পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] حاتمی -- که حتی همه جستار ها এতদ্ব্যতীত ভিন্ন ভিন্ন অনুষ্ঠানও প্রাচীরগাত্রে এবং ভিতরকার ছাদে উল্লিখিত। নৌকার ভিতর দেবতা বসিয়া আছেন। এবং রাজা তাহাকে ভক্তিতরে পূজা করিতেছেন—এই দৃশু অতি সাধারণ ৷ পক্ষযুক্ত স্বৰ্য্যমূৰ্ত্তিও ফটকমাত্রের উপরিভাগে দেখিতে পাইলাম । মন্দিগ্ব-নিৰ্ম্মাণকৌশলে কিছু কিছু হিন্দু দেবালয় নিৰ্ম্মাণের রীতি মনে পড়ে। ফটক, প্রাঙ্গণ, স্তন্ত, ভোগমন্দির, পার্শ্বগৃহ, প্রধানমন্দির—ইত্যাদি ভারতীয় মন্দিরের নানা অঙ্গ । জগন্নাথের মন্দির, কালীঘাটের মন্দির, কামখ্যার মন্দির, বিশ্বেশ্বরের মন্দির ইত্যাদির সঙ্গে কোন কোন বিষয়ে প্রাচীন থৗব সের দেবমন্দিরসমুহের তুলনা করা চলে । মন্দিরের শেষভাগে আসিয়া উপস্থিত হইলাম । এখানে একটা দরজা ছিল । ইহার ভিতর দিয়া নিকটবৰ্ত্তী য়্যামনদেবের মন্দিরে যাওয়া যাহত । এই দরজার সম্মুখে দাড়াইয়৷ উত্তর হইতে দক্ষিণদিকে তাকাইয়া দেখিলাম । ‘খনূস মন্দিরের ৩িতরকার অংশ সমস্ত একেবারে দেখ। গেল। বিরাট স্তস্তসমূহই ইহার বিশেষত্ব, এবং সৰ্ব্বসমেত পাচটি ভিন্ন ভিন্ন গৃহ বা প্রাঙ্গণের সমবায়ে মন্দির রচিত । ভিতরকার গৃহে অর্থাৎ প্রধান মন্দিরে কোন স্তন্ত নাই— ইহা চতুষ্কোণ। ইহার চারিদিক সমান । দুই পার্থে বারান্দার ন্যায় পাশ্ব গৃহ আছে । ভিতরকার পথ অন্যান্য গৃহের ভিতরকার সমান বিস্তৃত । এই গৃহের কোন স্থানে দেবতার পীঠ ছিল বুঝা যায় না । কৈান কোন প্রাচীরে ও স্তস্তে দেখিলাম গ্রানাইট প্রস্তরের কার্য্য । প্রাচীন মিশরবাসার অাসোয়ান পৰ্ব্বত হইতে এই পাথর আনাইত । প্রধান মন্দিরের সংলগ্ন দক্ষিণ-গৃহে যে চার্টি। স্তস্ত দুইপাশ্বে দেখা যায় তাহার গঠনকৌশল কিছু নূতন । স্তস্তের পাদদেশ পদ্মফুগের পাপড়িযুক্ত এবং শিরোদেশ পুষ্পের সৰ্ব্বোপরিস্থ আবরণের আকৃতিবিশিষ্ট । চন্দ্রমন্দির দেখিয়া জগদ্বিখ্যাত য়্যামন-মন্দিরে গেলাম। এই মন্দির নাইলের পূৰ্ব্ব কিনারায় অবস্থিত, নদী হইতে উঠিয়াছে বলা যায়। পশ্চিম হইতে পূৰ্ব্ব কবরের দেশে দিন পনর পূজা, আরাধনা, যজ্ঞ, দান ইত্যাদি ধৰ্ম্মের ుb': দিকে ইহার বিস্তৃতি। নাইল হইতে উঠিবার পথে প্রথমেই দুই সারি স্ফিঙ্কস্ দেখিতে পাওয়া যায়। প্রত্যেক সারিতে ১০টা করিয়া প্রস্তরনিৰ্ম্মিত মেষ উচ্চ প্রস্তরমঞ্চের હેનર હેનસિંહે , 4જીનિ હાન્નન૭ ને કમ নাই, পূৰ্ব্বেকার • মতই সজীব সতেজ অাছে । এই ফিঙ্কস্ শ্রেণীদ্বয়ের শেষসীমার •নিকটে খানিকট বাধান প্রাঙ্গণ । তাহার পাদদেশে ভূমিগর্ভস্থ সুড়ঙ্গ । এই সুড়ঙ্গ দিয়া নাইলের জল মন্দিরের চরণতল ধৌত করিত। এই স্থান হইতে পশ্চিমে নাইলের দিকে পৃষ্ঠ রাখিয়৷ পুৰ্ব্বদিকে মুখ করিয়া সমস্ত মন্দিরের বিস্তৃতি ও আয়তন দেখিয়া লইলাম । সম্মুখেই অতুাচ্চ ফটক বা “পাইলন।” মাদুরার এবং দক্ষিণভারতের “গোপুরমূ-” গুলির দ্যায় এই পাইলনের গান্তীয্য ও উচ্চতা চিত্তে অভিনব জগতের বাৰ্ত্ত আffনয় দেয় । হেলিয়োপোলিসের ওবেলিস্ক এবং চন্দ্র মন্দিরের ফটক ইহার তুলনায় বামন মাত্র। কি সুলতা, কি বিশালতা, কি দৃঢ়তা, কি উচ্চতা, সকল বিষয়েই য়্যামনদেবমন্দিরের ফটক શઃ વિમાત્ર છ જta I It it fostમક મારિક মধ্যকার গলির ভিতর দিয়া ফটকের "নিম্নে আসিলাম । তাহার পর উন্মুক্ত বিশাল প্রাঙ্গণে পদার্পণ করিলাম । প্রাঙ্গণের সম্মুখে, পার্থে, সৰ্ব্ব এ বিরাট ও বিপুল স্থাপত্য এবং বাস্তুবিদ্যার নিদশন। নন। স্তস্তে প্রাঙ্গণ পরিপূর্ণ । প্রত্যেকটাই এক একট। মিনার ওবেলিস্ক ব৷ শিখরের তুল্য গরায়ান। • প্রাঙ্গণের ভিতর দিয়৷ উত্তর দিকের দরজার নিয়ে আসিলাম । উদ্ধে তা ক{হয়৷ দেiথ প্রকাণ্ড প্রস্তরখণ্ডে DBKD DSC BBB BBBBBS BBB SggSg g BBBS এয় নাই। ২• ফুট আন্দাজ বস্তুত দপ্লঞ্জ। একথও শিলার দ্বারা আবৃত রহিয়াছে । এই দরঞ্জ। দয়া মন্দিরের উপরে উঠিলাম । সেখান হইতে মন্দিরের যে দৃপ্ত দেখা গেল জগতে আর কোথাও তাই দূেপ। যাইবে কিনা সন্দেহ । সৰ্ব্বত্র আসাম অনন্ত শিল্পকার্য্যের সাক্ষীস্বরূপ অসংখ্য বস্তু পড়িয়৷ রহিয়াছে । মুদুরবিস্তৃত ক্ষেত্রের মধ্যে মানবসভ্যতার প্রাচীন নিদর্শনগুলি স্ত,পাকৃত ধ্বংসাকারে অথবা অৰ্দ্ধপরিষ্কত অবস্থায় দেথা যাইতেছে । কোথাও