পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ماه سb আমার বক্তৰ এই ৰে আর্টরে, সাহিত্যিকের এখান কাজ হচ্চে দেখানো, বিশ্বরসের পরিচয় আবরণ বত কিছু জাছে তাকে অপসারণ করা। রসের জগতকে স্পষ্ট ক’রে মানুষের কাছে এনে দেওয়া, মাছুষের একাত্ত জাপন করে তোলা। সীতার বনবাস ইস্কুলে পড়েছিলেষ। সেটা ইস্কুলেরই সামগ্রী । বিষবৃক্ষ পড়েছিলুম ঘরে, সেটা ঘরেরই জিনিষ । সাহিত্যট। हेछूटलङ्ग नञ्च-et घटब्रव्र । शिरश्व च्याग्नौग्रडा घनिर्छ कब्रयांद्र छ८छहें जांहिडा । বিষবৃক্ষের পর কৃষ্ণকাস্তের উইলের পর অনেক দিন কেটে গেল। আবার দেখি গল্প-সাহিত্যে অার একট। যুগ এসেচে। অর্থাৎ আরও একটা পর্দা উঠল । সেদিন যেমন ভিড় ক’রে রবাহুডের দল জুটেছিল সাহিত্যের প্রাঙ্গণে আজও তেমনি জুটেচে। তেমনি উৎসাহ, তেমনি আনন্দ, তেমনি জনতা । এবারে নিমন্ত্রণকৰ্ত্ত শরৎচন্দ্র । তার গল্পে যে-রসকে তিনি নিবিড় ক’রে জুগিয়েচেন সে হচ্চে স্বপরিচয়ের রন। তার স্থষ্টি পূর্বের চেয়ে পাঠকের আরও অনেক কাছে এসে পৌছল । তিনি ●ववांगैौ-त्रविन, see* ৩১শ ভাগ, ১ম খণ্ড নিজে দেখেচেন বিষ্কৃত করে, স্পষ্ট করে, দেখিয়েচেন তেমনি স্বগোচর ক’ৱে। তিনি রঙ্গমঞ্চের পট উঠিয়ে দিয়ে বাঙালী সংসারের ৰে আলোকিত দুগু উদঘাটিত করেচেন সেইখানে আধুনিক লেখকদের প্রবেশ সহজ হ’ল । তাদের আনাগোনাও চলচে । একদিন তার হয়ত লে কথা ভুলবে এবং তাকে স্বীকার করতে চাইবে না। কিন্তু আশা করি পাঠকেরা ভুলবে না । যদি ভোলে সেটা তাদের অকৃতজ্ঞতা হবে । তাও যদি হয় তাতে দুঃখ নেই ; কাজ সমাপ্ত হয়ে গেলে সেই যথেষ্ট । কৃতজ্ঞভাট। উপরি-পাওনা মাত্র ; না জুটুলে ৪ নালিশ না করাই ভাল । নালিশের সময়ও বেশি থাকে না, কারণ সব শেষে যার পাল। তিনি যদি-বা দলিলগুলোকে রক্ষা করেন স্বত্বাধিকারীকে পার ক’রে দেন বৈতরণীর ওপারে ।* ২৭শে শ্রাবণ, ১৩৩৮

  • এই প্রবন্ধটি প্রেসিডেগী কলেজের বঙ্কিম-শরৎ সমিতির BBBB BB BD BDD DBBB BBBB BDD BBD DBBB যে পুস্তকখানি বাহির করিতেছেন তাহাতে প্রকাশিত হইবে ।

পোর্ট-আর্থারের ক্ষুধা শ্ৰীসুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় 为冷 তাকুশান দখল পোট-আর্থার কেল্লার পূর্বদিকে বেলাভূমির উপরে সমুচ্চ বন্ধুর পর্বত, তার পার্শ্বদেশ প্রায় খাড়। উঠিয়াছে, ঝুঁকিয়া-পড়া পাথরে আর ফাটলে এখানে-ওখানে বেঁটে গাছের মেলা। দূর থেকে সমস্তটা দেখিলে মনে হয় যেন এক প্রাচীন বাঘ পাহাড়ের উপর বসিয়া আছে। সেটি তাকুশান বা বড় অনাথ ; সিয়াওকুশান বা ছোট "জনাথ দক্ষিণে অবস্থিত, লাওলুংস্থই কেল্লার নিকটে এবং তার মুখোমুখি । তাকুশান-শৃঙ্গ একক, তার দক্ষিণ-পশ্চিম পাশ পোর্ট আর্থারের কেল্লার দিকে নামিয়াছে, তার উত্তর-পশ্চিম পাশ আমদের বামের ও মাঝের অবরোধক সৈগুশ্রেণীর উপরে রহিয়াছে । আমাদের অবরোধের ব্যবস্থা, প্রত্যেক দলের চলাফেরা, গোলন্দাজের সংস্থান সেখান থেকে স্পষ্ট দেখা যায়। পাহাড়ের যে পাশ আমাদের সামনে তা বিশেষ রকম খাড়া তার উপর চড়া প্রায় জলভদ্ৰ—ঞ্চেনজাল ও তাইপোশানের মতই দুরারোহ। পাহাড় ছুটি থেকে