পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8& 8 ASAMMJJJSJAAeJAS SSASAS SS SAAAAAJMSJSAS SSAS SSAS SSASAS SS SS পড়িয়াছে। তবে সৌভাগ্যের ৰিষয় অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রমুখ চিত্রশিল্পীগণ বৈদেশিক প্রভাব ত্যাগ করিয়া স্বদেশী পথে শিল্পের গতি ফিল্লাইতে চেষ্টা করিতেছেন । কিন্তু সাহিত্যের ক্ষেত্রে সেরূপ কোন cफट्टे नांई । কিন্তু বাঙ্গালী শিল্পীদিগের মনে রাখিতে হইবে যে শিল্পে অস্বাভাবিকতা এক অীর অশুদ্ধত অগু জিনিস। ভাবমূলক চিত্রে BS BBB S BBBBBBS BBBBS BBB BBB BB পরিণত করিতে হইলে কৃত্রিমতা বা অস্বাভাবিকতা আসিবেই । তাহা অর্থদ্যোতক বলিয়া প্রশংস্ত, নিন্দনীয় নহে ; কিন্তু অকারণ অশুদ্ধতার মাপ নাই । অর্থহীন অশুদ্ধতা বা শিল্পাচার-ব্যতিক্রমে বরং আর্টের বিকটত্ব ও বাভিচার আসিয়া পড়ে। ইহা বর্জন করাই উচিত। অশুদ্ধতা বর্জন করিয়াও অস্বাভাবিকতাকে প্রশ্রয় দেওয়া যায় । পাশ্চাত্য ভাবশিল্পীগণ তাহাও দেখাইয়াছেন। নব্য শিল্পীগণের মুখে realismএর নিন্দ শুনা যায় । «tefa*à fæ rcalism নিন্দনীয় শিল্পে উহার কোন মূল্য নাই ? নিসর্গনিষ্ঠ কি ভাবসাধনার পথে অনতিক্রমণীয় বাধা ? বোধ হয় না । আমাদের দেশীয় প্রাচীন শিল্পশাস্ত্রে বরং এই নিসর্গ-নিষ্ঠার ভূয়সী প্রশংসা দেখি। মানুষ যতদিন নিজ পরিচিত বাস্তব জগতের রূপের ভিতর দিয়া অরুপের সাধন করিবে ততদিনই তাহাকে realismএর অধীন থাকিতে হইবে । শিল্পের য৩ বড় মহৎ উদ্দেশ্ব থাকুন কেন, চিত্তরঞ্জিনী বৃত্তিকে চরিতার্থ করা তার একটা অন্যতম উদ্দেশ্ব থাকিবেই। হউক তাহ গৌণ। চিত্রের প্রতি শ্রদ্ধা ও অনুরাগ জন্মাইবার জন্য realismএর প্রয়োজনীয়তা খুবই বেশী । মানুষের অস্তনিহিত সৌন্দর্যবোধকেও উদ্বুদ্ধ রাখা আরো প্রয়োজনীয়। তবে মুখ্য উদ্দেশ্য না গোঁণের অধীন হইয়া পড়ে। আদর্শ শিল্প এই idealism ও realismকে সংযুক্ত করিয়া উহাদের মধ্যে সামঞ্জস্য স্থাপন করিবে। কি সাহিত্যে কি ভাস্কর বা চিত্রশিল্পে আদর্শ শিল্পী বাস্তবের অচল শিখরে দাড়।ইয়া ভাবের আকাশপানে দৃষ্টি নিক্ষেপ *facqā His foot inust be in the ver: vita, his cye on the beatific vision. It*i *$* fö3 fi* C* a *® ®tt5Ìa সাধনার পথে ফিরিয়াছে ; আমাদের সাহিত্য কিন্তু এখনো realisulএর খোয় পঙ্কে নিমজ্জিত ।

  1. calisti: হইলেই যে নৈতিক হিসাবে হীন হইবেই এমন কথা বলি না। অতি সুন্দর নিপুং উপভোগ্য realistic গল্প বা উপন্যাস স্বই হইয়াছে এবং কেহ কেহ স্বষ্টি করিতেছেন । তবে উচ্চ ভাব লইয়। মহান অtদর্শ গঠন কমই হইতেছে । বর্তমান সাহিত্যে রবিবাবুর নৌকাডুবি ও গোরা এইরূপ দুটি মহান আদর্শ গঠনের চেষ্টার 학

প্রাচীন ideal পথই আমাদের পক্ষে প্রশস্ত । কিন্তু জাতীয় জীবন-শ্রোত চিরকাল একই থাতে প্রবাহিত হয় না । যুগে যুগে উহার ধারা নূতন নূতন পথে প্রবাহিত হয়। নূতন নুতন অভাব অভিযোগের ভিতর দিয়া যাইতে হইলে নূতন নূতন ভাবের সাধনা করিতে হয়, নুতন আদর্শ স্বষ্টির দরকার হয় । আমরাও এখন জাগরণের মুখে ; নূতন অধস্থ ও নুতন প্রয়োজনের মধ্যে এ জাগরণ, কাজেই জাতীয় জীবনকে নুতন পথে চালাইতে হইবে। Type হুইবে সেই নুতন ধরণের। সামাজিক, নৈতিক, অর্থতাত্ত্বিক, বৈজ্ঞানিক প্রভৃতি কত নুতন সমস্তা আমাদের সম্মুখে উপস্থিত। স্বকুমার সাহিত্য যদি এই-সকল সমস্ত পুর্ণ করিবার চেষ্টা করেন, কল্পনা-বলে স্বজাতির মানস-চক্ষের নিকট ভবিষ্য জাতীয় জীবনের বর্ণোজুল পট ধারণ করেন তবেই সাহিত্যের সার্থকতা। চিরকালই ত ভারত প্রবাসী—মাঘ, ১৩২১ JAS AJSSSSJ SSS JSSS JSSS SSSJ SSS JSSS JSSS SSS SSS SSS SSS JSSS SSAS SSAS SSAS S S S S S S S S S SAAAAA *。々*.ャ“、.** ヘル・・ルマ ー ** メーヘ / 、ヘ・* * [১৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড সাহিত্য তাহাই করিয়াছে । পুরাণ রচিয়া, কাব্য মহাকাব্য গড়ি প্রাচীনগণ ত স্বজাতির গুরুগিরিই করিয়াছেন । তাহারা চিত্তরঞ্জন শিক্ষাদান উভয়ই করিয়াছিলেন । সৌন্দর্য্যহুষ্টিও চিত্তরঞ্জন শিীে একটা প্রধান উদেশ্ব । ব্যক্তি যেমন সাধনা করে এবং সেই সাধন প্রভাব তার কাজে কৰ্ম্মে দেখা দেয়, জাতি ও তেমনি সাধন ক এবং সেই সাধনার মন্ত্র ও সাধনার প্রভাব তার কাজে কৰ্ম্মে প্রকf হয়। সমস্ত প্রাচীন বড় জাতি একটা-না-একটা ইষ্টমন্ত্র সাধ করিত এবং সেই সাধন। তার কাজ কৰ্ম্মে ফুটিয়া বাহির হইভ আমরা বলি আমরা জাগিতেছি, কে নৃ মন্ত্রবলে কোন্‌ সাধন ফলে । সে মন্ত্রসাধন আমাদের কোনূ কাজে দেখা দিতে?ে আমাদের সাহিত্যে কি ভরপুর ভাবট আছে ? শিল্পকেও এইরূপ রেখা ও বর্ণপাতে নুতন ভাবের নূতন Ty স্বজন করিতে হইবে । পুরাতন Symbol-ভাষায় নূতন তত্ত্ব মু সত্য প্রচার করিতে হইবে । উন্নতির পথে প্রাচীনের হাত ধৰি চলিতে হইবে, বিভোর হইয়া প্রাচীনের পা ধরিরা এক জায়গ বসিয়া থাকিতে হইবে না । অবনীন্দ্রপ্রমুখ নবাশিল্পীগণ এই নু ধরণের Type তৈয়ারী করিলে ভারত-শিল্পের পুনর্জীবন লা:ে সার্থক তা হইবে । পুরাতলের কাছে inspiration লইয়া নূতন গড়িয়া তুলিবার যে লক্ষ্য তাহ সাহিত্যিক ও শিল্পী উভয়েরই ম জাপিয়া উঠুক। কেননা Idealism আমাদের জাতীয় জীব.ে সনাতন goal—উহাই ভারতীয়ের স্বভাব-ধৰ্ম্ম । উহাতেই চলি #t3 I Realism or Naturalisin coot-i Şol of Mico off." ব। শিল্প-সাধনার ‘স্বধৰ্ম্ম’ ছিল ন! । এখনও হইবে না । আর ’ে কথা এই Idealismএর ভিতর দিয়া শিল্প- ও সাহিত্য-সাং করিয়াই আমরা বিশ্ব-মানবের পাদপীঠতলে আমাদের নিজস্ব ংি দিয়া যাইতে পারিব—যেমন আমাদের পূর্বপুরুষগণ দিয়াছিলেন । ( উপাসনা, কাৰ্ত্তিক ) শ্ৰীঅতুলচন্দ্র দত্ত, বি, এ । পল্লীসভ্যতার পুনরুত্থান । দেশের অস্বাস্থ্যই যে দেশের প্রধান শক্র, এবং পল্লীগ্রামে স্ব। ফিরিয়া আনিবার চেষ্টা করিলেই যে পল্লীরক্ষা হইবে, তাহt f নহে । দেশের প্রতি-পল্লীগ্রামই যে এক্ষণে অস্বাস্থ্যকর হইয়াে তাহার কারণ প্রাকৃতিক নহে, এক একটা ক্ষুদ্র পল্লীগ্রামেও আt নহে । সমগ্ৰ দেশ ব্যাপিয়া একটা সামাজিক বিপ্লব চলিতেছে যাহার চালে আমাদের পল্লীগ্রামের স্বাতন্ত্র্য যে শুধু লুপ্ত হইতে তাহা নহে, পল্লীজীবন নাগরিক জীবনের পুষ্ঠিবিধানের জন্য একেবা বিসর্জিত হইতেছে । সমাজের একটা অঙ্গ আর-একটা অঙ্গের । শোষণ করিতেছে,—পল্লীর অস্বাস্থ্য সে ত মৃত্যুরোগের এক উপসর্গ মাত্র । উপসর্গ নিবারণের জন্য চিকিৎসা না করিয়া অt: রোগকে দুর করিতে হইবে । আমাদের আধুনিক সভ্যতার ফলে পল্লীকৃষি ও শিল্পকৰ্ম্ম নাগরি জীবনকে পুষ্ট করিতেছে, দেশবাসীগণের অভাব সম্পূর্ণ মোচন না কয়িয়া অবাধ-বাণিজ্য-নীতির সাহায্যে বিদেশের অভাব মো করিতেছে অপিচ বিলাসিতার উপকরণ জোগাইতেছে, পল্লীর শি পল্লীজীবন সংগঠনের উপায় না হইয়। নাগরিক জীবন গঠনের উপাদ সংগ্রহের ব্যবস্থা করিতেছে, দেশের সমস্ত ধীবুদ্ধিশক্তিকে এক ভা নিয়োজিত করিয়া নাগরিক ব্যক্তিত্বকে গঠন করিতেছে, এমন আমাদের সাহিত্যের আধুনিক ভাব ও আদর্শ নাগরিক শিক্ষা ও দী