পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

828 SJJJJJSJS S AASAASAASAASAASAA S SJSAJAJJSSSJJJS JS নিম্নতর জলভাগে যাইতেছি । দুষ্ট সমতলে প্রায় ১৫ ফুট ব্যবধান; উচ্চ হইতে নিম্নে আমাদের নৌকা নামিল। অবশু উচ্চস্থান হইতে লাফাইয়া পড়িল না। যাহাতে নৌকা হ্রদ হইতে সহজেই খালের ভিতর দিয়া নদীতে যাইতে পারে তাহার, জন্তই দুইটা ফটক স্বল্প হইয়াছে। প্রথম ' ফটক খুলিবামাত্র হ্রদের জল প্রথম খালে ঢুকিল—তাহার ফলে দুই জলভাগ এক সমতল হইয়া গেল। আমাদের নৌকা নিৰ্ব্বিঘ্নে থালে ঢুকিল । খালে ঢুকিবামাত্র পশ্চাদ্বন্তী ফটক বন্ধ করা হইল। এক্ষণে আমরা নদী হইতে বহুউচ্চে রহিয়াছি । কাজেই দ্বিতীয় ফটক খুলিয়া দিয়া আস্তে আস্তে খালের জল কমান হইল । যখন প্রায় দুই মাহুযের সমান গভীর জল বাহির হইয়া গেল তখন নদীর সঙ্গে খাল একসমতল হইল। এক্ষণে ফটক পুরাপুরি খোলা হইল আমরা নদীতে নামিলাম । এতক্ষণ মানুষের তৈয়ারী বাধার্বাধি, জলবন্ধনী, ব্যারজ, খাল, হ্রদ, ড্যাম ইত্যাদির ভিতর ছিলাম। মিশরের নাইলে পড়িয়াও দেখিতেছি আবার হ্রদ, ও পৰ্ব্বত ও বেষ্টনী। এ হ্রদ মানুষের প্রস্তুত নয় । মিশরের প্রকৃতিকর্তৃকই এরূপ গঠিত হইয়াছে। চতুর্দিকেই পাহাড় দেখিতে পাই । যে দিকেই তাকাই কেবল পৰ্ব্বতশৃঙ্গ—আমরা যেন পুষ্করিণীতে ভাসিতেছি। নদী এতই বক্রগতি যে প্রায় ১• • • গজ পরিধির মধ্যে যতদুর দেখা যায় নদীপ্রবাহ দেখিতে পাই না—কেবল সরোবর মাত্র চক্ষুগোচর হয় । এইরূপ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র হ্রদসদৃশ, সরোবরসদৃশ নাইল বাহিয়া দুই ঘণ্টার মধ্যে আসোয়ানে পৌছিলাম। এই দিকে যেসকল শিলাখণ্ড দেখা গেল সবই কৃষ্ণবর্ণ গ্রানাইট প্রস্তর। পূৰ্ব্বে রক্ত-পীত গ্রানাইট দেখা গিয়াছে। কিন্তু সেই বৃহৎ জলবন্ধনী হইতে আমাদের আবাস পর্য্যন্ত নদীর ধারে এবং নদীর ভিতর যে-সকল পৰ্ব্বতগাত্র, পৰ্ব্বতশৃঙ্গ এবং উপলখণ্ড দেখিলাম সবই মস্থণ কৃষ্ণ গ্রানাইট। নিউবিয়ান মাঝিদিগের গীত শুনিতে শুনিতে নাইলবক্ষে প্রায় ১৩/১৪ মাইল ভ্রমণ করা হইল। সন্ধ্যাকালে আফ্রিকার লীবিয় পৰ্ব্বতের পশ্চাদ্ভাগে সুর্য্য অস্ত যাইতেছে দেখিতে পাইলাম। সাহারা মরুভূমিতে সূৰ্য্যাস্ত ASAJSAAAAAS AAASASAAAAASA SAASAASS A AAAAAeSASS SS SSJJJS [১৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড SSAAAS S SAAAASJSAAAAAA AAAA AAAASAAA SAS A SAS SJSJJSJ JJS গমলের উজ্জ্বল আমাদের পশ্চিমাকাশকে এক অনিৰ্ব্বচনীয় গরিমায় রঞ্জিত করিল। বহুক্ষণ ধরিয়া স্বৰ্য্যাস্তগমনের চিত্ৰ গগনমণ্ডলে লক্ষ্য করিলাম। পরে ধীরে ধীরে রাত্রি বাড়িতে লাগিল । যখন হোটেলে ফিরিলাম, তখন অমাবস্তার ঘোর নিশায় নদী পৰ্ব্বত আচ্ছন্ন হইয়াছে । ( ক্রমশ ) শ্ৰীপৰ্য্যটক । পিলীয়াস ও মেলিস্যাও তৃতীয় অঙ্ক প্রথম দৃষ্ঠ দুর্গপ্রাসাদের একটি কক্ষ । [ পিলীয়াস ও মেলিষ্ঠাণ্ডা উপস্থিত। কক্ষের দূরপ্রান্তে-চরকা লইয়া মেলিস্তাও। সুতা কাটিতেছেন । ] পিলায়াস ইনিয়লড ফিরে আসেনি ; কোথায় গেল সে ? মেলিস্তাগু। ঘরের পথে ও কিসের একটা শব্দ শুনতে পেলে, কি তাই দেখতে ’ে ছে । পিলীয়াস মেলিস্তাণ্ডা... মেলিস্তাগু। কি বলছ ? পিলীয়াস ...এখনও তুমি সুতা কাটতে দেখতে পাচ্ছি ?... মেলিস্তাগু। আমি অন্ধকারে ও সমান কাজ করতে পারি... পিলীয়াস বোধ হয় প্রাসাদে সবাই এর মধ্যে খুব ঘুমিয়ে পড়েছে । শিকার করে গোলড এখনও ফিরে আসেনি । খুব দেরী হয়েছে, কিন্তু...সেই পড়ে যাওয়ার আঘাতটায় এখনও কি সে ভুগছে ? মেলিস্তাও। না, আর ভুগছে না, তাই ত বলেছে।