পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ዓb” محميمي معجمي حمتيهمهم مصحيه حميمية كمسيحيو নয় সের। নুতন ধান্তের মণ ইতিমধ্যেই আড়াই টাকা হইয়াছে। ডাল কলাই, চিনি, ময়দা ও তৈলাদি নিত্যবাহহার্য্য .জিনিসগুলি অতান্ত চড়া দরে বিক্রয় হইতেছে । * * তরীতরকারীর ও দাম চড়িয়াছে। দুগ্ধ-স্থত একরূপ পাওয়াই যায় না।” বৰ্ত্তমানেই অবস্থা, এইরূপ, অপরম্বা কিং ভবিষ্যতি | তবে ভবিষ্যতের প্রলয়ান্ধকারের মধ্যে আশার একটি ক্ষীণ আলোরেখ। এই ষে, পাটের দর একটু বুদ্ধি পাইয়াছে। মালদহের ‘গৌড়দুত বলেন— “বর্তমান সপ্তাহের প্রথমে পাটের গাটের দর ৩১ টাকা ছিল, গত মঙ্গলবার ৩৩॥• টাকা হইয়াছে পাটের মূল্য ক্রমে বাড়িতেছে। গত মঙ্গলবার বেলfরগণ ৩৭৫e • মণ ও মিলওয়ালার ৯৫ • • মণ পাট ৩২ টাকা হইতে ৭॥w• আন দরে কিনিয়াছে।" ‘রঙ্গপুর-বার্তাবহ রঙ্গপুর অঞ্চলেও এবিষয়ে সুবিধার আভাস পাইয়া বলিতেছেন—— “পাটের বাজার কিছু চড়িয়াছে বলিয়াই বোধ হয় । এখন প্রতিমণ ৪ টাকা হইতে ৪০ সওয়া চার টাকা দরে বিক্রীত হইতেছে ।” ইহার উপর বাকুড়া-অঞ্চলে কোন কোন শস্যের অবস্থাও কিঞ্চিৎ ভাল বলিয়া শুনা যাইতেছে। ‘বাকুড়াদর্পণে প্রকাশ– “গত অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে বঁাকুড়া জেলায় ১৬ হাজার একার ভূমিতে তিসি, সর্ষপ এবং গুঞ্জ ইত্যাদি বিবিধ তৈলশষ্ঠ বপন করা হয়। আগামী বসন্ত ঋতুতে দেই-সকল শস্ত গৃহজাত হইবে। সরকারী রিপোটে প্রকাশ যে, সেগুলির অবস্থা ভাল ।" “১৯১৩–১৪ সালে বা কুড়া জেলার ৩৭০০ একর ভুমিতে গোধূম চাষ করা হয় । বর্তমান বর্ষে ৪১• • একার ভূমিতে গোধূমের চাষ হইয়াছে 1 * * * শস্তের অবস্থা ভাল ।” fক স্তু এ তে অকৃপসাগরে ক্ষুদ ভেলার সাহায্য মাত্র । স্বৈাস্থ্যসম্পর্কেও দেশের অবস্থ। কিছুমাত্র উন্নতিলাভ করে নাই। গতমাসে আমরা দেশব্যাপী ম্যালেরিয়ার সংবাদ বিয়ছিলাম ; বর্তমানে তাহার উপর আরো দুইএকটি উপগ্ৰহ আসিয়। জুটিয়াছে । এবৎসর কলিকাতায় বসন্তের প্রাদুর্ভাবের কথ। সব্বজনবিদিত ; মফঃস্বলেও শীতলাঠাকরুণেঃ কৃপা কাপণ্য নাই । ‘মীহার’ সংবাদ দিয়াছেন— “মফঃস্বলের অনেক স্থলে বসস্ত-রোগ - ক্রমেই সংক্রাষিত হইতেছে । অনেকেই এই রোগে অtঐণন্ত হইতেছে।” "বাকুড়া-দর্পণে প্রকাশ– “ওন্দা থানার অধীন মাকড়কোলে ; রাইপুর থানার অধীন ছাতারগড়ে ও ভাগুলি গ্রামে বসন্ত দেখা দিয়াছে। ইন্যাস থানার অধীন একটি ক্ষুদ্র গ্রাম হইতেও এই পীড়ার সংবাদ আসিয়াছে।” প্রবাসী—মাঘ, ১৩২১ AeAeeMAeMA AMMMA SAMMAe eA AJAAA SAAAAASJMAMMSJJAMAMSAAMA SAMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAASAAAA [ ১৪শ ভাগ, ২য় খং বাকুড়ায় ইহার উপর আবার বিস্বচিকাও দে দিয়াছে। ঐ পত্রিকায়ই প্রকাশ– "বাকুড়া থানার অধীন ছাতারকানালী ; সোনামুখী থানার অ মাজিরডাঙ্গ ; এবং বড়ম্বোও থানার বেলেতোড় গ্রামে লোে বিস্তুচিক হইতেছে।” পুরুলিয়া স্বাস্থ্যকর স্থান বলিয়া প্রসিদ্ধ। কিন্তু “পু লিয়া-দর্পণ’ স্থানীয় স্বাস্থ্য প্রসঙ্গে তাহার বিপরীত ব বলিতেছেন। ঐ পত্রিকায় উক্ত--- “পুরুলিয়া সহরের স্বাস্থ্য ক্রমশঃ খারাপ হইয়। যাইতেে শীতের প্রারম্ভেই স্থানীয় সহরে আমাসা ও উদরাময় রোে প্রাদুর্ভাব দেখা পিয়াড়ে। তন্মধ্যে শিশুদিগের প্রতি এই দুই রোে দৃষ্টি কিছু বেশী । পুৰ্ব্বে এই সহর বাঙ্গtলার মধ্যে স্বাস্থ্যকর । বtলয়া পরিগণিত হ হ ৩ এবং দেশ-বিদেশ হইতে লোকে অ হাওয়া পরিপ খুঁণের নিমিত্ত এখানে আগমন করিতেন । কিন্তু এ সহরটির আর সে খ্যাতি নাই ।” কুমিল্লা ও নোয়াখালীতে কলেরার সংবাদ পাও যাইতেছে ৷ ‘নোয়াখালী-সম্মিলনী’ বলেন— “সহরের চতুর্দিকে কলেরার প্রাদুর্ভাব হইয়াছে।” ‘ত্রিপুরা-হিতৈষীতে প্রকাশ — “কুমিল্লা সহরে কলের। দেখা দিয়াছে।” যশোহর ম্যালেরিয়ার জঙ্গ প্রসিদ্ধ। কিন্তু সে স্থানে জনসংখ্যাত্বাসের কারণ একমাত্র ম্যালেরিয়াই নহে, দহ পাশ্বচর আরও দুই একটি ব্যাধি ও ইহার চেতু। "যশোহ জানাইতেছেন—- “সহরে মৃত্যু-সংখ্যা অত্যন্ত বুদ্ধি পাইয়াছে,-জ্বর, নিমেীন রক্তামাস প্রভৃতি রোগেই অধিক লোক মরিয়াছে, ও মরিতেছে।” এই দুদিনে দেশবাসীর অসংখ্য কৰ্ত্তব্যের মধ্যে ৫ একটি কর্তব্য পালনেও যদি প্রত্যেকে সচেষ্ট হন, তা হইলেও কোন কোন ক্ষেত্রে উপকারের সস্তাব হইতে পারে। রোগে-দারিদ্রে দেশ উৎসন্ন হইতে চলি য়াছে, আর দেশবাসী আমরা যুদ্ধের টেগীগ্রাম লই মাতামাতি করিতেছি । কিন্তু এই যুদ্ধে কাহীদের ক্ষতিে ষে আমাদের পেশি মনোযোগী হওয়া উচিত, তf: আমরা নিজের বুঝি বা না বুঝি, বোলপুরপ্রবাসী বিদে পিয়াসন সাহেব চিস্ত করিয়৷ তাহ৷ স্পষ্ট বলি দিয়াছেন – “যুদ্ধে যাহাদিগকে বিপন্ন করিয়াছে, এরূপ লোক ফ্রান্স কি বেলজিয়াম অপেক্ষ। আমাণের ঘরের নিকটতর স্থানেই রহিয়াছে।” আজ আমরা এরূপ বিপন্ন কেন ? কারণ, অমির দেশসংস্কারে উদা দীন, পল্লীগ্রামের প্রতি বীতরাগ