পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

కat8 همایی جمعی خعی مجموعههایی দাম্ভিকতার সঙ্গে প্রচার করে, সমাজেরই দোহাই দিয়ে লমাজের নিত্য ধর্ণকে খৰ্ব্ব কল্পতে থাকে। তখন আচারীতে আচারীতে সৰ্ব্বনাশ বাধে । বিষয়ের অভিমান যেমন, আচারের অভিমানও তেমনি। বৈষয়িকতা সৰ্ব্বজনীনতার বিরুদ্ধ, আচারিকতাও তাই। জাচার সাম্প্রদায়িক অহংবুদ্ধিকে প্রবল করে, এই অহং-এর তাপ ব্যক্তিগত অহং-এর চেয়ে বেশী বই কম নয় । একথা মনে রাখা চাই যে, সেই সকল প্রবৃত্তিতে আমরা পরস্পরকে নিষ্ঠুর করে মারি যারা বিশ্বমানবের বোধকে বাধা দেয় । সাধারণতঃ ধৰ্ম্মে, সমাজে, রাষ্ট্ৰতন্ত্রে এই বাধা পদে পদে। এই কারণেই বড় বড় নামের আড়ালে মাহূব মানুষকে যেমন সাংঘাতিক পীড়া দেয় এমন আর কিছুতে নয় মাছবের ধিনি দেবতা তার বোধ বাধাগ্রস্ত হ’লে মানুষকে (धवांनी-ञांचेिन, శ్రీ@y [ ও১শ ভাগ, ১ম খণ্ড भांग्रयांग्न छ८छ ठेकांबांब्र ज८छ शांतििर्षक नाभक्षार्द्रौब्रां शांन६ शेि८च्च शं८क । দেবতাকে মানুষ ডেকেচে, পিতানেইসি, ভূমি আমাদের পিতা । পিতা নামের মধ্যে মানবের বোধ প্রকাশ পায় একথা মানতেই হবে । পিতা নে! বোধি— প্রার্থনা এই যে, তুমি পিতা এই বোধটি সত্য হোক, তুমি সকল মানুষের পিতা এই বোধটি সত্য হওয়ার সঙ্গে সকল, মামুষের মধ্যে আত্মীয়তার বোধ স্বীকার করতে হবে। মাহুষ-মারা লড়াই করতে যাবার পূর্বে একথা বলার মতো কপটতা ও অপরাধ আর নেই—যে তুমি আমাদের পিতা। এতে মানবের পিতাকে দানব বলাই হয়। আমরা যেন জিতি এ দাবি আমাদের দলের লোকের কাছে, আমরা যেন মিলি এ প্রার্থনা তার কাছে যিনি সৰ্ব্বগতঃ শিব। সনে বুদ্ধ্যা শুভয়া সংযুনজ, তিনি আমাদের পরস্পরকে শুভবুদ্ধি দ্বারা সংযুক্ত করুন। “নাটুকে রামনারাণ” শ্রীপ্রিয়রঞ্জন সেন, এম-এ -গত পঞ্চাশ বৎসরের মধ্যে বাঙালীর অনেক কৃতিত্বের পরিচয় পাওয়া গিয়াছে ; রাজনীতি, ধৰ্ম্মপ্রচার, নব যুগের সাহিত্য-রচনা প্রভৃতি নানাবিষয়ে বাঙালী কৃতিত্ব দেখাইয়াছে। যদি অস্তান্ত সকল বিষয়ের একটা পরীক্ষা করা যায়, তবে তাহার স্থান কোথায় হইবে বলা কঠিন ; কিন্তু নাট্যশালার মধ্য দিয়া একটা নূতন ঞ্জিনিষ বাঙালী ষে গড়িয়া তুলিয়াছে, বাঙালী প্রতিভার যে একটা সম্পূর্ণ নূতন পরিচয় আমরা পাই, আশা করি তাহা আর কাহাকেও বলিয়া দিতে হুইবে না। রঙ্গমঞ্চ, অভিনয়োপযোগী নাটক, সাজসজ্জা, উপযোগী সঙ্গীত,—সব দিক দিয়া আমাদের জাতীয়তার একটি ধারা যেন আপনা হইতেই বঞ্চিয় স্থাইতেছে। পঞ্চাশ বৎসরের ইতিহাস আলোচনা করিলে আমরা বুঝিতে পারি মাইকেল মধুসূদন হইতে আরম্ভ করিয়া কি ভাবে এই নাট্যপ্রিয়তা চলিয়া আসিয়াছে, মাইকেল-দীনবন্ধুগিরিশচন্দ্রের কীৰ্ত্তি, রাজকৃষ্ণ-দ্বিজেন্দ্রলাল-অমৃতলাল প্রভূতির সহযোগিতায় পুষ্টিক্লাভ করিয়া কোথায় জাসিয়া দাড়াইয়াছে ; নাট্যসাহিত্যে মাইকেলেরও আবির্ভাবের পূৰ্ব্বে অভিনয় করিতে বাঙালীর মন চাহিয়াছিল, ৰিভ অভিনয়ের উপযোগী নাটক ছিল না ; তখন তাহার রঙ্গমঞ্চের উপাদান যোগাইত ইংরেজী ও সংস্কৃত নাটক ; সেই অভাবের দিনে সংস্কৃত শাস্ত্রে স্বপণ্ডিত যে রসিকচূড়ামণি তাহার অভাব মোচন করিয়াছিলেন, তাহার পরিচয় ও নাট্যসাহিত্যের তিনি কতটুকুই বা করিয়াছিলেন সে সম্বন্ধে বৰ্ত্তমান প্রবন্ধে কিছু জালোচনা করিতে চাই ।