পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3 >bo গ্রথিত শৃঙ্গার-রস-সংযুক্ত শ্লোক পাঠ করিয়া সূত্ৰধার জর্জর ধারণ করিয়া বিলাসবিচেষ্টিও প্রদর্শন করিয়া পঞ্চপদ অগ্রসর হইবেন । এই ক্রিয়াবিশেষের নাম •চারী”। পারিপাশ্বিকের হস্তে জর্জর ন্যস্ত করিয়৷ দ্রুতলক্ষ্মান্বিত, ত্রিতাrলাৎক্ষিপ্ত, রৌদ্ররস সংযুক্ত শ্লোক পাঠ করিয়া পশ্চাদুদিকে পঞ্চপদ গমন করিবেন । ইহার নাম ‘মহাচারী”। ইহার পরে প্ররোচন । 够 ¢¢ब्रां5नां । ইহাতে শ্রোতৃবর্গকে আমন্ত্রণ করা হইবে ও কাব্যবস্তু ( Plot ) নিরূপণ করা হইবে । তৎপরে স্বত্রধার পারিপাশ্বিকদ্বয়ের সহিত প্রস্থান করিবেন। পুৰ্ব্বরঙ্গ অতিবিস্তুত করিতে নাই। পুর্বরঙ্গ অতিবিস্তৃত হইলে প্রেক্ষক ও প্রযোক্তার খেদ উপস্থিত হইতে পারে ; ইহার বিরক্ত হইলে নাটকের অভিনয় ভাল হয় না। পূৰ্ব্বভাগ অতিরঞ্জিত করিলে শেষ ভাগে আর মাধুৰ্য্য রক্ষণ করিতে পারা যায় না । * স্থাপক । সূত্ৰধার ও পারিপাশ্বিক প্রস্থান করিলে ‘স্থাপক’ রঙ্গপীঠে প্রবেশ করিয়া নানা তাললয়ান্বিত সুমধুর বাক্যে প্রেক্ষকগণের প্রসাদ উৎপাদন করিয়া কবির নাম খ্যাপন করিবেন এবং নাটকের আরস্তজ্ঞাপনরুপ প্রস্তাবনা করিয়া প্রস্থান করিবেন । ইহার পরে নাটকের অভিনয় আরম্ভ হইবে । † নাটকীয় পরিভাষা । ভরভ নাট্যশাস্ত্রের ষষ্ঠ অধ্যায়ের প্রারস্তেই নাটকীয় রস, ভাব, সংগ্রহ, কারিকা, নিরুক্ত, ও নিঘণ্টর পরিচয় দিয়া বলিযাছেন—নাট্যশাস্ত্রের অন্তদর্শন সম্ভব নহে ; কেননা, শিল্পকলার ন্যায় ভাব প্রভূতিও অনন্ত । স্বত্রকারে সঙ্ক্ষেপে আমি তাব রস প্রভূতির উপদেশ করিব । এই সূত্রাকার গ্রন্থই ৩৭৩৮ অধ্যায়ব্যাপী নাট্যশাস্ত্র । রস—আট প্রকার। “ শৃঙ্গার হাস্ত-করুণা-রৌদ্র-বীর-ভয়ানকাঃ। বীভৎসাস্তুতসংজ্ঞাশ্চেত্যষ্টে নাট্যে রসাঃ স্বতাঃ ॥ 較

  • * * **If S 88-> 8v I | 8 ه ۵ -س ۹۰ دس-پاه +

S S S S S JSAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS ভাব তিন প্রকার—স্থায়ী, সঞ্চারী ও সাত্বিক। অভিনয় চারি প্রকার—আঙ্গিক, বাচিক, আহার্ষ্য ও সাত্বিক। বৃত্তি চারি প্রকার—ভারতী, সত্বতী, কৌশিকী ও আরভটী । প্রবৃত্তি চারি প্রকার –আচণ্ডী, দাক্ষিণাত্যা, অৰ্দ্ধমাগধী ও পাঞ্চালী ( পঞ্চtলমধ্যম।) । নানা নামাশ্রয়োৎপন্নং নিঘণ্ট,ং নিগমাস্থিতম্। ধাত্বর্থহেতুসংযুক্তং নানাসিদ্ধাস্তসাধিতম্ ॥ ইহার নাম নিঘণ্ট । স্থাপিতোহর্থে ভবেদুযত্র সমাসেনার্থসূচকঃ। ধাতুর্থবচনেনেহ নিরুক্তং তৎ প্রচক্ষতে ॥ অন্যান্ত নাট্যাচাৰ্য্যগণের সিদ্ধাস্তানুসারে যে শব্দতালিকা গঠিত, যে-সকল শব্দের অর্থ লইয়৷ মতদ্বৈধ ছিল সেই শব্দসমষ্টির নাম নিঘণ্ট এবং যে-সকল শব্দের অর্থ সম্বন্ধে কোন সন্দেহ ছিল না সেই শব্দসমষ্টির নাম হইল নিরুক্ত। সিদ্ধি দুই প্রকার-দৈবী ও মাকুধী । অণতোদ্য চারি প্রকার—তত, অবনদ্ধ, ঘন ও সুষির । গান পঞ্চবিধ—প্রবেশক, আক্ষেপক, নিষ্ক্রমিক, প্রাপ্ত ও ধ্রুবণযোগ । এইরূপ আরও নানা পারিভাষিক শব্দের পরিচয় নাট্য

  • ोंtद्ध १ीों७ग्नौं शाँग्न ।

ভরতের নাট্যশাস্ত্রের ৬ষ্ঠ ও ৭ম অধ্যায়ে রস ও ভাব প্রকাশের বিস্তুত বিবরণ দেখিতে পাওয়া যায় । ৮মে উপাঙ্গাভিনয়, ৯মে অঙ্গাভিনয়, ১•মে চারীবিধান, ১২শে যতিপ্রচার, ১৩শে করমুক্তি, ১৪শে ছন্দোবিধান, ১৫শে ছন্দের নানা প্রকার বৃত্ত, ১৬শে অভিনয়ের অলঙ্কার, ১৭শে বাগাভিনয়, ১৮শে লাস্য, ২৩শে নেপথ্যবিধান—এইরূপ ভিন্ন ভিন্ন অধ্যায়ে ভিন্ন ভিন্ন অভিনয়াদির বিস্তুত বিবরণ দেওয়া হইয়াছে। ভারতের নাট্যশাস্ত্রের পূৰ্ব্বে বহু নাট্যশাস্ত্রের অস্তিত্ব ছিল, তাহা ভরতের উক্তি হইতেই বুঝিতে পারা যায়। শুধু ভরতের সুবৃহৎ নাট্যশাস্ত্রে বর্ণিত বিষয়গুলির প্রতি লক্ষ্য করিলে আমরা বেশ বুঝিতে পারি যে নাট্যশাস্ত্র’ রচনার পূর্বেই সংস্কৃত নাটকের সম্পূর্ণ श्रृंग्निर्थैठि एहेब्राहिल । حمیہ