পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

©ግ8 বুঝা ষায় যে আত্মার জাগ্রত ও মুক্ত অবস্থ। ব্যতীত্ব ধাৰ্ম্মিক হওয়া যায় না। এরূপ কথা সকল ধৰ্ম্মেরই উপদেশের মধ্যে পাওয়া যায়। যে সকল দেশাচার বা লোকাচার ধৰ্ম্মবিরুদ্ধ নয়, তাহাও লোকনিন্দার ভয়ে বা নিয়মের অনুরোধে পালন করিলে আত্মার মঙ্গল হয় ন। তাহার শুভ উদ্দেশ্য বুঝিয়। আত্মা যদি তাহাতে সায় দেয়, তবেই প্রকৃত কল্যাণ হয় । মাকুবের সকল উন্নতির গোড়ার কথা আত্মাকে জাগাইয়া তোলা ও মুক্ত করা, এবং তাহার সহিত পরমাত্মার যোগ স্থাপন করা। রোগী যখন নিজীব হইয়া পড়ে, হাত পা ঠাণ্ড হইয়া আসে, তথন বাহিরে সে কতাপ দিয়া ঘর্ষণ করিয়া শরীর গরম করিতে চেষ্টা করা হয় বটে, কিন্তু আসিল প্রতিকণর এরূপ ঔষধ প্রয়োগ যাহাতে শরীরের ভিতরেই যথেষ্ট উত্তাপ জন্মে। একটা জাতি যখন অসাড় হইয়া পড়ে, যখন তাহার সকল শুভাকুষ্ঠানেই উৎসাহ ঠাণ্ড হইয়া যায়, তখন বাহিরের নানা চেষ্টা অনাবশ্যক নহে ; কিন্তু প্রকৃত উপায়, মানুষের সকল শক্তির কেন্দ্র ও উৎস যেখানে সেই আত্মার জাগ্রত ও মুক্ত অবস্থা আনয়ন । এই জন্য আমরা একেশ্বরবাদীদিগের বার্ষিক পরামর্শ-সমিতিকে, ক্ষুদ্র হইলেও, বিশেষ প্রয়োজনীয় বলিয়। মনে করি । ইহঁাদের মত, আত্মীকে জাগ্রত ও মুক্ত করা, র্যাহীদের উদ্দেশ্য, তাহীদের আলোচনা-ও-পরামর্শসমিতিগুলিকেও আমরা শুভাকুষ্ঠান বলিয়া মনে করি । এবার একেশ্বরবাদীদিগের পরামর্শ-সমিতির অধিবেশন মান্দ্রাজে হইয়াছিল। কলিকাতার সিটিকলেজের প্রিন্সিপ্যাল শ্ৰীযুক্ত হেরম্বচন্দ্র মৈত্রেয় মহাশয় ইহার সভাপতি নিৰ্ব্বাচিত হইয়াছিলেন। তিনি তাহার অভিভাষণের মধ্যে অন্যান্ত অনেক সুন্দর কথার মধ্যে বলেন যে রাজা রামমোহন রায় জীবনে নানা বাধাবিঘ্ন ও উৎপীড়ন সত্বেও যে সকল মহৎকাৰ্য্য করিয়াছিলেন তাহাতে মানুষ ভুলিয়া যায়, যে, অন্যান্ত মহৎ লোকদের মত রাজা রামমোহন রায়ও নিজের কার্য্য অপেক্ষা বড় ছিলেন ; তাহার হৃদয় ভগবস্তুক্তি ও মানবপ্রীতিতে পূর্ণ ছিল। প্রবাসী—মাখ, ১৩২১ SSASJAMAMMS Me ASASASA AAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA AAMMA AMMAA AMAAA AAASA SSASAS SS SAAA AMAeeMSMAeeA AeSeM AAAA SAAAAA AAAA MMAAA SAAAAA SAAAAA AAAA SAAAA SASAASAASAASAASAASAA [ ১৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড ام بی گم-تریس به همراه مد. কংগ্ৰেসূ এবার কংগ্রেসের সভাপতি হইয়াছিলেন, শ্ৰীযুক্ত ভূপেন্দ্রনাথ বসু । তিনি স্বদেশের হিতকল্পে অনেক চেষ্টা করিয়াছেন। সকলগুলির বর্ণনা অনাবশ্যক। বঙ্গবিভাগ রহিত করিবার জন্য তিনি দেশে ও বিলাতে যেরূপ চেষ্টা করিয়াছিলেন, তজ্জন্ত বাঙ্গালীর চিরকাল - م۔ --سمہ - - سمعمحمچہ শযুক্ত ভুপেন্দ্রনাথ বসু । তাহার নিকট ঋণী থাকিবে । ১৯১৯ সালে যখন নূতন আইন দ্বারা মুদ্রাযন্ত্রের স্বাধীনতা বহুপরিমাণে হ্রাস করা হয়, তখন বড় পাটের ব্যবস্থাপক সভায় কেবল পণ্ডিত মদনমোহন মালবীয় এবং বাবু ভূপেন্দ্রনাথ বসু এই আইনের বিরুদ্ধে বক্তৃত করেন এবং ইহার বিরুদ্ধে ভোট দেন। শ্ৰীযুক্ত গোখলে, মুধোলকার, প্রভৃতি কংগ্রেসের নেতাগণ এই আইনের সপক্ষে ভোট দিয়া