পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రి86

  • ダー

প্রণয়ন করিয়া যথাসময়ে প্রকাশু সভায় জয়পুরাধিপতি ও পণ্ডিতমণ্ডলীর সমক্ষে উপস্থিত করিলেন । তদবধি এখানে এবং বৃন্দাবনে গৌড়ীয় বৈষ্ণবসম্প্রদায়ের প্রাধান্ত সুপ্রতিষ্ঠিত হইল। আর একটি ঘটনা শ্ৰীযুক্ত কালীপ্রসন্ন বন্দ্ব্যোপাধ্যায়, বি-এ, মহাশয়ের অষ্টাদশ শতাব্দীর বাঙ্গা লার ইতিহাসে এইরূপ বিবৃত হইয়াছে যে জয়পুর ও বৃন্দাবনের বাঙ্গালী বৈষ্ণবগণের সহিত তদেশীয় পণ্ডিতগণের বিচার হয় । তাৎকালীন বাঙ্গালী বৈষ্ণবগণ বিচারে অসমর্থ হইলে দ্বিতীয় জয়সিংহ বঙ্গদেশীয় বৈষ্ণবগণের সহিত বিচার করিবার জন্য স্বীয় সভাপণ্ডিত দিগ্বিজয়ী কৃষ্ণদেব ভট্টকে বঙ্গদেশে প্রেরণ করেন । দিগ্বিজয়ী পণ্ডিত পথিমধ্যে প্রয়াগ কাশী প্রভূতি স্থানের বৈষ্ণবদিগকে বিচারে পরাস্ত করিয়া স্বকীয় মতে দস্তখত করাইয়া লইতে লইতে বঙ্গদেশে গিয়া উপস্থিত হন। এখানে শ্ৰীেনিবাস আচার্য্যঠাকুরের বংশধর ণ্ডিতপ্রবর রাধামোহন ঠাকুরের সহিত শাস্ত্রীয় বিচারে দিগ্বিজয়ী পণ্ডিত সম্পূর্ণরূপে পরাজিত হষ্টয়া উ1হার শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন । তদবধি জয়পুপ ও বৃন্দাবনে বাঙ্গালা বৈষ্ণবদিগের প্রভাব অপ্রতিহত হয়। । ব্রজমণ্ডলের তায় জয়পুরও বাঙ্গালী বৈষ্ণবদিগের পবিত্র তীর্থধাম । তাহারা অনেকেই বৃন্দাবন হইতে দেশে ফিরিবার কালে অথবা বৃন্দাবনযাত্রার কালে জয়পুরের গোবিন্দজী এবং অন্য বিগ্রহদ্বয় দর্শন করিয়া যান। sess” এইরূপে বাঙ্গালী বৈষ্ণব সন্নাসী বাবা আউলমনোহর দাস শেষ জীবনে বৃন্দাবন ষাইবার পথে জয়পুরে উপস্থিত হন। এখানেই তাহার দেহত্যাগ হয় । বাঙ্গালী সন্ন্যাসী আউলমনোহর দাসের সমাধি জয়পুরে আজিও বিদ্যমান আছে । শ্রীজ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস । ”ی۔ সর্ববস্বাস্ত সমিধ পুড়িয়া ছাই বাকী আর কিছু নাই নিবে গেছে রক্তিম আলোক, প্রাণহীন সে ধূলায় কিছু না জনমে হায়, মর প্রেম, উদাসীন শোক । শ্রপ্রিয়ম্বদা দেবী প্রবাসী—পৌষ, ১৩২১ [ ১৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড ধৰ্ম্মপাল তৃতীয় ভাগ । প্রথম পরিচ্ছেদ । [ বরেন্দ্রমণ্ডলের মহারাজ গোপালদেৰ ও তাহার পুত্ৰ ধৰ্ম্মপাল সপ্তগ্রাম হইতে গৌড় যাইবার রাজপথে যাইতে যাইতে পথে এক ভগ্নমন্দিরে রাত্রিযাপন করেন । প্রভাতে ভাগীরথীতীরে এক সন্ন্যাসীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। সন্ন্যাসী চাহাদিগকে দয়ালুষ্ঠিত এক গ্রামের ভীষণ দৃশ্ব দেখাইয়া এক দ্বীপের মধ্যে এক গোপন দুর্গে লইয়া যান। সন্ন্যাসীর নিকট সংবাদ আসিল যে গোকৰ্ণ দুর্গ আক্রমণ করিতে শ্ৰীপুরের নারায়ণ ঘোষ সসৈন্তে আসিতেছেন ; অথচ দুৰ্গে সৈন্যবল নাই। সন্ন্যাসী তাহার এক অনুচরকে পার্শ্ববত্তী রাজাদের নিকট সাহtধ্য প্রার্থনার জন্য পাঠাইলেন এবং গোপালদেব ও ধৰ্ম্মপালদেব দুৰ্গরক্ষার সাহায্যের জন্য সন্ন্যাসীর সহিত দুর্গে উপস্থিত হইলেন । কিন্তু দুর্থ শীঘ্রই শত্রুর হস্তগত হইল । তখন দুর্গশ্বামিনীর কন্যা BBB BBB BBS BBBB BB BBB BSB BBBS BBBB দেব দুর্গ ইষ্টতে লাফ দিয়া পলায়ন করিলেন । ঠিক সেই সময় উদ্ধারণপুরের দুর্গস্বামী উপস্থিত হইয়। নারায়ণ ঘোষকে পরাজিত ও বন্দী করিলেন । তপন সন্ন্যাসী উIহ1র শিষ্য অসুতানন্দকে যুবরাজ ও কল্যাণী দেবীর সন্ধানে প্রেরণ করিলেন । এদিকে গৌড়ে সংবাদ পৌছিল যে মহারাজ ও সুবরাজ নেীক বির পর সপ্তগ্রামে পোছিয়া ছেণ। গৌড় হইতে মঙ্গরাজকে খুজি বার জন্য দুই দল সৈন্য প্রেরিত gBBS BB BBBSB BBS BB B BBBB BBBS SJSDLSBB BBBBS মিলিত হইলেন । সন্ন্যাসীর বিচারে নারায়ণ ঘোষের মৃত্যুদণ্ড ১ঠল । এবং SKKBBBB BBKK D BBB B BBBB SBgg KSBBS BBBBSBB হইলেন । কল্যাণীর মাত কল্যাণীকে ব{ৰূপে গ্রহণ করিবার জন্য BBBSB BBBBBBB gBBB BBBB BB BBBSBBB করার উৎসবের দিন মহারাজের সভায় সপ্ত রাঞ্জ উপস্থিত হইয়। BBBB BBBBBBB gDB BBBBBBB BB BBBS স্বীকার কপ্লিলেন । - গোপালদেবের মৃত্যুর পর ধৰ্ম্মপাল সম্রাট হইয়াছেন । র্তাহার পুরোহিত পুরুষোত্তম খুল্লতাত-কর্তৃক হৃতসিংহাসন ও রাজ্যতাড়িত কান্ত কুঞ্জরাজের পুত্রকে অভয় দিয়া গৌড়ে আনিয়ছেন । ধৰ্ম্মপাল উtহাকে পিতুসিংহাসনে প্রতিষ্ঠিত করিবেন প্রতিজ্ঞ করিয়াছেন । এই সংবাদ জানিয়া কান্তকুজরাজ গুর্জররাজের নিকট সাহায্য প্রার্থনা করিয়া দূত পাঠাইলেন। পথে সন্ন্যাসী দুতকে ঠকাষ্টয়া তাহার পত্র পড়িয়া লইলেন । গুর্জররাজ সন্ন্যাসীকে বৌদ্ধ মনে করিয়া সমস্ত বৌদ্ধদিগের উপর অত্যাচার আরম্ভ করিবার উপক্রম করিলেন। এদিকে সন্ন্যাসী বিশ্বানন্দের কৌশলে ধর্মপাল সমস্ত বৌদ্ধকে প্রাণপাত করিয়া রক্ষা করিযেন প্রতিজ্ঞা করিলেন । ] অতি প্রত্যুষে রাজপুরোহিত পুরুষোত্তম শৰ্ম্ম দ্রুতপদে গৌড়নগরের রাজপথ অতিবাহন করিয়া প্রাসাদাভিমুখে চলিয়াছেন, গৌড়বাসীগণের তখনও নিদ্রাভঙ্গ হয় নাই, পথে মাত্র দুই একজন লোক দেখা যাইতেছে। সেই সময়ে পূজার উপকরণ মস্তকে বহন কবিয়া প্রাসাদের