পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] নর-দেবতা ዓŒ » ബി. रुचि राशिद्ध हक्क ठ८व ८गघैो लिंकांग्न च्यङांद, cयांtश्वब्र জড়ত, বিকৃত অভ্যাস প্রভৃতি কোনো আকস্মিক অপূর্ণতাৰণত। নিখিল পুরুষের ব্যক্তিরূপকে যদি নিজের ব্যক্তিরূপের মধ্যে নিবিড় প্রেমে উপলব্ধি করি তা হলেই বাছিয়ের .ব্যক্তি-বিশেষের ধনে ষে লোভ তার বন্ধন কাটে । সংসারে তার প্রমাণ অনেক পাওয়া যায়। ত্যাগী ধারা তার जांड़ौम्न जन्नकृएक दिब्राहकैद्ध भाषा ८श्रृंtग्नदछन वटजहें डाॉगैौ । ঠারাই মৈত্রেয়ীর মত সহজে বলতে পারেন—যেনাহং মামৃতাস্তাম কিমহং তেন কুর্ধ্যাম । এষ্ট কথাটাই ঈশোপনষদের প্রথম শ্লোকে— ঈশৰাস্তমিদং সৰ্ব্বং বংকিঞ্চ জগত্যাং জগৎ cठन उारङन छूछौष भी शृंवः कछविरुनर । ঈশ আছেন চলমান জগতের সমস্ত কিছুকে অধিকার ক’রে ; অতএব ভাগের দ্বারা ভোগ করবে, কারও ধনে লোভ করবে না । এষ্ট পরিব্যাপক পরম সত্য সম্বন্ধে ঈশোপনিষৎ . বলেচেন, তাকে স্বারা একান্ত সীমাবদ্ধভাবে দেখে তাদের মন তমসাবৃত হয়। কিন্তু যারা তাকে একান্ত অসীমভাবে দেখে তাদের অন্ধকার আরও বেশী । ষার সীমাকে অসীমকে মিলিয়ে দেখে তারাই সত্যকে জানে। অর্থাৎ এই পরমপুরুষ বিশেষের মধ্যেও এবং বিশেষকে অতিক্রম করেও । বিশেষকে একেবারে না-ক’রে দিয়ে যে-অসীম সে সম্পূর্ণ অন্ধকার ছাড়া কিছুই নয়। , মাছবের সত্তাও দেখি দুই কোটিকে স্পর্শ ক’রে আছে । একদিকে তার স্বভাব, আর একদিকে বিশ্বভাব । স্বভাবে সে পশুর স্বজাতীয় ; প্রাণরক্ষা ও বংশরক্ষার উপধোগী প্রবৃত্তি দ্বারাই সীমাবদ্ধ ; এখানে তার অঞ্জলি আছে গ্রহণ করবার অভিমুখে। বিশ্বভাবকে নিয়ে তার মানবধৰ্ম্ম, এইখানে সৰ্ব্বমানবের সত্য লে আপনার মধ্যে উপলব্ধি করে, যে-মানব ভূত ভবিষ্যৎ বর্তমানে অধিষ্ঠিত। এখানে তার অঞ্জলি দানের দিকে । এখানে তার সাধনা এই যে, সম্পূর্ণ ভাল ছ’তে হবে, শোভন হতে হবে, মহৎ छ्'८ष्ठ श्८व, भर्षीं९ एांब्र च छांद८क ऎ६गर्भ कब्ररङ झट्य विश्वछां८वब्र रूiदइ, ●धीचंtक निरवहन कब्र८ष्ठ इ८ष चभू८ङब्र জন্তে ; যথার্থ পাওয়া পাৰে ব'লে ত্যাগ করতে হবে, যথার্থ বঁাচার্বাচবে ব’লে মরতে হবে । যাকে আমরা ভাল বলি সে জিনিষটি বিশেষ মানুষের অধিকার দ্বার সীমাবদ্ধ নয়। অর্থে, এই ভাল নয়, এই ভালো পরমার্থে—এই ভালর সম্বন্ধ সকল মাস্থ্যকে নিয়ে । এর জন্তে প্রার্থনা রাজার কাছে নয়, ধনীর কাছে নয়, अब्रभभूक्ट्वब्र कां८छ् । ॐाट्कड़े रुणि “शन्छद्र६डग्न थाशक् ।” য। ভাল তাই আমাদের দাও । তাই ঋষি বলেচেন, “বিচৈতি চান্তে বিশ্বমাদে স দেবঃ সনে বুদ্ধ্যা শুভয়। সংযুনত্ত, ” ষে দেবতা বিশ্বের আদিতে অঙ্কে, ( অর্থাৎ নিখিলকে সম্বন্ধযুক্ত ক’রে আছেন ) তিনিই আমাদের সকলকে শুভবুদ্ধির দ্বারা যোগযুক্ত করুন। _ অন্ত জীবজন্তুর প্রয়োজনবুদ্ধি আছে কেবল মানুষেরই শুভবুদ্ধি। তার কারণ, মানুষই অন্ত সত্তার উপলব্ধিকে নিজ সত্তার উপলব্ধির সঙ্গে যে-পরিমাণে এক ক’রে দেখে সেই পরিমাণেই সে মহামাকুয মহাত্মার পরিচয় দেয়, ধনী হ’তে হবে এ ইচ্ছা মানুষের বিষয়বুদ্ধিতে, ভাল হ’তে হবে এই ইচ্ছা তার ধর্শ্ববুদ্ধিতে । অর্থাৎ এইটেতেই তার সত্য মানবপ্রকৃতি প্রকাশ পায় । পূর্বেই শাস্ত্রবাক্যে বলা হয়েচে, যে-মান্থয অঙ্কের মধ্যে নিজেকে ও নিজের মধ্যে অন্তকে জানে সে-ই সত্যকে জানে। এমন আশ্চৰ্য্য কথা কেবল মানুষই বলতে পেরেচে, অন্য কোনো প্রাণী পারে নি। এবং এই আশ্চৰ্য্য কথাটির পরেই তার ধর্শ্বসাধনার প্রতিষ্ঠা। সকলকে নিয়ে মাকুয এইটিকে অভিব্যক্ত করবার জঙ্কেই তার স্থত কিছু ধৰ্ম্মমণ্ড । ধৰ্ম্মের সাহায্যে মানুষ মুক্তিকামনা করেচে। কিলের থেকে মুক্তি ? যা অসত্য তার থেকে । কি অসত্য ? অন্ত জণ্ডর মত নিজের সত্তাকে আর-সব থেকে পৃথক জানার বুদ্ধি অসত্য । বিরাট পুরুষের মধ্যে মানুষ সত্য। সেই জন্তেই মানুষকে পূর্ণতা চাইতে হবে ভালর মধ্যে, সুন্দরের মধ্যে, প্রেমের মধ্যে—অর্থাৎ অস্তৃরতম বিশ্ববোধের মধ্যে । যে-সব প্রবৃত্তিকে রিপু বলা যায় তারা পশুধৰ্ম্ম থেকে মানবধর্শ্বে মাস্থ্যকে মুক্তি দেবার বিরুদ্ধে শক্রতা কল্পে । ,