পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩র সংখ্যা ] SAMAJSJMAMAJAJJAMeSeAAA SAAAAAAASAAAA AAAA AAAA SAAAAAJAJYA AJJSAS A SASAAA জল ধারণের ক্ষমতা অতিশয় প্রবল। ইহাতে জমি বেশ সরস ও কোমল করিয়া দেয় । এইজক অস্তান্ত চfরার তেজ বুদ্ধি করে । এদেশে প্রায়ই জ্যৈষ্ঠ মাসের শেষে বৃষ্টি আরস্ত হয় ;–সুতরাং কাৰ্ত্তিক হইতে বৈশাখের শেষ সময়ের মধ্যে যদি দুই চারিবার বৃষ্টি না হয়, তবে ঐ সময়ে উক্ত পাতকুয়া হইতে রৌদ্রের প্রখরতা বুঝিয়া, নালিদ্বারা ঝাড়ের গোড়ায় মধ্যে মধ্যে জল সেচনের আবশ্বক হইবে । আর এদেশীয় পাথরিয়া জমিতে একপ্রকার (Marle) পদার্থ উৎপন্ন হইয়া ঝাড়ের গোড়াগুলি সরস ও তেজস্কর করে। ঐ ঐ কলাঝাড়ের’৪ হাত ব্যবধানে আষাঢ় মাসে একটি করিয়া বড় জাতীয় গোলাকার বোম্বাই পেঁপের চারা রোপণ করিয়া দিলে, এক কাজে দুইটি উদ্দেশু সিদ্ধ হয়। ইহাতে কলা এবং পেঁপে উভয় জাতীয় গাছই তেজস্কর হয় এবং অধিক ফল ধরে ও লাভ হয়। এই ভাবে কাজ করিলে প্রত্যেক ৩ বিঘা ২ কাঠা জমিতে বা এক একারে ( Acre ) ৩৬৫ ঝাড় কলা ও পেঁপে গাছ জন্মিবে । * এ সম্বন্ধে বাঙলাদেশে একটা প্রচলিত প্রথা আছে তাহাই এখানে অবলম্বন করা ভাল বলিয়া মনে হয় । ( > ) “ডাকৃ দিয়ে কয় য়াবণ, কলা পোতে আষাঢ় আর শ্রাবণ, কলা পুতে না কেটে পাত, তাতেই হবে কাপড় আর ভাত । ( २ ) দেড় হাত গভীর, সওয়াহাত গই, কল পুতো চtষ ভাই । অর্থাৎ প্রত্যেক গৰ্ত্তটা ১ হাত গভীর এবং সওয়৷ হাত পরিসর করিলে কলগছ পুতিয়া, যদি তাহার পাতা কাটিয়া তেজ নষ্ট করা না হয়, তবে তাহাতেই গৃহস্থের অন্নবস্ত্রের সংস্থান হইয়া বেশ আয় হইতে থাকে। পূৰ্ব্বে কৃষি-শাস্ত্রবিদ পণ্ডিতেরা এই ভাবে কদলীর প্রতি-ঝাড় হইতে খরচা বাদে ১২ টাকা উৎপন্ন ধরিয়া বার্ষিক ৩৪৫ টাকার স্থিতি দেখাইয়া গিয়াছেন । কিন্তু বর্তমান বাজারদর অমুসারে খরচা বাদে রোজ ২ টাকা আয়েরও অধিক অনুমান করা যায় । কঁাদি র হিসাব । ১। রংপুরী কঁচা কলা কাদি প্রতি ফলন...র্কাদি প্রতি অtয় । গড়ে ৮•ট ... গড়ে ১ টাকা ২ । মৰ্ত্তমান ... ... | ঐ ৫০টা ... ঐ M১• আন । ৩ । ভুতে। s o 8 e - go ঐ ৬ •ট। ... ঐ 1ef১ • আন । ৪ । কাঠালি ঐ ৮০টা ... ঐ ॥w• আন । ৫ । চিনি চাপা ঐ ১৫০টা ... ঐ ॥ws আন । ৬ । চীনের ডাইরে . | લે છે ... હૈ ।,/૦ થના । ৭ । ডইরে বা বীচে কলা ... ঐ ১৬০ট। ... ঐ v/৫ আন । ৮ । বড় বেহুলা ... ঐ ৮•ট। ... ঐ ১ টাকা । Ф (лг/Ф একরে প্রায় ৪০০ কলা ও ৪০ • পেঁপে গtছ বসিবে । এত খোস গাছ জন্মিলে কোনটিরই ফলন ভাল হইবে না। ১২ ফুট আস্তর গাছের ব্যবধান এবং ১॥• ফুট অন্তর সারি করিয়া কোণাকোণী গাছ বসাইলে গাছ হইতে গাছের ব্যবধান উভয় দিকেই ১২ ফুট থাকিবে অথচ ১ বিধায় প্রায় ১২ টা, একরে ৩৬ ট। গাছ অধিক বসিবে। অধিকন্তু পগারের ধারে ও রাস্তার ধারে ফাকু বুঝিয়া পেঁপে গাছ কষ্টিপাথর—জ্যোতিরিন্দ্রনাথের জীবনস্মৃতি " . S D S S S S JSSS SSAS SSAS SSAS S S S S S S S S S S S S S S S SAAAAS ーペ・・・ヘペ *、ヘヘヘ・・ヘー ・・・ ৩৫৭ সুতরাং উল্লিখিত ৮ প্রকার কলার বিবেচনমত অrবাদ করিয়া গড়ে প্রত্যহ ঐরূপ ৮ কাদি কলা বিক্রয় করিলে, ঐরূপ দৈনিক গড়ে ৬ টাকার কম আয় হয় না। সুতরাং থরচ হিসাবে ৪ টাকা বাদ দিলে, খাটি আয় ২ টাকার কোন অংশেই কম পড়ার সঞ্চব নহে । কলিকাতায় চালান দিলে আtরে বেশী লাভ হওয়ার কথা । কল হইতে অঙ্ক প্রকারের উৎপন্ন ও অtয়,— কলাগাছের মোচা ও থোড়, উৎকৃষ্ট তরকারি । মৰ্বমান, চিনি

  • চাপ, চীনের উইরে কলার পাটুয়া হইতে, মহিষ্ণুর রাজ্যে কলে

রেশমের ন্যায় স্থত। প্রস্তুত হইয়া ইউরোপে চালান যায় । কঁঠালি, BB BBBS BBBB BBS BBS BBS BBBS BBBS BB শুখাইয়া যাতায় পিথিয়া উৎকৃষ্ট ময়দা ও আট প্রস্থত হয় । কলার এবং থোড়ের কসূ-জল হইতে জুতার কালি প্রস্তুত করা যায় । সকল জাতীয় কলাব আঠিয়া পোড়াইয়া কাপড়-কাচা ক্ষরি হয় । আর ঐ ক্ষার চোয়াইলে সোডা পাওয়া যায়। কলার বাস্ন, পুরাতন নেকড়ার সহিত মিশাইয়া, কাগজের কলে লিথিবীর কাগজ প্রস্তুত করে । এদিকে কাগজি, পাতি, কলম্বা লেবুও অতিশয় মহার্ঘ-এজন্য এই কলাবাগণের ধীরে ধীরে বেড়ুর আকারে এই লেবুর চার। রোপণ করিলে বার মাসে স্থায়ী আয়ের সংস্থান হয় ।* এই 勾忆该颈 বিশেষ কোন তদৃবির করিতে হয় ন| | কেবল কাৰ্ত্তিক মাসে শুষ্ক ডালপালাগুলি ঠাটিয়া দিয়া, গে৷৬টি বাধিয়া দিতে হয় । ইহা হইতেও ব্যয় বাদে অনূ্যন ॥• আনার কম আয় হয় না । ইহার কলম হইতেও বেশ আয় হয় । ( কৃষক, কাৰ্ত্তিক ) শ্ৰীউপেন্দ্রনাথ রায়চৌধুরী । জ্যোতিরিন্দ্রনাথের জীবনস্মৃতি. এই সময়ে জ্যোতিবাবুর উদ্যোগে একটি “সঞ্জীবনী সভা" স্থাপিত হইয়াছিল। সভার অধ্যক্ষ ছিলেন বুদ্ধ রাজনবtয়ণ বসু । বালক রবীন্দ্রনাথ ও নবগোপাল বাবু সভ্য ছিলেন। জাতীয় সমস্ত হিতকর ও উন্নতিকর কার্য্য এ সভায় অনুষ্ঠিত হইবে ইহাই সভার একমাত্র উদেশ্ব ছিল । যেদিন নুতন কোনও সভ্য এই সভায় দীক্ষিত হইতেন সেইদিন অধ্যক্ষ মহাশয় লাল পট্টবস্ত্র পরিয়া সভায়, আসিতেন। সভার নিয়মাবলী অনেকই ছিল, তাহার মধ্যে প্রধান ছিল মন্ত্রগুপ্তি । আদি ব্রাহ্মসমাজ-পুস্তকাগার হইতে লtল রেশমে জড়ান’ বেদমস্ত্রের একখানা পুথি এ সভায় আনিয়া রাখা হইয়াছিল । টেবিলের দুই পাশে দুইটি মড়ার মাখা থাকিত, তাহার দুইটি চক্ষুকোটরে দুইটি মোমপাতি বসান ছিল । মড়ার মাথাটি মৃত ভারতের সাঙ্কেতিক চিহ । বাতি দুইটি জ্বালাইবার অর্থ এই যে মৃত ভারতের প্রাণসঞ্চার করিতে হইবে ও তাহার স্থানচক্ষু ফুটাইয়া তুলিতে হইবে । এ ব্যাপারের ইহাই মূল-কল্পনা ; সভার প্রারস্তে বেদমন্ত্র গীত হইত-“সংগচ্ছন্দম্, সংবর্ণ ধ্বমূ” । সকলে সমস্বরে এই বেদমন্ত্র বসাইলে এক একর কলাবাগানে ৫৬টা পেপে গাছ বসান যাইতে পারে। কিন্তু কলার মাঝে পেণে, এরূপ মিশ্রিত আবাদ করা আমরা সুযুক্তি বলিয়া মনে করি না ? -কৃষক-সম্পাদক ।

  • ষে গাছই বসা ও এবং যত গাছই বসাও আসল আবাদের ক্ষতি না হয় তাহা যেন মন্ত্রণ থাকে। প্রত্যেক গাছেরই খাদ্য আবশ্বক, সকলই এক জমি হইতে সংগ্ৰহ হইবে ।--কৃষক-সম্পাদক ।