পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

V58b" § AAA AAAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSASAJJAAAS S আমাদের কথ্য ভাষায় বঙ্গের সমস্ত প্রদেশেই, এমন কি সংস্কৃতজেরও মুথে ম নৃ! স্ত র শুনিতে পাওয়া যায়। সাধারণ লোকসমূহের মধ্যে যাহার। ইহা ব্যবহার করিয়া থাকে, তাহদের সকলেই যে, বিদ্যাসাগর মহাশয়ের লেখা পড়িয়া ইহা লিখিয়াছে, একথা বলিতে পারা যায় না । সম্প্রতি কোনো সাহিত্যের প্রয়োগ উল্লেখ দেখাইতে না পারিলেও, এই ঘটনাতেই বুঝিতে পারা যাইবে যে, বিদ্যাসাগর’ মহাশয়ের পূর্ব হইতেই বাঙলা ভাষায় ঐ শব্দটি চলিয়া আসিতেছে । বিদ্যাসাগর মহাশয় আবু-আfর লোকের ন্যায় ইহার সহিত বিশেষ পরিচিত ছিলেন, এবং সেই সূত্রে তাহার লেখার মধ্যে ইহা আসিয়৷ পড়িয়াছে। পালিতে মনোজ-অর্থে ম ন প (মনস্ + আপ : আপ, ধাতু) শব্দ অতি প্রসিদ্ধ। উদাচ্য বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সংস্কৃত গ্রন্থে ইহার স্থানে লিখিত হয় মন অী প ( দিব্যাবদাণ, ৩৭ পু, Cowell and Neil }, আবার বহু স্থলে খটী ম ন প শব্দই লিখিত হইয়৷ থাকে ; যথ1, SBBS B B KB S SBB BB BBBS BBBSS B B BBS ( ঐ ৭৪ পৃঃ ইত্যাদি) । গা থ্য য় ইহার বহু প্রয়োগ আছে। পালির ম না প যেরূপে হুইয়াছে, বাঙলার য না স্ত র ও সইরূপে হইয়াছে। কিন্তু এই রূপটি কি ? রূপটি এই যে, পালিতে যেমন ষ ন সূ শব্দ নাই, তাহার স্থানে মন ( অকারাস্ত ) আছে, খাটী বাঙলাতেও সেইরূপ সংস্কৃতজ মন শব্দই আছে, ম ন সূ নাই । সেইজগুই আজিও সভ্য-অসভ্য সকলেই আমরা কথা ভাষায় বলিয়। থাকি—ম ন মোহন, য নো মোহন বলি না, যদি ও লেখ্য ভাষায় লিথিয়া থাকি । লিদ্যাপতিও (১০৮ পদ, পরিষৎ) এইরূপ লিখিয়াছেন —“তুহু মন মৌ হ ন কি কহব তোয় ।” অধিক কি, আমরা ত সৰ্ব্বত্র ম ন শব্দই ৰলিয়া থাকি, অবশ্ব ম ল: পাড়া প্রভূতি সংস্কৃত BB DES SBBD D SSSSSS BBB BBSL B BB S BSBS BB BB BBB BS SS কি করিয়া বলিবে পাট বাঙলাতে যে, তাহার অস্তিত্বই নাই । প্রাচীন বাঙলায় চণ্ডীদাস প্রভূতির লেখায় কেহ ইহা দেখাইয়। দিলে কৃতজ্ঞ থাকিব । একথাটা যেমন বাঙলার পক্ষে, হিন্দী মৈথিলীরও পক্ষে সেইরূপ। পালিতে যেমন বিসর্গ মোটেই নাই, প্রাকৃতেও যেমন অতিঅল্প কয়েক স্থলে বিশেষ বিশেষ প্রাকুয়৩ ব্যাকরণ-অনুসারে থাকিবার কথা থাকলেও বস্তুত প্রায়ই সাহিত্যে খুজিয়া পাওয়া যায় না, খাট হম্বী ও মৈথিলীতেও যেমন ইহা দেখা যায় না, খাটা বাঙলাতেও সেইরূপ ইহার মোটে স্থান নাই । দুঃখ, আর পুন: এই দুইটি শব্দে প্রাচীন বাঙলায় বিসর্গ থাকিবার সস্তাবনা আছে, কিন্তু পদক প্ৰাদের পদে বস্তুত তাহ নাই । আমাদের গ্রন্থসংস্কারক মহাশয়গণ নিজ-নিজ প্রকাশিত পুস্তকে দুখ স্থানে দু: খ, এবং পু ন কিংবা পু সু স্থানে পুন: বসাইয়াছেন । বিদ্যাপতির সাধারণ সংস্করণে যেখানেই এই দুঃখ পুনঃ দেখিয়৷ সন্দেহ হইয়াছে, পরিষদের সংস্করণে তথনই মিলাইয় তাহা দুর করিয়া লইয়াছি । বস্তুতও বিচার করিয়া দেখিলে আমাদের কথ্য ভাষায় বিসর্গের উচ্চারণ আস্বাভাবিক বোধ হয় । অস্বাভাবিক বলিয়াই ভারতের অধিকাংশ প্রাদেশিক ভাষার মূলভূত পালিপ্রাকৃতে তাহ অদৃশ্ব হইয়া পড়িয়াঙ্কে, এবং তাহার স্থান অন্তে অধিকার করিয়া লইয়াছে। সংস্কৃত ভাষা কখনো কথ্য ছিল না । ( ইহাই আমার মত, পালিপ্রকাশের ভূমিকায় এসম্বন্ধে আমার যুক্তি দেখাইয়াছি ) । এইজন্য তাহাতে বিসর্গের বহুল প্রচার আছে । কিন্তু ভাবা লে খ্য হইলেও তাই কেবল লিখিতই থাকে, না, ভাহা পাঠও করিতে হয় । এই পাঠের সময় পাঠক নিজেয় অভ্যস্ত কথ্য ভাষার প্রভাবকে একেবারে অতিক্রম করিয়া যাইতে পারে মা । এইজন্তু তাহার লেখ্য ভাষায় বিসর্গ থাকিলেও কথা S JSSS JSS S Y SAS S S AAAA S SJS J S S প্রবাসী—পৌষ, >93) SJJSAAA SS S S S S S S SSS JSSS SSS S " . ه لا مير ة صيد 8 يره -عد" [ ১৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড S JSSS SSAS SSAS SSAS SSAM JMSJSAM J S SA SAS SSAS SSAS SSAS ভাষার প্রভাবে সে তাহ লোপ করির বা রূপান্তর করিয়া পাঠ করিতে আরম্ভ করে । ক্রমে পাঠ-অমুসারে লেখাও আরম্ভ হয়, এবং তাহার পর লেপি বা রূপান্তরের নিয়ম বা স্বত্র ব্যাকরণে গিয়া উঠে। সংস্কৃত ব্যাকরণে ও সাহিতো ইহার প্রচুর উদাহরণ আছে, এখানে পুনরুল্লেখ নিম্প্রয়োজন । কিন্তু হউক না কেন ব্যাকরণ, ইহা ভাষার সমস্ত শব্দকে একবারে ধরিতে পারে নাই, আর পারেও না । কথ্য ভাষার প্রভাবে অভিভূত হইয়। লেখক বহু সময়ে আর ঐ ব্যাকরণের নিয়ম মনে রাখিতে পারে না । সংস্কৃতবাকরণ সৃষ্টির পূর্বের ও পরের ভাষাঙ্গ আমাদিগকে ইহা বলিয়া দিতেছে। পলি প্রকাশের ভুমিকায় ( ৮৪-৮৬ পৃ: ) ইহার অনেক উদাহরণ দিয়াছি, আরও কতকগুলি এখানে দিব । আজকাল বাঙলায় এই বিসর্গ ব্যবহার অনেক স্থলে অনাবশ্বকভাবে বাড়িয়৷ উঠায় ভাবার মাধুর্য্যহানি হইতেছে, অনুচিতও হইতেছে, সেইজন্ত এই বিষয়টা একটু বিশেষরূপে আলোচনা করা দরকার । বৈদিক সাহিতো ইন্ধনবtট এ ধ সূ আছে ( অথ,স, ৭-৮৯-৪ : ১২-৩-২ ), আবার সূ লোপ করিয়! এ ধ শব্দও হইয়াছে ( ঋ,স, ১•-৮৬-১৮, ইত্যাদি ) । ইহা হইতে পরবত্তী সংস্কতে ঐ উভয় শব্দই অবাধে চলিতেছে । তৈত্তিরীয় আরণ্যকে ( ১০-১ ) * অ স্ত স্ত্য (= অস্তস:) গিখি৩ হইয়াছে, অথচ অ স্ত সূ ( ঋ,স, ১১-১২৯-১ ) সৰ্ব্বত্র প্রসিদ্ধ আছে । মন্তকবাচী শি র সূ হইতে শি র হওয়ার উল্লেখ ও উদাহরণ পালি প্রকাশে দিয়াছি, আরো কিছু দেওয়া যাউক । আপস্তম্ব ধৰ্ম্মসূত্রে ( ১-২৪-২১ ) শ ব শ র ধ্ব জ উক্ত হইয়াছে । একথানি ক্ষুদ্র BBBBB BBBB BB BBBB SL BBS K SB B DS BBB BBS ধর্মশাস্ত্রে শি রো প স্থা য়ি নৃ। মহা ভারতে ( শাস্তি, ৪৬-৭৫– মধ্ববিলাস-যন্ত্রালয়, কুস্তকোণমৃ ) রহিয়াছে তে জ! তু নে ( = তেজ অt dণে ) । ভাগবতে ( ১৮-৭২-১২ ) তে জো প বুং হি ত । তৈত্তিরীয় আরণ্যকের (১-৪৪ ) ম নো স্ম না য়, অগ্নিপুরাণের ( ১ ৪৭-৯৩ ; ৩•৪-২১ ; ৩১৩-৩১ ) ম নো স্ম নী, এবং প্রাকৃতাভিজ্ঞ মহাকবি রাজশেথরের বাল-ভারতে ( ১ম অঙ্ক, ৩২ ; কাব্যমাল!-- SBtttDDDS D B g C BS BBB S BBBBB S gigSS00 SS ग्न cश्वः] अ१ ( = द्रश्र उद्भर्भ ) 4-१९ अtशtश्नc१ ( १-8२-२२ ) उx ***রো র গ প্রবেশ লাভ করিয়াছে । উ র গ (উরসূ+ গ ; গমৃ ধাতু ), উ র ঈ, উ র গ ম, এবং উ র স! fর ক! ( সুশ্ৰুত, ২-২৮৭-১৪ ) শব্দ দ্রষ্টব্য। র জ সূ হইতে র জে। প ম, র জো ২ স ব প্রভৃতি *ंक ७ अ९.८७ ঢুকিয়াছে f অ সূ ভাগান্ত শব্দের স-জাত বিসর্গ ছাড়িয়া এখন অপর বিসর্গের লোপ দেখাইব । চ ক্ষু সূ শব্দ বৈদিক সাহিত্যেও সুপ্রসিদ্ধ ( ঋ-স-১-২২-২০, ইত্যাদি ), কিন্তু আবার চ ক্ষু শব্দ ও তাহতে স্থান পাইয়াছে । চ ক্ষু ব: স্থানে উক্ত হইয়াছে চ ক্ষো: ( ঋ-সASA SSASAS SS S K DD BBBB BBB SDSDDSS SBBSeeSDS BBKS চ ক্ষে । এইরূপেই আপস্তম্বধৰ্ম্মস্থত্রে ( ১১-২৭-১৭ ) চ ক্ষুলি রে ধ, এবং শ্বেতাশ্বতর উপনিবঙ্গে (২-১- ) চ ক্ষু পা ডু ন দেখিভে পাওয়া যায় ( ললিত বাবুর প্রদর্শিত চ ক্ষু ল ভঙ্গা, চ ক্ষু দা ন শব্দ স্মরণীয় ), এবং ভাগবতে ( ১১.৫৭-২৯ ) দেখিতে পাওয়া যায় শ ত থ মু | তৈত্তিরীয় আরণ্যকে (১-৮-৪,৫ ) আলীর চ তু বৃ শব্দকে

  • “আনন্দাশ্রম-সংস্করণ, ৭৮৪ খৃঃ ; “অ স্ত স্ত পারে ভুবনন্ত মধ্যে

l • • • • ه ه i Sce M. M. Williams : Dictionary, p. 863, col. I. Sanskrit English