পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] --* - به هم میر - صی هم به سی بی سی "صی سه محیی سه প্রমাণিত হইয়াছে। নিউইয়র্ক বধির-বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ Enoch Henry Currier এই বিষয়টি ভাল করিয়া অনুশীলন করিয়াছেন ; তিনি ১১১৩ খৃষ্টাব্দে বধির-বিদ্যালয়সমূহের অধ্যক্ষদের কোন একটি সভায় বলিয়াছেন যে তাহfর মতে শ্রবণশক্তিসম্পন্ন বালক বালিকাদের অপেক্ষ বধির বালকবালিকাদের শিক্ষা কার্য্যেই সঙ্গীত শিক্ষার BBBBB BBBSBBB S BBDBB BBBB BB BBBB BBBBBB যুক্তরাজ্যের শিক্ষা-বিভাগের বিবরণীতে এই বিষয়ে কিছু লিখিয়াছেন। তিনি বলেন— মি:Aকুরিয়ারের বিদ্যালয়ের ছেলেরা দেয়াল কিম্বা অন্য কোন নিরেট জিনিসের উপর লাঠি ঠকিতে ভালবাসে দেখিয়া, উগের মনে প্রথম বধিরের সঙ্গীতশিক্ষার সস্তাবনার কথা উদিত হয় । “এক একটি বালক অৰ্দ্ধ ঘট ধরিয়া ক্রমাগত ইটের দেয়ালের উপর আঘাত করিতে থাকিত , এক অধিবার নয়, প্রায়ই তাহার। এইরূপ কল্পিত ।” তাহাদিগকে এইরূপ করিবার কারণ জিজ্ঞাসা করিতে গিয়া জানিলেন যে, আঘাতের ফলে দেহে যে অনুভূতির সঞ্চার হয় তাহা তfহাদের মনে আনন্দ দান করে এবং দেহকে সতেজ করে । মিঃ কুরিয়ার সিদ্ধাস্ত করিলেন যে সঙ্গীতবিদ্যাকে উত্তেজকরূপে ব্যবহার করিলে বধিরদিগকে অারও সজীবতা দান করিবার সুবিধ। হুইবে । নিউইয়র্ক বিদ্যালয়ের ছাত্ৰগণ বহুকাল অভ্যাসের ফলে সামরিক ‘ড়িলে সুদক্ষ হইয়া উঠিয়াছে। অতঃপর এই ডিলের সাহায্যাৰ্থ ঢাক ব্যবহার অfরত হঠল । তিনি দেখিলেন যে ঢাকের শব্দ-তরঙ্গের আঘাতে ছাত্রদের নিয়মিত পাদ-ক্ষেপ ও অস্ত্রচালনার অনেক উন্নতি হইতেছে । তাহার পর তিনি ক্রমশঃ শিঙ্গা, ধাশী প্রভৃতি অন্যান্য বাদ্যযন্ত্ৰও ইহার সহিত জুড়িয়া দিয়াছিলেন এবং সম্প্রতি বিদ্যালয়ের প্রায় চল্লিশ পঞ্চাশ জন ছাত্রের সাহায্যে একটি সম্পূর্ণ বধির বাদকদল গঠন করিয়া তুলিয়াছেন । এই দলে ষোলটি বাদ্যযন্ত্র অাছে। ইহার ১৮৫টি গৎ অভ্যাস করিয়াছে । এই বাদকদল তাহাদের কার্য্যে এতদুর উৎকৰ্ষ লাভ করিয়াছে যে, নিউইয়র্ক সহরের অনেক উচ্চশ্রেণীর ঐক৩ান বাদ্য-সভায় ইহাদিগকে শ্রবণশক্তি সম্পন্ন বাদকদের সহিত বাজfইবার জন্য নিমন্ত্রণ করা হয় । নিউইয়র্ক বিদ্যালয়ের ছাত্রেরা বাদ্য-যন্ত্রের আহবালে জাগিয়া উঠে এবং এই বাদকদল কর্তৃক যথাসময়ে ও যথানিয়মে ভোজনগৃহে ও বিদ্যালয়ে নীত হয় । বাদকদল বাজাইতে আরম্ভ করিলে ইহারা ঠিক শ্রবণশক্তিসম্পন্নদেরই ম৩ণ তাহাদিগকে ঘিরিয়া দাঁড়ায় । তাহারা কান কিম্ব শরীরের অন্য কোন ইন্দ্রিয়ের সাহাষ্যে শুনিতে পায় না। কিন্তু মি: কুরিয়ার বলেন যে, তাহদের সমগ্ৰ দেহই এই তানলয়সমম্বিত শব্দতরঙ্গসমষ্টির আহবানে সাড়া দেয় । এই শব্দতরঙ্গাঘাতের ফলে ওfহাদের মন অধিকতর সজাগ হয়, তাহার। কাৰ্য্যায়ণ্ডে অধিক তৎপর হয় ও শব্দ-তরঙ্গাখতে অনভ্যস্ত ব্যক্তির স্বাভাবিক জড়ত হইতে মুক্ত হয় । কোনও কোনও ৰধির-jবদ্যালয়ে কথাবার্তা শিখাইবার সুবিধার জন্য পিয়ানো ব্যবহৃত হয় । কোন একটি পরদায় আঘাত করিলেই শিক্ষার্থীরা পিয়ানোর উপর হাত রাখিয়া সেই স্বরের স্পন্দনের পরিমাণ, পূর্ণতা ও উচ্চতা প্রভৃতি লক্ষ্য করে। বষ্টনের বধিরশিক্ষকদিগের শিক্ষয়িত্ৰী মিসেস্ সার, এ, জর্ডান্‌ মনরো বলেন যে, পিয়ানোর সাহায্যে বধির ছাত্রদের চিস্তা, স্পন্দন ও তাহার অর্থের দিকে এতটা আকৃষ্ট করা যায় যে তাহতে তাহাদের বাকৃযন্ত্ৰসকল শ্রবণশক্তিসম্পন্ন বালকবালিকাদিগের ন্যায় স্বাধীন হইয়া উঠে এবং সেইজঙ্ক বেশ স্বাভাবিক ভাবে ব্যবহৃতও হইতে পারে। মাংসপেশী S AAAAAA AAAA A S A S A S A SAAAAA S AAAA S ۰ ۶۰ ه- ۹ تیر - همسر برد ه পঞ্চশস্ত—আমাদের দক্ষিণ হস্ত ব্যবহারের কারণ , లరిరి গুলির জড়তা দূর হওয়াতে, এবা আপনাদের অজ্ঞাতসারেই বাকৃপটুতা লাভ করাতে, ছাত্রদের কথাবার্তা স্বাভাবিক স্পষ্টতা ও অবাধ গতির সৌন্দয্যে ভূষিত হয় । আমাদের দক্ষিণ হস্ত ব্যবহারের কারণ— • ডাক্তার ফেলিক্স্ রেখেণ্টি বলেন যে, কার্যাক্ষেত্রে বিভিন্ন শক্তি BBB BB BBB BB BBBB BBBS BBBB BBB BBB BB ব্যবহার করিয়া থাকি । দক্ষিণ হস্ত নৈপুপ্ত ও কৌশলাদির কর্তারূপে এবং বাম হস্ত পশিল শক্তির কর্কারূপে ব্যবহৃত হয় । কার্যা বিভাগ করিলে সুবিধা হয় বলিযা আমরা ক্রমলি কাশের পথে ইহার শরণ লইয়tfছ । আমাদের স্কন্ধদেশীয় ধমণীদ্বয় মস্তিষ্কের বামদিকে দক্ষিণ দিক অপেক্ষা অধিক পরিমাণে রক্ত সরবরাহ করে । এই বাম মস্তিস্ক দক্ষিণ হস্তকে চালনা করে বলিয়াই প্রকৃতি ইহাকে এইরূপ নিপুণ করিয়াছেন । বিজ্ঞান এখনও রক্ত সরবরাহ-কার্য্যে ধমণীদ্বয়ের এই বৈষম্যের কোনও কারণ নির্দেশ করিতে পারেন নাই । পশুদের মধ্যে কার্যোর বিভিন্ন বিভাগ প্রায় নাই ; সেই জন্য তাহারা সব্যসাচী। মানুষের কার্য্য মূক্ষতম বিভাগে বিভক্ত বলিয়। মানুষ দক্ষিণ হস্ত ব্যবহার করে । কার্যোর সুবিধা হইবে বলিয়া মানুষ সুকুৰrর ও মনোহর কার্ধোর জন্য একটি স্বতন্ম হস্ত রাখিতে চায় । দক্ষিণ হস্তটাই তাহার পছন্দ-সই, তবে অভাবে পড়িলে বাম হস্তও ব্যবহার করিতে পারে। সকলেই BBB BS BBBBB BBB BB BBS SBBBS BBS BBB BBBS BBBB BBBS BB BBB BSBB BBBS BB D BBBB KD দক্ষ করিয়া তুলিতে পারে। কোনও কোনও পিয়ানোবাদক ও বেহালাবাদক যে অনেক জটিলম্বর বামহস্ত চালনা করিয়া বাজাইয়া থাকেন ইহা ও অনেকেই জানেন । * * * সমস্ত কার্য্যই সম ভাবে ও নিরপেক্ষ ভাবে দুই হস্তে করিয়। যাইতে পারলে যদি সবাসাচী হওয়া যায়, তাহ হইলে আমি কথনও সেরাপ কহ কেও দেথি নাই বলিতে হইবে । যাহার এই প্রকার লোক দুলৰ্ভ পয় বলেন, তাহারা বাস্তবিক বামহস্ত-ব্যবহারীদেরই এই নামে অভিহিত করেন । প্রভেদের মধ্যে এই ষে, ইহার বালাকাল হইতে খাওয়া, শেলাই করা, লেখা প্রভূতি কয়েকটি শক্ত কাজ দক্ষিণ হস্তে করিতে শিথিয়াছে । কিন্তু লক্ষ্য সন্ধান করা প্রভূতি BB BBS BB BB BBB eBB BBBS BBBBSBBB বামহস্তটা ব্যবহার করিয়া ফেলে । কোনও লোক যদি অতি কষ্টে একটি মাত্র কার্য্য নিরপেক্ষ ভাবে দুষ্ট হস্তে করিতে শিখিয়া থাকে, তাহা হইলেই তাহাকে সবাসাচী বলাটা ঠিক হয় না। আমি একজন চিত্রকরকে দুই হস্তে চিত্র করিতে দেখিয়ছিলাম। কিন্তু শিল্পী যতই নিপুণ ভাবে বাম হস্ত চালন করুন না কেন, সূক্ষ্মতম কাৰ্য্যগুলি দক্ষিণ হস্তের জন্যই তুলিয়া রাখা হয় । বাদকের বাম হগুটি যন্ত্রস্বরূপ ব্যবহার করেন, দক্ষিণ হস্তটিই প্রকৃত কলাবিদের কার্য্য করে । কোন কোন শরীরতত্ত্ববিদের মতে, শিক্ষকদিগকে দুই হন্ত ব্যবহার করিতে শিক্ষা দেওয়া উচিত। ঠাহীদের মতে, দুই হস্ত সমভাবে বিকাশ প্রাপ্ত হইলে মস্তিষ্কের উপেক্ষিত অংশ সভ্যতার কার্য্য অগ্রসর করিতে যথেষ্ট সহায়তা করিবে । বাম হস্ত যে নিষ্কৰ্ম্ম নয় তাহা আমরা জানি, তবে ইহার কার্য্যক্ষেত্র বিভিন্ন । শিশুদের জোর করিয়া দুই হস্ত ব্যবহার করিতে শিখাইলে তাহাদের স্বাভাবিক বিকাশে বাধা দেওয়া হয়, কারণ