পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

蕊和] সাওতাল পরগণার যে-ষে অংশে স্বায়ী বাসিন্দা হিন্দী ভাষীর সংখ্যা স্থায়ী বাসিন্দা বাঙালীর চেয়ে বেশী, সেগুলি বিহারে থাকিবে ; যেখানে স্থায়ী বাসিন্দা বাঙালী বেশী, সেগুলির বঙ্গের অন্তভূত হওয়া উচিত। সাওতালদের পক্ষে বাংলা ও বিহার মোটের উপর সমান কিনা বলিতে পারি না । বাংলার চেয়ে বিহারকে তাহাদের বেশী পছন্দ করিবার কারণ নাই । ংহভূম ও ধলভূম লঙ্গয় উৎকলীয় নেতার নানা তর্কের অবতারণা করিয়াছেন । আমরা আলোচনাটি কেবল বর্তমান সময়ে প্রচলিত ভাষার সীমার মধ্যে আবদ্ধ রাখার পক্ষপাতী । মেদিনীপুরের দক্ষিণ অংশ লষ্টয়াও উংকলীয় নেতারা তর্ক তুলিয়াছেন । বিচার প্রচলিত ভাষা অনুসারে করা উচিত । আলোচন; খুব সঙ্গজ নহে । কারণ, বাংলা ও ওড়িয়ার মধ্যে খুব সাদুষ্ঠা আছে, এবং সকল গুড়িয়া ন হইলেও, অন্তত: শিক্ষিত ৪ডিয়ার! ug?"tびエS ধাংল{ বলিতে পারেন । বে-সকল স্থান সম্বন্ধে বিবেচন। করিতে হইবে, তথা করি লোকের কি ভাষ: বলে বলিয়া তাহণদের বিশ্বাস এবং তাহারা কোন প্রদেশ ভূক্ত থাকিতে বা হইতে চায়, তাহ নিদ্ধারণ করিবার চেষ্ট। কপ্লিয়। নিৰ্দ্ধারণ অতুসারে চলা যাক্টতে পারে । কিন্তু শুনিয়াছি, ধে, অনেক লোক এত অজ্ঞ এবং ক্ষুদ্র সরকার লোকদের ভয়ে এত ত্ৰস্ত, যে, তাহাদিগকে শুধু ইয়া প্রঞ্চভ তথ্য নিৰ্দ্ধারণ অসাধ্য বা দুঃসাধ্য । সেন্সস রিপোর্টের উপর কিংবা তদ্রুপ অন্য কোন কোন সরকার রিপোটের উপর নির্ভর করা আর এক উপায় । এই রিপোর্টগুলি ও সব সময় অভ্রাস্ত নহে । পুণিয়া জেলার অংশ-বিশেষের ভাষা সম্বন্ধে যাহা বলিয়াছি, তাহা তাহার একটি প্রমাণ । আমাদিগকে একজন শ্রদ্ধেয় উৎকলীয় নেত। বলিয়াছেন, তিনি এরূপ চিঠি দেখিয়াছেন, যাহাতে উৰ্দ্ধতন সেন্সস কৰ্ম্মচারী অধস্তন কৰ্ম্মচারীদিগকে বলিতেছেন, মেদিনীপুরের কোন কোন অঞ্চলের লোকদের ভাবা তাহারা যাহাই বলুক তাহ বাংলা বলিয়া লিখিয়া লইতে হুইবে । ইনি যে চিঠি দেখিয়াছেন, फाश थेiछि हरेरक, cगण८ण अभ फूकियाब हेश ७क}ि - - w . ۲۹ : " یا : . . . . . . EAAA AAAASAAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAAM AMMAMM AMMSAAAA AAAA AAAASAAAA جمعی-اح سیاحتی حد خیح اح چه مه صباح معه بع. غدت ميونيتسييسمعية منہعہ چی۔ماسٹی،سجو عہٹ میجہ মেদিনীপুর সম্বন্ধে, জৈন্ততঃ ইহার একটি বৃহৎ অংশ সম্বন্ধে, ইহা ঐতিহাসিক সত্য, যে, উহা এক সময়ে উৎকলের অংশ ছিল। কিন্তু পূর্বেই বলিয়াছি, অতীত ইতিহাসের দ্বারা বিচার করিলে চলিবে না । পৃথিবীর নানা দেশে ভাষা ও সাহিত্যের সংস্পর্শে ও সংঘর্ষে মানুষ এক ভাষার পরিবর্ভে অন্ত ভাষা গ্রহণ করিতেছে । ইংলণ্ড, স্কটল্যা গু এবং ওয়েলসের সমষ্টি গ্রেট ব্রিটেনের সব অংশের লোকের শিক্ষিত, ভাহাদের মধ্যে নিরক্ষরের সংখ্যা খুব কম। অথচ গ্রেট ব্রিটেনেও কোন কোন অংশের অধিকাংশ লোক নিজেদের ভাষা ছাড়িয়া দিয়া ইংরেজী বলিতেছে । ১৯১১ সালে ওয়েলসের লোকসংখ্যা ছিল ১৭ লক্ষের উপর । মনমাথশায়ারেও ওয়েলশ ভাষা চলিত ছিল । ১৯১১ সালে এই উভয় অঞ্চলের ১৯০,২৯২ জন ( অর্থাৎ শতকরা ৭.৯ জন ) লোক ওয়েলশ ভাষা, এবং ৭৮৭, ০৭৪ জুন ( অর্থাৎ শতকরা ৩২.৫ জন ) লোক ইংরেজী ও ওয়েলশ, বলিতে পারিত। বাক, অধিকাংশ, লোক কেবল ইংরেজী বলিত । ১৯১১ সালের পরের সংখ্য; পাই নাই । ১৯২১ সালে স্কটল্যাণ্ডের লোকসংখ্যা ছিল ৪৮,৮২,- ৯৭ ৷ তাহদের মধ্যে ৯,৮২৯ জন কেবল গেলিক, এবং ১৪৮৯৯৫০ জন গেলিক ও ইংরেজী বলিত । বাকী সবাই শুধু ইংরেজী বলিত । বিদেশের এই প্রকার দুষ্টান্ত হইতে বুঝা যায়, যে, মেদিনীপুরের, সিংহভূমের ও ধলভূমের অনেক ওড়িয়ার ভাষা এখন কেবলমাত্র বাংলা হওয়াট। অসম্ভব মহে । এবং পূৰ্ব্বেষ্ট বলিয়াছি, ষে, ইহাও অসম্ভব মহে, যে অনেক ওড়িয়া ভাষীকে সেন্সসে বা অন্ত রিপোর্টে বঙ্গ ভাষী বলিয়া গণনা করা হইয়াছে । সত্য-নিদ্ধারণ সহজ নহে । কিন্তু মোটামুটি সত্যনিদ্ধারণ অসাধ! ও নহে । কিন্তু র্যাহ্বাদের উপর ইহার ভার পড়িবে, তাহাদিগকে ধৈর্ষা ও নিরপেক্ষতার সহিত কেবল সত্যের প্রতি দৃষ্টি রাখিয়া চলিতে হুইবে । ধিনি বাহা সত্য মনে করেন, শেষ সিদ্ধাস্ত তাহাৰী न श्न फेडजिङ न शeब थार्थनौत्र । छाब्रज्वरदं প্রকৃত