পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ᎼQ 8. = ۔ ۔ ۔ یہ ۔ بہ. • بر . ی. rsء

কিন্তু এই পুস্তকের যতটুকু প্রকাশিত হইয়াছে তাহাতে স্পষ্টই ৰেঞ্চ भाग्र ३श ७१दफीठांब्र ७कथांना चळू९ङ्गडे रjांशांशष्ट्र इईtत । ফলতঃ স্বৰ্গীয় উপাধ্যায় গৌরগোবিন্দ য়ায় মহাশয়ের “গীতাসমন্বয়ভাষ্য” ও তাহার বঙ্গানুবাদের পর ভগবদগীতার এরূপ চিন্তা-ওभाखिडागूं{ शांथा। ८षtष श्ध्र श्राब थकानिङ श्झ नाहे । “नभषग्न ভীষ্যের” স্থায় সংস্কৃত ভাষ্য এই গ্রন্থে নাই, কিন্তু ইহার বাঙ্গাল ব্যাখ্যা উক্ত ভাষানুবাদের অপেক্ষ অনেক বিস্তুততয় । “সমন্বয় ভাষ্যের সহিত যদি এই ব্যাখ্যার কিঞ্চিৎ তুলনাই করিলাম, তবে ইহাও বলা অবশ্যক সে একটি বিষয়ে এই ব্যাখ্যা উক্ত ভাষ্য হইতে অতিশয় ভিন্ন এবং আমাদের মতে নিকৃষ্ট । উক্ত ভায্যে আধুনিক সমালোচনার ভাব ( critical spirii) তাদৃশ না থাকিলেও তাঁহাতে ধৰ্ম্ম ও দার্শনিক মতবিষয়ে সম্পূর্ণ স্বাধীন ভাব অবলম্বিত হইয়াছে। এই ব্যাখ্যা স্পষ্টতঃই প্রাচীন অন্ধ বিশ্বাসের পক্ষপাতী। ইহাতে অধুনাতন পাশ্চাত্য দার্শনিক তত্ত্বের আলোচনা অনেক আছে, কিন্তু ইহার আদর্শ ও প্রণালী মূলে প্রাচ্য ও প্রাচীন । ষাহা হউক, গ্রন্থকারের সুদীর্ঘ “ব্যাখ্যাভূমিকার" সমালোচমা-ব্যপদেশে আমরা উtহার দার্শনিক মত ও প্রণালী সংক্ষেপে দেখাইব । প্রথমতঃ, গীতার বক্তা কৃষ্ণ সম্বন্ধে তিনি কোন ঐতিহাসিক সমালোচনা করেন নাই । ঐতিহাসিক সমালোচন (listorical criticism ) নামে যে একটা জিনিষ আছে এবং তাহাতে সে বহু শতাব্দীয় সযত্ন-গঠিত পৌরাণিক কুসংস্কাররূপ অনেক অট্টালিকা চূৰ্ণ বিচূর্ণ করিয়া দিতেছে, তাহার আভাসমাত্র তিনি জানেন বলিয়াও প্রকাশ করেন নাই। মহাভারতের কৃষ্ণ যে ঋগ্বেদের অনtধ্য যোদ্ধা কৃষ্ণ, সুক্তকার আঙ্গিরস রূপ, ছন্দেীথ্যের সাধক কৃষ্ণ এবং বহু যুগের কল্পনা ও কবিত্বর অদ্ভুত মিশ্রণ হইলেও হইতে পারেন, এই চিস্তা মুহূৰ্ত্তের জন্যও উহার মনে উদিত হইয়াছে বলিয়া বোধ হয় না। তাহার মতে গীতোক্ত কৃষ্ণ পরযেখরের পূর্ণ অবতার ও সাধকের আদর্শ। তিনি বলেন,–“ভগবানু যে কেবল এই পুর্ণ ধর্মের— মমুয্যত্বের পূর্ণ বিকাশের-উপদেশ দিয়াছেন, তাহা নহে।......তিনি সেই আদর্শ আমাদের সম্মুখে প্রকাশ ও স্থাপন জন্য স্বয়ং সৰ্ব্বজ্ঞাত সৰ্ব্বকৰ্ত্তী সৰ্ব্বভোক্তণ সচ্চিদানন্দ বি হরপে অবতীর্ণ হইয়াছিলেন । ......আমাদের সেই পরম লক্ষ্য –পরম আদর্শ ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণ । তিনি আমাদের জ্ঞানে অধিগম্য পুর্ণ অবতার ।" । প্রাচীন তস্ত্রের লোকের শাস্ত্রের মূtহt j দেশাইতে গিয়া মানবের স্বাতাবিক জ্ঞানশক্তির গণিত ক16ণ করেন। দেবেন্দ্রবাবু স্বতঃ পরত: তাহাই করিয়াছেন । সাধারণ মানলের পরমার্থতত্ত্ব জানিবার শক্তি থাকিলে যেন আর শাস্ত্রের প্রয়োজন থাকে না । শাস্তু প্রাচীনদিগের চিন্তা ও সাধনের লিপি, ইহা সাধারণ মানবের চিন্তা ও চেষ্টাকে অনুপ্রাণিত ও উদ্বুদ্ধ করিয়া তাহাকে সাক্ষাৎ ভাবে সত্য দর্শনে সমর্থ করে.–শাস্ত্র সম্বন্ধে ইছাই আধুনিক ও প্রকৃত মত। এই মতে শাস্ত্রকে শ্রদ্ধাসমধিত সমালোচনার (teveront criticism ) ভাবে অধ্যয়ন করিতে বলে। দেবেন্দ্রবাবুর মত BK BBBS BDBB BBB SLLLSBB BB KBBBS BB BBBB সহিত গ্রহণ করিতে হক্টবে, পরে ফুেগচক্ষু প্রস্ফুটিত হইলে শাস্ত্রের BB BBDDBB BBBS BttTBB BB BBB BBBB BB কেন য্যক্তি বা গ্রন্থবিশেষকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করিব, আর যোগচকুগোচর জ্ঞানের কোন নির্দিষ্ট প্রণালী আছে কিনা, তাহা তিনি এই ব্যাখ্যা-ভূমিকায় কুয়াপি বলেন নাই। তিনি বলেন, “আমাদের যদি এই ত্ৰিলোকের অস্তগত অতীন্ত্রির বিবয়ের জ্ঞান লাভ করিতে {প্রবাসী-অগ্রহায়ণ, ১৩২১ ' SAAJAJJAAAJAJJAJMMJAJJAMMMMAAA AAAASAAA AAAASJJJJJS ভাগ, ২য় খণ্ড [ ১৪শ হয়, তবে ৰেদ ও বেম্বমূলক শাস্ত্রের উপর বিশ্বাস স্থাপন করিতে হয় বেদকে প্রামাণ্য বলিয়া গ্রহণ করিতে হয়। আর যদি এই ত্রিলোকে অতীত— এ সংসারের অতীত—সেই প্রপঞ্চাতীত রাজ্যের সংবা জানিভে হয়, সে রাজ্যে প্রবেশের মার্গ অনুসন্ধান করিতে হয়, তে বেদস্ত উপনিষদূ ও গীতা—এই পরাবিন্যারূপিণী মোক্ষশাস্ত্রের শর वाईcठ श्ध्न-उांश३ cथtभt१) सूलिग्न! &क्ष१ कब्रेिरठ श्छ ।" cरणांस দর্শন শ্রুতি ও স্মৃতির প্রমাণেয় উপর প্রতিষ্ঠিত। সেই বেদীপ্তদশ নাকি আবার শ্রুতিস্মৃতির প্রমাণ । দেবেন্দ্রবাবু যলেন,-“এী পরাবিদ্যা লাভের জন্য সে উপনিষদ ও গীতা প্রামাণ্যস্বরূপ গ্রহ করিতে হয়, তাই আমরা বেদস্তদর্শন হইতে জানিতে পারি বেদাপ্তদর্শন এই উপনিষদূ—শ্ৰুতি ও স্মৃতি (বা) গীত প্রমাণের উপ স্থাপিত।” রামের সাক্ষী খাম, আযার শ্বামের সাক্ষী রাম—এরূপ প্রমাণ সুবিচারক দেবেন্দ্রবাবুর এজলাসে গৃহীত হইবে না,ইহা আমর নিশ্চয় জানি। কিন্তু দেবেন্দ্রবাবুয় ধর্মবিশ্বাসের রাজ্যে ইহার চে:ে ভাল প্রমাণ আর নাই । “কিন্তু শাস্ত্রে আপাততঃ অনেক বিরোধী কথা পাওয়া যায় সুতরাং শাস্ত্রপ্রমাণ কিরূপে গ্রাহ হইতে পারে । বেদাস্তদর্শন এই প্রশ্ন উপলক্ষ করিয়া তৃতীয় সূত্রে বলিয়াছেন—“তৎ তু সমস্বয়াৎ। শাস্ত্রসমথয় দ্বারা সমুদয় আপাতবিরোধী কথার সামঞ্জস্য করিয়া তাহার প্রকৃত অর্থ নির্ণয় করিতে হয়। এই স্থলে যুক্তিতর্কের স্থান আছে।" “যুক্তিতৰ্ক" কাহাকে বলে,ইহার প্রকৃতি কি, প্রণালী কি, দৰ্শন-সাহিত্যে, বিশেষতঃ আধুনিক প্রতীচ্য দর্শন-সাহিত্যে, তাহা কি ভাবে প্রমুক্ত হয়, এই সকল বিষয়ে দেবেন্দ্রবাবুর পরিষ্কার ধারণ আছে বলিয়া বোধ হইল না । তিনি বলেন, “দর্শনশাস্ত্রের মুল প্রমাণ অনুমান। অনুমান প্রমাণ প্রধানত: তিন রূপ , তাহাদের মধ্যে কারণ হই৩ে কার্যের অনুসন্ধান (পূৰ্ব্ববৎ) ও কাৰ্য্য হইতে কারণের অমুসন্ধান (শেধবৎ) প্রধান । শেষবৎ অনুমানকেই ইংরাজীতে Inductive i a fosterior methol ass stās viņxt-it + straffets Deductive qi a /) io, method &Co. I wasā'i wolo alw সামান্যতঃ দৃষ্ট । ৩tহtয় ইংরাজী নাম analogy i দর্শনশাস্ত্রে প্রায়শ: এই তিনরূপ অনুমানই গৃহীত হইয় থাকে। সামান্যতঃ দৃষ্ট অস্কমান এক অর্থে উক্ত Inductive methodএর অন্তর্গত। এই প্রমাণ অবলম্বন করিয়া দর্শনশাস্ত্র অজ্ঞেয় তত্ত্ব সিদ্ধাস্ত করিতে চেষ্টা করেন । কিন্তু বলিয়াছি ত এই উপায়ে দর্শনশাস্ত্র অধিক দূর অগ্রসর হইতে পারেন নাই। তত্ত্বজ্ঞানার্থ দর্শনের জন্য এ-সকল ७थाम्न दाउँोउ अशझ” ७था५७ थुशे७ इ३ग्रा थाप्क । ठाइाग्न नप्षा at SwitzH of N Dialectic method, at: a* Soto at N Comparative di II istorico-comparative Method i Rots প্রত্যক্ষভুয়েtদৰ্শন- ও অনুমান-মুলক। বলিয়াছি ত, এই-সকল উপায়ের মধ্যে কোন উপায়েই প্রকৃত পরমার্থতত্ত্বজ্ঞান সিদ্ধ হয় না । atosa's Wood Ci Principles of Identity and Contradiction অবলম্বন করিয়া অগ্রসর হন, তাহাতেও এই অজেয় রাজ্যে অধিক দূর অগ্রসর হওয়া মায় না। অনেকে বুদ্ধির বা বৃত্তিজ্ঞানের স্বতঃসিদ্ধ ধারণার উপর বা categories অর্থাৎ কতকগুলি মূলতত্ত্বের উপর নির্ভর করিয়া অগ্রসর হইতে চাহেন। কিন্তু তাছারাও যুক্তিতর্কের সহায়ে কখন বা কল্পনার লঘুত্বের উপর নির্ভর করিয়া অগ্রসর इन। उोरे ऊँशबां७ अधिक पूब भा३८ठ गांtब्रन न।" cमट्बयाবাবু যে তাবে পাশ্চাত্য জ্ঞান-প্রণালীগুলির নাম ও উল্লেখ করিয়া, ছেন, তাহা হইতেই আমাদের সঙ্গেহ হয় তিনি এই-সকল প্রণালীর বিশেষ কোন সংবাদ রাখেন কি না। তিনি ভাষার ভূমিকার লান