‘সত্যমৃ শিবম্ সুন্দরম্” “নায়মাত্মা বলহীনেন লভ্যঃ” -ജ്ജ-ബ } י י9ז2e s5כי9י
مصمم-صوما
SS ఇశ్ర بیeotهeoداح ہےsarf E=F؟ } কম সংখ8r
=
সাধনার রূপ শ্রীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শাস্তিনিকেতন ক প্ৰাণীঃেযু — তোমার সম্বন্ধে আমার কাছে অভিাসমান্ত্র দিয়েছিলেন । আর ৪ পষ্টভর করে জানলে তোমার সঙ্গে আলাপ করবার চেষ্টা কর তুম। আমার আশঙ্ক৷ হয় পাছে আমাকে কেউ ভ্রমক্রমে গুরু ব'লে গ্রহণ করেন—আমার সে পদ নয় । —র কাছে আমি ঘে সঙ্কোচ জানিয়েছিলুম তার কারণই এই । তুমি যে সাধনার কথা লিথেচ আমি তাকে শ্রদ্ধা করি । সেই সঙ্গে আমার একটি কথা বলবার আছে এই যে, অম্বরের সাধনার পরিণতি বাইরে—সঞ্চয়ের সার্থকতা দানে। একদিন আমি নিজের আত্মিক নির্জনস্থার মধ্যে আধ্যাক্সিক উপলব্ধির আনন্দকে সংহতভাবে লাভ করবার জন্তে সাধনায় প্রবৃত্ত ছিলুম। যে কারণেই হোক সেই নিঃসঙ্গতা থেকে আমি বেরিয়ে এসেছি। অতিশয় একান্তভাবে নিজের সত্তার নিগূঢ় মূলে নিবিষ্ট হয়ে যাওয়া আমার চলল না, যে বিচিত্র সংসারে আমি এসেচি আপনাকে স্থলে সহজভাবে সেখানে আপনাকে লাভ করতে হবে এই দিকেই আমাকে ভিতর দিক থেকে ঠেলে পাঠালে। আমি স্বভাবস্থই সৰ্ব্বাস্তিবাদী—অর্থাৎ আমাকে ডাকে সকলে মিলে—আমি সমগ্রকেই মানি। গাছ যেমন আকাশের আলো থেকে আরম্ভ ক’রে মাটির তলা পৰ্য্যস্ত সমস্ত কিছু থেকে ঋতু-পর্যায়ের বিচিয় প্রেরণা দ্বারা রস ও ভেজ গ্রহণ ক’রে ত েই সফল হয়ে ওঠে— আমি মনে করি আমারও ধৰ্ম্ম তেমনি—সমস্তের মধ্যে সহজে সঞ্চরণ ক'রে সমস্তের ভিতর থেকে আমার আত্মা সত্যের স্পর্শ লাভ ক’রে সার্থক হ’তে পারবে । এই যে বিচিত্ররূপী সমগ্ন, এর সঙ্গে ব্যবহার রক্ষা করতে হ’লে একটি ছন্দ রেগে চলতে হয়, একটি স্বযম,— যদি তাল কেটে যায় তবেই সমগ্রকে আঘাত করি এবং তার থেকে দুঃখ পাই । বস্তুত যখনই কিছুতে উত্তেজনার উগ্রতা