পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা । ઉછ૧ অধুনা পৃথিবীর সব দেশের সঙ্গে অর্থের আদান-প্রদান এত সহজ হইয়াছে, যে, কোথাও স্বদের হার বেশী হইলে, জন্ত দেশ হইতে সেখানে টাকা জাসিতে জারম্ভ করে। ইহার" ফল এই দাড়ায় যে, ঐ দেশের মুদ্রার চাহিদা অন্ত দেশে বাড়িয়া যায়, এদেশের মুদ্রার মূল্য অল্পপ্লুেশের মুদ্রার তুলনায় পূৰ্ব্বাপেক্ষ বাড়িয়া যায়, অর্থাৎ কি-না এক্সচেঞ্জের হার বাড়িয়া যায় । স্বদের হার বাড়াইয়া कथा हेच्चा भइँक्र८° ७ञ्च८5छ निम्नधि७ कब्र इच्च । हेश्। সত্ত্বেও যদি এক্সচেঞ্জের হার কমিতে থাকে, তাহা হষ্টলে অভ্যন্ত দেশে সোনা চালান দেওয়া হয় এবং কোন কোন সময়ে বিদেশে ধার করাও হয়, যাহাতে দেয় টাকা সম্প্রতি না দিতে হয় । আজকাল প্রত্যেক সভ্যজাতির মুদ্ৰাই স্বর্ণের উপর প্রতিষ্ঠিত। কেবল সেই স্বর্ণমুদ্রগুলির নাম এবং তাহাতে স্বর্ণের পরিমাণ বিভিন্ন হওয়ায় সেইগুলির মূল্য স্বদেশের মুদ্রার দ্বার নিরুপণ করা হয় । যেমন, ইংলণ্ডের মুদ্রার নাম পাউণ্ড ষ্টার্লিং এবং আমেরিকার যুক্তরাজ্যের মুদ্রার নাম ডগার ; উভয় মুদ্র। যদিও স্বর্ণের উপর প্রতিষ্ঠিত, তথাপি তাহাদের স্বর্ণের পরিমাণের ব্যতিক্রমের জন্ত যুক্তরাজ্যের চার ডলার ছিয়াশী সেন্ট ইংলণ্ডের এক পাউণ্ডের সমান । ভারতবর্ষের মুদ্রা, টাকা রৌপ্যের উপর প্রতিষ্ঠিত ; বিদেশের সঙ্গে বাণিজ্য করিতে হইলে আমাদের রৌপ্যমুদ্র। অন্ত দেশের স্বর্ণমুদ্রার সহিত কি হারে বিনিময় হইবে ? সোনার সঙ্গে স্বর্ণমুদ্রার দামের অতি সামান্ত ব্যবধান আছে, কিন্তু রৌপ্যের দামের তুলনায় আমাদের টাকার মূল্য অনেক বেশী, অর্থাৎ টাকাতে যতটুকু রূপা আছে, তাহার মূল্য ছয় জানার বেশী হইবে না। অধুনা রূপার দাম উত্তরোত্তর হ্রাস হওয়াতে ঐ মূল্য জারও কমিয়াছে। কাজেই অস্তান্ত দেশে, যাহাজের মুদ্র স্বর্ণের উপর প্রতিষ্ঠিত, তাহদের সঙ্গে ব্যবসা করিতে হইলে আমাদের টাকার মূল্য কি প্রকারে নিরূপিত হইবে । ১৮৯৩ সন পৰ্য্যন্ত আমেরিকার যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, ইটালি, বেলজিয়াম, সুইজারল্যাও দেশে স্বর্ণ এবং রৌপ্য फेङब यकांब्र श्रूयाब्रहे ७क गएक ●थळ्णन झ्नि । उषन এক জাউল স্বর্ণ পনর আউন্স রূপায় সমান ছিল এবং AMMST eAMAeAAAS sیميي-بيانهيبيټایپیيمr'sه.حsنلا۶ست۹ cननानां८ब्रब्र निष्बब्र देशहांभङ च4 किचा cऔभा यूजाब দেনা শোধ করিতে পারিত। সেই সময়ে আমাদের দেশেও छैांकणांtण क्लश्रृंi लदेच्च cणंटल ७द६ थउड कब्रिथांब्रथब्रछ शिरण छैांक ६ङब्रांप्रैौ कब्रिज्ञ cनeब्रां हऐछ । किन्छ cशषl গেল যে, আন্তর্জাতিক সহকারিতা ছাড়া রৌপ্য এবং স্বর্ণ দুইটিই “প্রধান মুদ্রা” রূপে এক দেশে চলিতে পারে नां । uहे छछझे अहमकखणि यांस्रक्वॉडिक टेवठक यहण । কিন্তু ফলে কিছুই হয় না। তখন প্রত্যেক দেশ নিজ স্বার্থ সংরক্ষণের জন্ত স্বর্ণকেই তাহাজের মুখ্য মুদ্র বলিয়া ঘোষণা করে । সেই সময়ে ভারতবর্বেও সৰ্ব্বসাধারণের রৌপ্যের পরিবর্তে টাকশাল হইতে টাকা পাইবার অধিকার বদ্ধ করা হয়, এবং সরকার এরূপ প্রতিশ্রুতি দেন যে, আন্তর্জাতিক বাবাদোনানগ্রানের জন্ত টাকার মূল্য এক শিলিং চার পেনি হিল্বাবে তাহারা যোগাইবেন, অর্থাৎ এক পাউণ্ডের মূল্য ধার্ঘ্য হইল পনর টাকা। আমরা পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি যে, স্বর্ণমুদ্রা এবং স্বর্ণের (অর্থাৎ ঐ মুদ্রাতে যতখানি স্বর্ণ আছে তাহার ) মূল্য প্রায় সমান, কিন্তু রৌপ্যমুদ্রা এবং রূপার মূল্যে অনেক তফাৎ । ইহার কারণ এই যে, মুত্র প্রস্তুত করিবার অধিকার শুধু সরকারের একচেটিয়া, সেইজন্তই তাহারা ইহার যে কোন কৃত্রিম মূল্য নিৰ্দ্ধারণ করিতে পারেন । দেশের ভিতর ইহাতে ক্রয়-বিক্রয়ের কোন অন্ধবিধা হয় না। মালের বিনিময়ের জন্ত যত টাকার প্রয়োজন, সেই হিসাবে যদি টাকার সংখ্যা অধিক না হয়, তাহা হইলে সাধারণতঃ মালের মূল্যের হ্রাসবৃদ্ধি হয় না। কিন্তু বিদেশের সঙ্গে যখন আমাদের দেনা-পাওনা মিটাইতে হয় তখন কি হিসাবে তাহা করা যাইতে পারে । ষে-দিন হইতে রৌপ্যকে মুদ্রার উচ্চ আসন হইতে নামাইয়া দেওয়া হইয়াছে, সেই দিন হইতে, অস্কাঙ্ক জিনিষের মুল্য যেমন চাহিদার উপর নির্ভর করে, ইহার মূল্যও সেইরূপই নির্ভর করে। পূৰ্ব্বে এক তোল সোনা পনর তোলা রূপার লমান ছিল, এখন সেই স্থলে হইয়াছে এক তোলা সোনা প্রায় পঞ্চাশ ভোলা রূপার সমান। যদি রূপার “ঘট বাড়ার” উপর আমাদের টাকার মূল্যের হ্রাস-বৃদ্ধি হয়, তাহা হইলে অল্প দেশের সঙ্গে ব্যবসা করা মুঞ্চিল হইয় পড়ে। কেন-না,