ఆట8 %ダ *下a ダ % F下 -ر , حسي .ي rر ن-م ي--sر ه”۶ %۶Tه অমল, তুমি আমার সুবর্ণ শৃঙ্খল, আমি শৃঙ্খল ছুড়িতে পারিব না, সুতরাং আমার বন্ধনদশা ঘুচিবে नां । তুমি এই মাত্র শপথ করিয়াছ আমাকে সুবর্ণ বলয় অনিয়া দিবে ? - مي শপথ করিয়াছি সত্য, কিন্তু— আবার কিন্তু ? অমল, তুমি অপেক্ষ কর, আমি শীঘ্রই আসিব । যুবক অঙ্কুশ হস্তে গৃহ হইতে বাহির হইল, যুবতী হৃষ্টচিত্তে গৃহকৰ্ম্মে নিযুক্ত হইল । সৰ্ব্বানন্দ ভট্টাচাৰ্য্য ন্যায়ুশাস্ত্রে সুপণ্ডিত ; তিনি পালিতক গ্রামে অধ্যয়ন করিতে অসিয়াছিলেন । সদ্বংশজাত তীক্ষুবুদ্ধি সুপণ্ডিত সৰ্ব্বানন্দকে আচাৰ্য্য কন্যাদান করিয়া স্বগ্রামে বাস করাইয়াছেন । পদুবম্বারাজ জয়বৰ্দ্ধন তাহাকে কিঞ্চিং ভূমিদান করিয়াছিলেন, তাহা হইতেই সৰ্ব্বানন্দের গ্রাসাচ্ছাদন চলিয়া যাইত । তিনি অন্ত উপায়ে অর্থার্ডনের চেষ্টা করিতেন না। অমল দেবীর প্রার্থিত মুখ ধুবলয় তখন সৰ্ব্বানদের সাধ্যাতীত। ব্রাহ্মণ ধীরে ধীরে পুষ্করিণীতীরে উপস্থিত হইয়া বৃক্ষ হইতে আম্র দুইটি সংগ্ৰহ করিলেন এবং পুনরায় ধীর পদে গৃহাভিমুখে যাত্র করিলেন। শপথভঙ্গের আশঙ্ক ও অসহ বিরহ ব্যথার ভয় পত্নীবৎসল ব্রাহ্মণকে আকুল করিয়! তুলিয়াছিল, তিনি গৃহের পথ অবলম্বন না করিয়া গ্রামসীমায় অবস্থিত ভাণ্ডারের, পথ অবলম্বন করিয়াছিলেন । &সই দিন পালিত ক গ্রামের সীমায় একটি ক্ষুদ্র স্কন্ধাবার স্থাপিত হইয়tfছল, গঙ্গাতীরে আম্র পনসের ছায়ায় বস্ত্রাবাসগুলির নিকটে কয়েকজন সৈনিক বসিয়া ছিল । তাহাদিগের কথোপকথন ও উচ্চহাস্ত শুনিয়া সৰ্ব্বানন্দের জ্ঞান হইল, চমক ভাঙ্গিয় ব্রাহ্মণ দেখিল যে, সে বিপরীতপথে আমিয়াছে । বস্ত্রাবাস ও সৈনিকগণকে দেখিয়া সৰ্ব্বানন্দের বড়ই কৌতুহল হইল, একজন সৈনিককে জিজ্ঞাসা করিল, “তোমরা কোথায় যাইবে ?” দৈনিকগণ সমস্বরে উত্তর দিল, “কান্যকুজে ।” তখন সৰ্ব্বানন্দের মনে পড়িয়া গেল যে, গৌড়েশ্বর সত্যরক্ষার জন্য কান্যকুজে যুদ্ধ করিতে গিয়াছেন ; তিনি ধীরে ধীরে গৃহে ফিরিলেন। প্রবাসী—ফাঙ্কন, ১৩২১ ۶ به هر x می ۹ بر ۶۳۹ ه تی- » 9 [ »8* छाभ, २ग्न १७
- ヘペペペペ・ペ下・ペペヘーヘーへペーへ一へヘヘ_/ー、ヘン
অপরাহ্লে অমলাদেবী রন্ধনের উদ্যোগ করিতেছিলেন, সৰ্ব্বানন্দ গৃহে প্রবেশ করিয়৷ ডাকিল, “অমল, তুমি কোথায় ?” অমলাদেবী সহাস্তবদনে কহিল, "এই যে আমি রন্ধনশালায় ।” “একবার উঠিয়া আইস ?” পত্নী উঠিয়া আসিয়া পতির সম্মুখে দাড়াইলে, সৰ্ব্বানন্দ কহিল, "আমল, আজ তোমাকে একটা কথা রাখিতে হইবে।” "বলনা কি কথু ?” “অমল, তুমি অলঙ্কারের কথা ভুলিয়া যাও, আমি দরিদ্র, তোমাকে অগঙ্কার দিতে হইলে, আমাকে গ্রাম ছাড়িয়া যাইতে হইবে, তোমাকে ছাড়িয়া যাইতে হইবে— অমল, সে বড় কষ্ট – আমি তোমাকে ছাড়িয়া যাইতে পারিব না । তোমাকে শঙ্খের বইয়ে যেমন সুন্দর দেখায়, হীরকমণিমুগুণখচিত অলঙ্কারেও তেমনটি দেখাইবে না। অমল, তুমি আমাকে শপথ মুক্ত কর, এই দেখ তোমার জন্য সৰ্ব্বমঙ্গলার গাছের দুইটি আম আনিয়াছি।” সৰ্ব্বানদের কথা শুনিয়া আমলাদেবীর সহাস্তবদন সহসা অন্ধকার হইয়া উঠিল । সে আম্র দুইটি গ্রহণ করিল বটে, কিন্তু পরক্ষণেই তাহা গৃহকোণে নিক্ষেপ করিল এবং সৰ্ব্বানন্দের কথার উত্তর না দিয়াই রন্ধনশালায় পুনঃ প্রবেশ করিল। সৰ্ব্বানন্দ কিয়ৎক্ষণ স্তত্তিত হইয়। দাড়াইয়৷ রহিল ; তাহার পরে আবার ডাকিল, “অমল ?” উত্তর নাই । সৰ্ব্বানন্দ তখন ধীরে ধারে গৃহ হইতে নিৰ্গত হইয়৷ গঙ্গাতীরে স্কন্ধাবারাভিমুখে যাত্রা করিল। নবম পরিচ্ছেদ । গুর্জর যুদ্ধ । গুর্জররাজের নিকট হইতে দুত ফিরিয়া আসিলে ধৰ্ম্মপাল গোঁড়াভিমুখে যাত্রা করিগেন । ভীষ্মদেব ও বিশ্বানন্দ অনিচ্ছাসত্ত্বে র্তাহার সহযাত্রী হইলেন । চক্রায়ুদ্ধ ধৰ্ম্মপালকে বিদায় দিয়া গুর্জরসীমান্তে যাত্র। কারলেন। গৌড়েশ্বর সেনা সমভিব্যাহায়ে প্রতিষ্ঠানে আসিতে
