পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\లిసి o J SSS JSSS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSASAeSJSAAAAAA SAAAA SASA AAA —কায়স্থের মেয়েকে কোলে করে চুযু খেয়েছ, তোমার জাত গেছে । নিত্যকিশোরী একটু অপ্রস্তুত হইয়া নিজের কার্য্য সমর্থনের জন্য বলিলেন—আহা! ম-মর মেয়ে কোলে আসবার জন্তে মা মা করে” কাদছিল...... —ত। যাই হোক, তুমি ওকে কোলে থেকে নামাও । ওর পা তোমার গায়ে ঠেকছে, ওর অকল্যাণ হচ্ছে ! শুদ্ধ রের মুখে চুমু খেয়েছ তোমার জাত গেছে !...... নামাও, নামাও ওকে...... নিত্যকিশোরী ভীত ও ব্যথিত হইয়া তাড়াতাড়ি কোল হইতে শিশুটিকে মাটিতে নামাইয়া দিলেন । শিশুটি কোল হইতে বঞ্চিত হইয়া এবং কৃষ্ণগোবিন্দের ভাবভঙ্গী দেখিয়া ভয় পাইয়া কঁদিতে কঁদিতে হাম দিয়া গিয়া নিত্যকিশোরীর পা ধরিয়া মা মা বলিয়া কেবলি তাহার মুখের দিকে চাহিয়া মিনতি জানাইতে লাগিল। নিত্যকিশোরী একজন বিকে ডাকিয়া বলিলেন —থাকে, একে নিয়ে একটু ভুলো গে । কৃষ্ণগোবিন্দ বলিলেন—ওকে পাঠিয়ে দাও... —কোথায় পাঠাব ? —যেখান থেকে এনেছ । —সেখানে ওকে কে দেখবে ? —কৃষ্ণের জীব, কৃষ্ণ তার জন্তে ভাবছেন... —কিন্তু তার ত একজনকে উপলক্ষ্য চাই । আঙ্কাকেই সেই ভার দিয়েছেন মনে কর না... — ন না, শূদ রের মেয়ে তুমি মানুষ করবে কি ? না হয় বামনদাসের বেীকে ডেকে বলে দাও সে মানুষ করুক, খরচ যা লাগে আমরা দেবো...ওকে বাড়ীতে রাখা হবে না, শূদুরের ছোট মেয়ে বাড়ীতে রাখলে বাছবিচার থাকবে না । নিত্য কিশোরী ক্ষুঃ মনে চোথের জল নিবারণ করিবার জন্য মাথা নীচু করিয়া দাড়াইয়া রহিলেন । কৃষ্ণগোবিন্দ বলিলেন--তারপর শোন, তোমার জাত গেছে, তুমি ঠাকুরদেবতার, কি রান্নাবান্নার কোনো জিনিস এখন ছুয়ো না । তোমাকে অহোরাত্র করতে হবে – আজ থেকে উপোষী থাকবে ; কাল অহোরাত্র উপোব তিনি প্রবাসী—মাঘ, ১৩২১ SAA AA ASASASA AAA AAA SAAAAA SAAAAAJSJSAS A SAS A SAS SSAS SSASJJSJJSJSJ ১৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড S AAAA S S S AAAAAJAAA AAAA AAAAS AAAASSJSSJSSJSSJSS করে থেকে পঞ্চগব্য খেয়ে দ্বাদশটি ব্রাহ্মণকে পঞ্চামৃ খাইয়ে তোমার প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে । বুঝলে ?. ভটচায্যি মশায়কে ডেকে একটা ফর্দ কবিয়ে প্রায়শ্চিত্তে জোগাড় কর গে। নিত্যকিশোরী লজ্জায় অপমানে একেবারে আড়ষ্ট সমস্ত বাড়ী স্তন্ধ কেবল কোন দুরের ঘর হইতে মাতৃ হীন শিশুর আকুল ক্ৰন্দন একটুখানি স্নেহ ভিক্ষা করি: সমস্ত বাড়ীময় মা মা বলিয়া ভাসিয়৷ বেড়াইতেছিল । কৃষ্ণগোবিন্দ নামাবলি খানি ভালো করিয়৷ গাে তুলিয়া দিয়া কাছারী-বাড়ীতে চলিয়া গেলেন। নিত্য কিশোরী জানিতেন তাহার স্বামীর কথ। মানেই তাহা আদেশ, সে অাদেশের কথনো নড়াচড় হয় না ; তিনি স্বামীর আদেশের বিরুদ্ধে একটি কথাও বলিলে না | কৃষ্ণগোবিন্দ কাছারীবাড়ীতে যাইতেই নকুড় ভট্টাচাং র্তাহার পা জড়াইয়া ধরিয়া বলিল—রায় মশায়, f অপরাধে আমাকে একঘরে করবার হুকুম দিয়েছেন ? কৃষ্ণগোবিন্দ সরিয়া দাড়াইয়া বলিলেন– তোম৷ ছেলেকে তুমি বিলেত পাঠিয়েছ । নকুড় মিনতি করিয়া বলিল—ছেলে বিলেত গেে তার জন্তে আমার জাত যাবে স্নায় মশায় ? —তুমি ত তার এই অপকৰ্ম্মের পোষকতা করছ ? —কি করে পোষকতা করলাম রায় মশায় ? আt কি ঘুণক্ষরেও জানতাম যে সে বিলেত যাবে ? হঠা নিরুদেশ হয়ে গেল, তারপর একেবারে বিলেত থে:ে খবর দিলে... —বিলেত যাবার টাকা পেলে কোথায় ? --পাচ শ টাক। সে তার মায়ের কাছ থেকে বাই সিকেল আর কি কি বইটই কিনবে বলে নিয়েছিল, আ ছ তিন শ টাকা তার ঘড়ীচেন বাধা রেখে নিসু মুখুয্যে কাছ থেকে ধার করে নিয়ে গেছে শুনছি । –কিন্তু এখন ত তুমি তাকে মাসে মাসে খর পাঠ{চ্ছ ? —কি করি রায় মশায়, বিদেশ বিভু ইয়ে ছেলেটা :ি ন-খেয়ে মীর যাবে ? ة 95 وکی