পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Σώbν S AeSeSAAASAAA AAAA SAAAAA SAAAA স্বারা বেশী উপকার। সাধারণতঃ দেশীয় লোকের এই ভাড়াটিয়া গাড়ী ব্যবহার করে। ইহার নাম “সুয়ারেস”। পুৰ্ব্বভাগের এক স্থানে বিশাল মসজিদ-বিদ্যালয় । ইহ৷ খৃষ্টীয় অষ্টম শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত, সুতরাং পারী, অক্সফোর্ড, কেন্ধি,জ হইতেও ইহ। প্রাচীন। ইহাতে ২৫,০০০ ছাত্র ও শিক্ষক পঠনপাঠন করিয়া থাকেন। ধৰ্ম্মশাস্ত্রের আলোচনাই প্রধান। সমস্তই প্রাচীন রীতিতে নিৰ্ব্বাহিত হয়। এই মসজিদের চারিদিককার আবহাওয়৷ মুসলমানী ধৰ্ম্ম, সমাজ ও সভ্যতার অঙ্কুকুল । ভারতবর্ষের প্রবাসী—অগ্রহায়ণ, ১৩২১ [ ১৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড S AAAAAA SAAA AAAA AAAA SAAAAAS eeSAeAJS /*~ محمهمام SMMMMSMSMSMAeASAMSAMeeMSASAMMAMSAMSJJMSJJAM AMSAJJS দরজায় উপস্থিত হইলাম । তখন নামাজের সময় । আমাদের মাথায় পাশ্চাত্য টুপি ছিল—এজন্য আমরা প্রবেশ করিতে পারিলাম না। অন্ত সময়ে ভিতর দেখিতে পাইব অাশা পাইলাম । এই মসজিদ-বিদ্যালয়ের অনতিদূরে সৈয়দ হাসানমসজিদ । কারবালার যুদ্ধে হাসানের মৃত্যুর পর তাহার মস্তক আরব কুইতে মিশরে আনা হইয়াছিল। এই স্থানে মস্তকের কবর। ইহার মধ্যেও ইউরোপীয়েরা প্রবেশ করিতে পারে না । মহরমের সময়ে মুসলমানের। কাইরের স্বদেশী বাজার । বড় বড় মন্দিরের চতুষ্পার্শ্বে যেরূপ হিন্দুধরণের দোকানবাজার, ধৰ্ম্মশালা, ইত্যাদি অপস্থিত, এই মসজিদ দেখিয়াও সেইরূপ ধারণা হয়। কাশীর বিশ্বেশ্বর-মন্দির, পুরীর জগন্নাথ-মন্দির, কামাথ্যার মাতৃমন্দির, ইত্যাদি মন্দিরের ন্যায় এই মসজিদ-বিদ্যালয় নানাপ্রকার জাতীয় অঙ্গুষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠানে পরিবেষ্টিত ইহার আবেষ্টন এবং চারিদিককার ভাব ধারণা কৰ্ম্ম ও চিন্তা প্রণালী সবই মুসলমানী রীতির পরিপোষক । অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গলি পার হইয়। এই মসজিদে আসিতে হয়। আমরা প্রায় বেলা ৩টার সময় পশ্চিম দলে দলে আসিয়া এথানে শোক প্রকাশ করে । শোকপ্রকাশের সময়ে ইহার এত প্রচণ্ড ও অধীর হইয়া পড়ে যে ইহাকে সৈন্য দ্বারা রক্ষণ করা হইয়া থাকে । তাহা না হইলে শোকার্ত মুসলমানের এই সৌধ ভাঙ্গিয়৷ ফেলিতে অগ্রসর হয় । সৈয়দ হাসানের নিকটেই “কাদির প্রাসাদ” । ইহা এখন ধ্বংসপ্রাপ্ত। কেবল দুই দিকের সামাঙ্গ দুই অংশ মাত্র বর্তমান আছে। পূৰ্ব্বদিকের প্রাচীরের ও ফটকের থানিকটা দেখিতে পাইলাম। আর ইহারই সংলগ্ন দক্ষিণদিকে একটা স্বন্দর উচ্চ হল দেখা গেল । এই