পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৫৭

৫ম সংখ্যা ] উচিত নহে। গাছ ছাটিবার পর কাটাডালের মুখে আলকাতরা কিম্ব গে বর ও কাদার প্রলেপ দেওয়া উচিত। ভাল করিয়া গাছ ছ'টিলে অনেক কচিডাল পাওয়া যাইতে পারে । কচিডাল বাহির হইবার পর গাছের ডালের সঠিত লাক্ষাবীজ এরূপভাবে বাধিয়া দিতে হইবে যেন উদ্বার इडेaाख দুইটি ডাল স্পর্শ করে। পোকা বাহির হইবার ১•১২ দিন পূৰ্ব্বে কিম্ব যখন ছৈাট ছোট পোকা বাহির হয় সাধারণতঃ সেই সময় লাক্ষাবীজ সংযোজন কর। বিধেয় । ভিন্ন ভিন্ন স্থানে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে লক্ষণপোক৷ বাহির হয়, সুতরাং লাক্ষার চাষ করিতে হইলে পোক৷ বাহির হইবার স্থানীয় দিন জানা বিশেষভাবে প্রয়ে - জন। স্থানে স্থানে দিনের তারতম্য হয় বটে কিন্তু একই স্থানে উহ! প্রায়ই ঠিক থাকে । পোকা বাহির হইবার ১৫ দিন পূৰ্ব্বে লক্ষিণবঙ্গ যুক্ত ডাল গাছ হইতে কাটিয়া উহাকে ছোট ছোট করয়া টুকরা করা হয় এবং শীতলস্থানে শিকার উপর বায়ুর চলাচলের পথে বুপাইয়া রাখ৷ হয় । ১০। ১২ দিন পরে ছোট ছোট পোকার বাfহর হইয়া উহার উপর নড়িয়া চড়িয়া .বড়ায় এবং তখন কচিডাটাবিশিষ্ট গাছের ডালের সহিত কলার ছাল, পাট কিম্ব শন দিয়া সেই সব ডালের টুকরা বাধিয়া দিতে হয়। বৎসরে লাক্ষার দুইটি ফসল পাওয়া যায়। “বৈশাখী” ও “কাতকা” ; জুলাই মাসে যে ফসল সংগ্রহ করা হয় তাহাকে “বৈশাখী" ও অক্টোবর মাসে যে ফসল সংগ্ৰহ করা হয় তাহাকে “কাতকা” কহে । “বৈশাখী" ফসলের জন্ত কাৰ্ত্তিক (অক্টোবর) ও “কাতকা” ফসলের জন্য জ্যৈষ্ঠ আবাঢ় ( জুন ) মাসে লক্ষিণবঙ্গ লাগানো দরকার । বৈশাখীফসলে উৎকৃষ্ট ও অধিক পরিমাণে লাক্ষা পাওয়া যায় ; কারণ পোকারা ইহাতে অধিকদিন বাড়িতে পায় এবং শীতকালে অধিকসংখ্যক পোক৷ নিদ্রিত অবস্থায় (hybernation) থাকে বলিয়। বৈশাখী ফসলে লাক্ষা পোকার বিনাশ কম হয় ৷ একগাছ হইতে বৎসরে একবার ফসল পাওয়া যাইতে পারে । সব পোক যখন বাহির হইয়া পড়িয়াছে তখন একটি ভোতা ছুরি দিয়া গাছ হইতে ডাল কাটিয়া লাক্ষ টাচিয়া লাক্ষা &უა & লাক্ষা চাচা হইতেছে । কুলগাছ লাক্ষ। বাম পাশ্বের খণ্ড শ পায় লক্ষ। সংযোজনের পরে লাক্ষা কীড়ার DDDD BBBB BBBB S BD BB BBB BBB BBB BB প্রলেপ দেপানো হইয়াছে । ডাইন পাশে পুষ্ট লক্ষ, উহ্যর মধ্য হইতে লাক্ষা কীড়া বাহির হইয়। গিয়াছে । লইতে হয়—পক্ষার এই অবস্থার নাম Stick Lac । ছায়াতে এই লাক্ষাকে ভাল করিয়া শুকাইয়া লইয়া জাতীয় গুড়া করিয়৷ ২৪ ঘণ্ট জলে ভিজাতীয় রাখিতে হয় ও কিছুকাল অন্ত বসিয়; যতক্ষণ পর্যন্ত রঙ উঠিতে থাকে ততক্ষণ জলে বার বার ধুইতে হয় । ধোয়৷