদম্য আগ্রহের কাছে নিষ্ঠুর তরঙ্গ হার মানিল না। তার নির্দয়ভাবে তাকে ক্ষণে গ্রাস ক্ষণে উদগার করিয়া তালগোল পাকাইয়া লোফালুফি করিতে স্বরু করিল। তীরে পৌছিবার পূৰ্ব্বেই শ্ৰাস্তিভারে অবসর হইয়া তিনি জ্ঞান হারাইলেন । বিধাতা কিন্তু তাহাকে পরিত্যাগ করিলেন না । জ্ঞানলাভ করিয়া তিনি দেখিলেন, সমুদ্রতীরে সম্পূর্ণ বিবস্ত্র অবস্থায় পড়িয়া আছেন । নগ্ন দেহ আৰুত করিবার তবু সহিল না, তিনি তদবস্থায় তীরাবতীর্ণ সৈন্যদলের ছাউনিতে ছুটিয়া গেলেন । তারপর উন্মাদের ভঙ্গীতে ইসারায় ইঙ্গিতে নৌকারোহী অহচরদের জন্ত সাহায্য ভিক্ষা করিতে লাগিলেন। তখন তার অশ্রু শুকাইয়া গেছে—কাfদবার শক্তিও নাই । আড়ষ্ট মুগে বাকৃশক্তি লোপ পাইয়াছে ! \ ~ . cलय अर्यास्त्र उँच्न ट्रेनछनण श्रृङ्गाभूष श्हेप्ड ब्रको পাইয়াছিল। 姆 & মনের মাঝে যে-দেশের ছবি আঁকিয়াছিলাম সে কি এই দেশ দশৰৎসর আগে জাপানী হৃদিরক্ত দিয়া এই