পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] नइनषूणग जवtउ खब्रिह शाब ( डाग कब्रिब ८मषिबाब পক্ষে বাধা জন্মায় ), যাহাকে জালিঙ্গন করিতে গেলে ভুঞ্জৰয় কম্পিত হয়, তাহার সহিত প্রেম-ক্রীড়ার কথা কি বলিব ? সখী সে-সঙ্কল প্রসঙ্গ আর তুলিও না। যাহার नॉम गरन श्tउहे अत्र अवगञ्च श्ब्रा चाcन, विनि कूशन করিলে আমার চেতনা লুপ্ত হয়, তাহার সহিত রভস-কেলি কেমন তাহ! কি আমি জানি ? আমি নিজেই জানি না, তা তোমাদিগকে বলিব কি প্রকারে ? কামুক পরশে যন্তই অকুণ্ডাব । অনুগুৰি আপ পরষ্ঠ সমুঝাব । পোর্ট-আথারের ক্ষুধা ჯსთ 6Y কৃষ্ণের স্পশে যে-সকল বিচিত্র অল্প ভাব উদিত হয়, তাহা আমি নিজে বুঝিলে ত পরকে বুঝাইব ? उपइ अनंड छद्धिं चाँकद्धेिरिल ४१श् । রাধা-মাধব অবিচল লেহ । আমার ত ব্যাপার এই, অথচ এর মধ্যে জগতে এই কলঙ্ক রটিয়াছে যে রাধা ও কৃষ্ণের মধ্যে অত্যন্ত প্রণয় ! এ কিয়ে স্বদগ্গ কিয়ে পরিবাদ । cणऱिश्च त्रिश्च बलं बt खचि विश्वांश्च ॥ এই যে লোকে বলে ইহা কি মুনিশ্চিত অর্থাৎ সত্য কথা, অথবা মিছাই কলঙ্ক ? গোবিন দাস বলিতেছেন যে, এ সন্দেহ কোন দিন ঘুচিবে না । পোর্ট-আর্থারের ক্ষুধ শ্ৰীমুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় > 8 তাইপোশানের যুদ্ধ আমরা যেখানে আছি প্রতিদিন সেখানকার শক্তি বুদ্ধি হইতেছে । এবার আগে চলার আয়োজন স্বরু হইল । নানশানে শত্রুর বারোটি কামান দখলে আপে, Luanni-chiaoর কাছে উচ্চভূমিতে সেগুলি বসানো হইল ; তা ছাড়। Chuchuah-tzuń is 5.N উচ্চভূমিতে রাখা হইল ছয়টি অতিকায় নৌ-কামান । শত্রুর অগ্রবর্তী ঘাটির খবর আনিবার জন্য সন্ধানী দল ঘন ঘন ঘাইতে লাগিল। ধন্থকের জ্য একমাস ধরিয়া টানিয়া আছি, এইবার তাঁর ছাড়িবার জন্ত আমরা প্রস্তুত—কেবল প্রস্তুত ने, উৎস্থক । সৈনিকদের উৎসাহে বান ডাকিয়াছে—আক্রমণের এই মযোগ । আটাশে জুলাই আমাদের বিভিন্ন দল যাত্রা করিল দক্ষিণে রুশের আড়ার উপর নামিবার জন্ত । আমার জলের উদ্বেগু সুরক্ষিত তাইপোশান দখল করা। যুদ্ধের পূর্ব রাতে ব্রিগেডিয়ার-জেনারেল লড়াইয়ের প্রণালী পরিষ্কার বুঝাইয়া দিলেন। নায়ক ও সৈনিককে প্রাণপণে লড়িতে বলিলেন, জায়গাটি দখল করা চাই-ই, কারণ এই যুদ্ধে জিতিলে তবেই পোর্টআথারের আসল অবরোধ শুরু হইতে পারে। আমাদের কনে লণ্ড বলিলেন এই প্রথম আমাদের সমগ্র রেজিমেন্ট যুদ্ধে যোগ দিবে। যুদ্ধে জয়-পরাজয় আসলে যুদ্ধের স্বরুতেই স্থচিত হয় । তিনি আমাদের নায়ক, আমাদের প্রাণের মালিক এখন তিনিই, তাহ বলি দিতে তিনি দ্বিধা করিবেন না – লড়াইয়ের সময় যে-কোনো উপায় সমীচীন বোধ হইবে তাহাই তিনি অবলম্বন করিবেন। তিনি আরও বলিলেন, "বুশদো’ বা জাপানী ক্ষত্রেধৰ্ম্মের শক্তি পরীক্ষার এই সময় । মহামহিম সম্রাট কৃপা করিয়া আমাদের উপর যে-বিশ্বাস ন্যস্ত করিয়াছেন, প্রমাণ করিতে হইবে আমরা তার অনুপযুক্ত নই, প্রয়োজন হইলে পতাকাতলে সকলেরই প্রাণ বিসর্জন করিতে হইবে । যাত্রার আগের রাতে শিবিরের দৃশ্য অ-সাধারণ। হেথা-হোথা সৈনিকের ফিসফিস করিয়া কথা কহিতেছে, কেহ বা এক দাড়াইয়া আলগাভাবে বন্দুক ধরিয়া