পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ) বিবিধ প্রসঙ্গ-বিপকে সাহায্যদান সম্বন্ধে শ্রেণীভেদ qఇవీ সকল ধর্শ্বে ও ধৰ্ম্মশান্ত্রে নানা উচ্চ আদর্শ আছে । উচ্চতম আদর্শসমূহ জয়লারে কাজ করিলেই সেই-সেই ধর্মের সার্থকতা হয় এবং তাহাঙ্গের গৌরব প্রতিষ্ঠিত श्च । দলাদলির একটি দৃষ্টান্ত বঙ্গের যে-সকল জেলার লোক দুভিক্ষ ও প্লাবনে বিপন্ন তাহাদের সাহায্যের জন্ত প্রাদেশিক কংগ্রেস কমিটির উদ্যোগে একটি কমিটি গঠিত হইয়াছে, এবং আলবার্ট হলে ২৫শে শ্রাবণ সৰ্ব্বসাধারণের একটি সভারও .. অধিবেশন হুইয়াছিল । স্তার প্রফুল্লচন্দ্র রায় তাহার সভাপতির কাজ করিয়াছিলেন। গিবাটি’ কাগজে ঐ সভার ষে রিপোর্ট বাকির হইয়াড়ে, তাহাতে লিখিত sআছে, - - - “When the meeting was proceeding hundreds of anti-Mahomadan leaflets were distributed annong the ladies and gentlemen present but nobody took any notice of them. Afterwards it was learnt from enquiries that these, leaflets wore issued from the Ananda Bazar Patrika Offire.” আমি ঐ সভায় কিয়ংকাল উপস্থিত ছিলাম, এবং সংক্ষেপে একটি বক্তৃতাও করিয়াছিলাম । উদ্ধৃত ইংরেজী দুটি বাক্যের প্রত্যেকটি কথা সত্য কি-না, তাহার আলোচনা করিব না । ‘লিবার্টি’ভে যে লেখা হইয়াছে, ‘আনন্দবাজার পঞ্জিক।" আফিস হইতে পত্নীগুলি বাহির করা হইয়াছিল, সেই বিষয়েই কিছু বলিতে চাই । ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’য় ঐ অপবাদ মিথ্যা বলিয়। মুজিত হইয়াছে। যে ভাযায় তাহা মিথ্যা বলা হইয়াছে, তাহা সংযত ইষ্টলে ভাল হইভ । ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’র কর্তৃপক্ষ আমাকে মৌখিকও জানাষ্ট্ৰয়াছেন, যে, ঐ পত্রী তাহার। বাছির করেন নাই। অন্য দিকে 'লিবাটিতে যাহা লেখা হইয়াছে, তাহা কাহার অনুসন্ধানের ফল এবং কবে কি প্রকারে সে অমুসন্ধান হইয়াছিল, তাহ! জানি না । সরকারী বা বে-সরকারী কোন গুপ্ত অনুসন্ধানে আমরা মাম্বাবান নহি । এই সব কারণে আমরা, ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’কে ঐ পত্রীর সহিত জড়িত করিবার বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ না পাইলে, ‘লিবাটি’র অপ্রকাশিতনাম রিপোর্টলেখক অপেক্ষা জানন্দবাজার পঞ্জিকা'র কর্তৃপক্ষকেই বিশ্বাস করা সঙ্গত মনে করি। "লিবার্টি" বঙ্গে কংগ্রেসের ছুই দলের একটির মুখপত্র, "জানন্দবাজার অন্ত দলের সম্পত্তি বা মুখপত্র না হইলেও সেই দলের সমর্থক । cकान् नन fक काब कदब्रन ठेिक कथा बरणन, उाश জাম্বর নির্ধারণ করিবার চেষ্টা করি নাই, করিবার সময় وقد وصوچ অযোগ ও শক্তি নাই । বৰ্ত্তমান ক্ষেত্রে যে এই ব্যাপারটি সম্বন্ধে এত কথা লিখিলাম, তাহার কারণ প্রধানতঃ দুটি । প্রথম কারণ, লিবাটতে রটিত অপবাদটির অনিষ্টকারিতা करtsटणब्र कृझे नtजद्र य८था चायक नाँ वांकिब्र १*সাম্প্রদায়িক ঝগড়া ৰন্দ্ৰ উৎপন্ন করিতে পারে—মুসলমান जचथमांग्न हेक्षांद्र खांब्रां चकाग्न° *चानन्भबांखाग्न *बिका'व्र ७ হিন্দুসম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে উত্তেজিত হইতে পারে। বাহা সত্য ও ন্যায়সঙ্গত এবং লোকহিতকর, তাহ প্রকাশ করিতে গিয়া যদি হিন্দু মুসলমান খৃষ্টিস্থান কোন সম্প্রদায়ের বিরাগভাজন হইতে হয়, তাহা হইলেও কৰ্ত্তব্য করা উচিত । কিন্তু এইরূপ একটি সংবাদ রটনা তাদৃশ কৰ্ত্তব্য নহে । ইহার কোন প্রমাণ প্রকাশিত হয় নাই। দ্বিতীয় কারণ, আমি আলবার্ট হুলের সভায়ু একজন বক্তা ছিলাম এবং দুভিক্ষ ও প্লাবনপীড়িত লোকদের সাহায্যার্থ গঠিত যে কমিটির উদ্যোগে ঐ সভা আছুত হয়, তাছাতে আমারও নাম আছে । এই জন্তু ইহা জানান জীবগুক মনে করি, যে, ঐরূপ সংবাদের উৎপত্তি সম্বন্ধে কমিটির কোনও দায়িত্ত্ব আছে বলিয়া আমি অবগত নহি । বিপন্নকে সাহায্যদান সম্বন্ধে শ্রেণীভেদ পৃথিবীর অন্ত অনেক দেশের মত ভারতবর্ষেও ভিন্ন ভিন্ন ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের লোকেরা , নিজেদের দুঃস্থ লোকদের সাহায্যের জন্ত প্রয়োজন অনুসারে স্থায়ী বা অস্থায়ী বন্দোবস্ত করিয়া থাকেন । ইহা করিবার অধিকার সকল সম্প্রদায়েরই আছে । কিন্তু অমুক ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের বিপন্ন কোন লোককে সাহায্য করিও না, সাধারণভাবে এমন বলা উচিত কি না, এই যে প্রশ্ন উঠিয়াছে এবং যাহার প্রকাশ আলোচনা স্বভাবতই অপ্রীতিকর বলিয়া কেহ করিতেছেন না, তাহ অশু প্রকারের প্রশ্ন । ধৰ্ম্মনিবিশেষে সাহায্যদানের নিমিত্ত গঠিত কমিটির এবং হিন্দুদিগকে সাহায্য দিবার জন্ত গঠিত কমিটির, উভয়েরঙ্গ, সভ্য থাকায়, আবশ্যক বোধে এ বিষয়ে আমাদের মত বলিতেছি । এই প্রশ্ন উঠিবার কারণ, বাংলা দেশের কতকগুলি শোচনীয় ও লজ্জাকর ঘটনা । পাবনা জেলায়, ময়মনসিংহ জেলার কিশোরগঞ্জ মহকুমায়, ঢাকা শহরে ও তাহার নিকটবর্তী কোন কোন গ্রামে এবং অন্য কোথাও কোথাও যে লুণ্ঠন গৃহদাহু রক্তারক্তি ও হত্যাকাও জদুর অতীতে হুইয়া গিয়াছে, তাহাতে হিন্দুরা মুসলমানদের দ্বারা অত্যাচরিত হইয়াছিল বলিয়া হিন্দুদের ধারণা । মুসলমানদের ইহার বিপরীত কোন ধারণা জাছে কি-না তাহান্ন জালোচনা এখানে করিতেছি না , হিন্দুদের মন