, o, ...’ .” - ASAJSAeEJJ AAAASASASS সাধারণ জাতিগত ধৰ্ম্ম । আমার সমগ্র প্রজাবৰ্গ আমার সাম্রাজ্যের একতা ও অখণ্ডতা রক্ষার জন্য এক প্রাণে অভু্যত্থান করিয়াছেন । যে কয়েকটি ঘটনায় ঐ অভু্যত্থানের পরিচয় পাওয়া যায়, তন্মধ্যে আমার ভারতীয় ও ইংলণ্ডীয় প্রজাগণ এবং ভারতবর্ষের সামস্থ নৃপতিবর্গ আমার সিংহাসনের প্রতি বে প্রগাঢ় অনুরাগ প্রকাশ করিয়াছেন ও সাম্রাজ্যের মঙ্গলকামনায়’ স্ব স্ব ধনপ্রাণ উৎসর্গ করিবার যে বিরাট্র সঙ্কল্প করিয়াছেন, তাহাতে আমি যেরূপ মুগ্ধ হইয়াছি এমন আর কিছুতেই হই নাই । দ্ধে সৰ্ব্বাগ্রগামী হইবার জন্য র্তাহারা একবাক্যে যে প্রার্থনা করিয়াছেন তাহ আমার মৰ্ম্ম স্পর্শ করিয়াছে ; 3 যে গ্রীতি ও অনুরাগের সূত্রে আমি ও আমার ভারতীয় প্রজাগণ আবদ্ধ আছি, সেই প্রীতি ও অনুরাগকে প্রকৃষ্টতম sললাভের নিমিত্ত অমু প্রাণিত করিয়াছে । দিল্লীতে আমার অভিযেকোৎসবার্থ মহাসমারোঙ্গে যে দরবার মাহুত হয়, সেই দরবারের অবসানে, ১৯১২ খৃষ্টাব্দের ফব্রুয়ারি মাসে আমি ইংলণ্ডে প্রত্যাবৰ্ত্তন করিলে পর, গরত ইংরাজঞ্জাতির প্রতি অনুরাগ ও পৌহদ্যস্বচক যে তিপূর্ণ সম্ভাষণবার্তা প্রেরণ করিয়াছিল, তাহ অদ্য Iামার স্মরণপথে উদয় হইতেছে । গ্রেটব্রিটেন ও গরতবর্ষের ভাগ্য পরম্পর অচ্ছেদ্য বন্ধনে আবদ্ধ আছে লিয়া আপনার আমাকে যে আশ্বাস দিয়াছিলেন, এই স্কট সময়ে আমি দেখিতেছি যে তাহ প্রচুর ও সুমহৎ ল প্রসব করিয়াছে। ই সেপ্টেম্বর ১৯১৪ । ংশে ভাদ্র ১৩২১ । _ সংস্কৃত নাটকের উৎপত্তি ও পরিণতি বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের গৌহাটী শাখার অধিবেশনে পঠিত । ) . ভরতমুনি নাট্যের প্ৰবৰ্ত্তয়িও{" দুর সকল শাস্ত্রই দেবতার নিকট হইতে আগত। শষ বিশেয ঋষি তপঃপ্রভাবে দেবতার নিকট হইতে শৰ বিশেষ শাস্ত্র প্রাপ্ত হইয়াছেন। ভরতমুনি ব্ৰহ্মার সংস্কৃত নাটকের উৎপত্তি ও পরিণতি ।
- >)○
パー *、*、*”、*て、** *、* * *下 নিকট নাট্যশাস্ত্র লাভ করিয়াছেন এবং সেইজন্য নাট্যশাস্ত্র বেদ-আখ্যা লাভ করিয়াছে। এই নাট্যবেদ সকল বেদ হইতে উপকরণ সংগ্ৰহ করিয় গঠিত । ঋগ বেদ হইতে .বাক্যাবলী গৃহীত, সামবেদ হইতে গীতভাগ গৃহীত, অভিনয় যজুৰ্ব্বেদ হইতে গৃহীত এবং অথর্ববেদ হইতে রস গৃহীত । • অভিনব গুপ্তচর্যে ধৃষ্টীয় নবম শতাব্দীতে এই নাট্যশাস্ত্রের যে টীকা রচনা করিয়াছেন, তাহার নাম "ভরতনাট্যবেদবিবৃত্তি’ । তিনিও ভরতকেই নাট্যবেদের রচয়িতা বা প্রযোক্তা বলিয়া স্বীকার করিয়াছেন। ংস্কৃতনাটকের অভিনেতৃগণ ভরতপুত্র বা ভরতশিষ্য বলিয়া পরিচিত । সংস্কৃত নাটকের শেষভাগের আশীৰ্ব্বাদবাক্য ভরতবাক্য বলিয়। কথিত । ভরতমুনি হুrর্ণ নাটকাদির প্রযোক্ত। এইরূপ উল্লেখ আমরা সংস্কৃত নাটকাদিতে দেখিতে পাই । কালিদাসের বিক্রমোর্কশী’র তৃতীয় অঙ্কে ভরতশিবাদ্বয়ের একজন অপরকে বলিতেছে —“অপি গুরো প্রয়োগেণ দিব্য পরিষদারাধিত ”— আমাদের গুরুদেবের অভিনয়কৌশলে স্বগীয় জনসমাজ সন্তুষ্ট হইয়াছে ত ? ভবভূতির উত্তররামচরিতের চতুর্থ অঙ্কে লব বলিতেছেন—“তং চ স্বহস্তলিখিতং মুনির্ভগবান ব্যস্বজদূ ভগবতো ভরতস্য মুনেস্তেীর্যাত্রিকস্বত্রকারস্য’। বাল্মীকি মুনি রামায়ণের একাংশ অভিনয়ের উপযোগী করিয়া রচনা করিয়া অভিনয়ের জন্য তেীর্য্যত্রিকস্বত্রকার ( নৃত্য-গীত-বাদিত্ব-শাস্ত্রাচার্য্য ) ভরতের হস্তে গুপ্ত করিয়াছেন। তরতই নাট্যের প্রবর্তয়িত বলিয়া পরিচিত। নাট্যের প্রয়োগ । নাট্যবেদের রচনা হইবার পর ভরতমুনি ব্ৰহ্মাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, —“এক্ষণে এই নাট্যবেদ লইয়া আমি কি করিব ? ব্রহ্মা উত্তর দিলেন—“ইন্দ্ৰধ্বজ পুঞ্জার সময় উপস্থিত ; এই সময়ে নাট্যবেদ প্রয়োগ করিতে হইবে।”f
- সঙ্কল্প্য ভগবানেবং সৰ্ব্ববেদানমন্মরণ, ।
নাট্যবেদং ততশ্চক্রে চতুৰ্ব্বেদাঙ্গসম্ভবম্ ॥ জগ্ৰাহ পাঠ্যযুগ বেদাৎ সামেভ্যো গীতমেব চ। যজুৰ্ব্বেদাদভিময়ী রসানখৰ্ব্বণাদপি ॥ —ভরত নাট্যশাস্ত্র, ১ম অধ্যায় ১৬, ১৭ ৷ + আয়ং ধ্বজমহঃ শ্ৰীমান্ মহেন্দ্রস্ত প্রবর্ততে । অজ্ঞেদানীময়ং ৰেদে। নাট্যসংজ্ঞঃ প্ৰযুজ্যতাম্ ॥ —নাট্যশাস্ত্র ১, ২১ । همی
