পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S S S S S S S S S ASAAAA S S S AAAA SSAAA SS S SAAAA SAS S S AAAA S S প্তির ন্য। ভাষার গঙ্গ। দেশ-দেশান্তর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে : অনেক মূঠন শাখানদী অনেক নুতন সম্পদ এনে যোগ দিচ্ছে। কোন প্রাদেশিক ভাষা শেষে বাঙ্গালা ভাষার আদর্শ হবে ত৷ বলা মুকঠিন। যদি কোনও ভাবা আদর্শ হয়, তা হলেও এই আদর্শ BBS BB BBBBB BB BBK BBBB BBS BBB BS LL0 যন্ধ ক’রে রাখবে, এরূপ ভাববারও কোন কারণু দেখি না। আলাল ভাষা বিদ্যাসাগরী ভাষা, বঙ্কিমচনোর ভাষা বা রবীন্দ্রনাথের ভাবা, সব ভাষাগুলিরই বিশেষত্ব আছে ; এইসব লেখকদের হাতে তাদের ভাষার ভঙ্গ বেশ পরিপুষ্ট লাভ করেছে। ভবিষ্যতে যদি শ্রীহট্ট কিম্ব কুচবিহার হতে প্রতিভাশালী লেখকের উত্তল হয় এবং তিনি তার প্রাদেশিক ভাষাতে লিখেন ত সকলেই আহলাদের সহিত পড়বে এবং তিনি বঙ্কিমচঞ্চকে কিম্বা রবীন্দ্রনাথকে অমুসরণ করেন নাই বলে কেউ ঠার দেtধ আরবে না। যে রকম ভাষাতেই প্রতিভাশালী কবি লিখুন না কেন, জন-সমাজকে তা গ্রাহ করতে হবে। ভাষাতে লোকে প্রাণ খোজে, পোধাক নয় । যৌবনের উদামশক্তির ষে বিকাশ হয়, তা জীবনীশক্তির পরিচায়ক্ষ এবং ভাষাতেও সেই শক্তির বিকাশ অমরা জীবনীশক্তির প্রমাণ বলে আদর কবৃৰ । ( नांद्रांप्र१, शfर) শ্ৰীমন্মথনাথ বসু । বৌদ্ধ-ধর্মের নির্বাণ কয় রকম ? খেরাবাদী বুদ্ধের ও প্রত্যেক বুদ্ধের মনে করিতেন, মানুষ যদি সহপদেশ পাইয়া, অখব, নিজে মনে মনে গড়িয়া লইয়। চারিটি আর্য্যসত্যে বিশ্বাস করে, আট রকম নিয়ম মানিয়া চলে, তাহা হইলে বহুকাল অভ্যাসের পর, তাহারা স্রোতে পড়িয়া যায়। এইরূপ মহারা স্রোভে পড়িয়া যায়, তাহীদের সে তাপন্ন ধলে । স্রোতে পড়িলে যেমন সে আর উজান যাইতে পারে না, ভাটিয়াই যায়, সেইরূপ সোতাপন্ন নিৰ্ব্বাণের দিকেই যাইতে থাকেন, সংসারের দিকে তিনি আর কখন ফিরিয়া আসেন না । ঠাহীর পুনঃ পুন: জন্ম হইলেও তিনি আর উজান বহেন না । 象 সোতাপন্ন আরও কিছুদিন নিয়ম পালন করিলে, তিনি “সকুদূআগামী’ হয়েন অর্থাৎ তিনি অার একবার মাত্র জন্ম গ্রহণ করেন । বুদ্ধদেব এই সত্ত্বদীগামী অবস্থাতেই তুঞ্চি ভবনে বাস করিতেছিলেন । তিনি আর একবার মাত্র পৃথিবীতে অসিলেন ও নিৰ্ব্বাণু পাইয়। গেলেন । 尊 সকুদাগামী অারও কিছুদিন নিয়ম পালন করিলে, তিনি যে অবস্থার আসিয়া দfড়fন, তাহীকে “অনfগামী" অবস্থা বলে । এ অবস্থায় জাসিলে আর ফিরিতে হয় না । ३शंद्र *८ब्रब्र थराइब्रि नाम श्रई९ । श्रई९ रुनि७ कि छूनिन বঁচিয়া থাকেন, তবুও তিনি মুক্ত পুরুষ । তিনি যে নিৰ্ব্বাণ পাইয়া থাকেন, তাহার নাম *স্ব উপাদি সেস নিৰ্ব্বান" বা স্ব উপাধি শেম নিৰ্ব্বাণু । ইহা নিৰ্ব্বাণ তাহাতে সন্দেহ নাই, কিন্তু ইহাতে পুনর্জন্মের কিছু কিছু “উপাদান" এখনও শেষ আছে ; অর্থব সকল কৰ্ম্ম এখনও ক্ষয় হর নাই । আরও স্বক্ষ করিয়া বলিভে গেলে—কৰ্ম্ম হইতে ষে সংস্কার জন্মে, তাহার কিছু কিছু এখনও ब्रश्ञिा शिग्राtझ् ।। ७३झ” छौषशूछ श्रदइtग्न श्रई९ कि छूनिन थाकिप्ळ, উfহার কর্ষের ক্ষয়ই হয়, সঞ্চয় অার হয় না । ক্রমে সব কৰ্ম্ম ক্ষয় হইয়া গেলে ঙাহীর মৃত্যুর সময় উপস্থিত হয়। মৃত্যু হইলেই কষ্টিপাথর—বৌদ্ধ-ধর্মের নির্বাণ কয় রকম AAAS AAAA S S S S S S S S S S S S S S S S S S S S S S S S AAAAA AAAA S AAAA S S S Sبه سر やb 3 তিনি “নিরুপদি সেন্স নিৰ্ব্বাণ ধাতু"তে প্রবেশ করেন -অৰ্থাৎ তখন উচহার কৰ্ম্মও থাকে না, কৰ্ম্ম হইতে উৎপন্ন সূংস্কারও থাকে না। তিনি নিৰ্ব্বাণে প্রবেশ করেন, সব ফুরাইয়া যায় r মহাযানীরা বলেন এই যে হীন-ধানীদের নির্মাণ, ইহ। নীরস, নিষ্ঠুর, স্বার্থপর, এবং ইহাতে অতি সঙ্কীর্ণ মনের পরিচয় দেয়। ইনযানীরা ও প্রত্যেকষাণীর জগতের জন্য একেবারে কেয়া করেন না । তাহীদের কাছে জগৎ থাকা না-থাকা দুইই সমান । নির্ণবtণ KBBDSg BDDS DDDD B KSBBB BB DDK BB g SBBzS যাহার। বুদ্ধিমান, ষাহীদের শরীরে দয়ামায়া আছে, য’হাদের হৃদয় আছে, যাহার শুধু আপনার সুখের জন্ত বস করে না, যাহার। পরের জষ্ঠ ভাবিতে শিপিয়াছে, তাহদের কিছুতেই ভাল লাগিবে না । তাহার। নিৰ্ব্বাণের অন্ত:ৰূপ অর্থ করিয়া লইবে । মহাযাণীরা মনে করেন যে, নিৰ্মাণকে নিষেধমুখে অর্থাৎ ‘না' ‘না করিয়া দেখিলে চলিবে না। উহাকে বিধিমুখে অর্থাৎ ‘ই’র দিক্ হইতেই দেপিতে হইবে । আত্মার নাশের নাম নিৰ্ব্বাণ, জ্ঞানের নাশের নাম নিৰ্ব্বাণ, বুদ্ধির নাশের নাম নিৰ্ব্বাণ,—এই সে হীনযাণীর 'না'র দিক্ হইতে উহাকে দেখিয়া থাকেন, উহা বুদ্ধের মনের কথা হইতে পারে না। তিনি ‘চতুরার্ষ্যসত্য ও আর্য্য অষ্টাঙ্গ মার্গ উপদেশ CCBS BBBBBS BBB BB BD DDSB BB B BB BBB ধরিয়া চলার নামই নিৰ্ব্বাণ । তাহার মতে মনুষ্য-হৃদয়ের যত আশা BBSBBS BB BLLg BBK BBBB BB SBB BBBSBBBSBBB BBHB BBSBBBBB BBB BB BBB KDDS BBSBSS BB BB আশা বা আকাঞ্জার লিপ্ত থাকিলে চলিবে না, তাহার উদ্ধ অবস্থিতি कब्रिt७ श्३८न ! & অতএব মহ1ঘাণ-নিৰ্ব্বণি 'না'র দিক্ হইতে নয়, হা’র দিকৃ হইতে বুঝিতে হইলে । নিরালম্ব-নিৰ্ব্বাণে বোধিচিত্ত যে কেবল ক্লেশপরম্পরা হইতে মুক্ত হন, এরূপ নয়, কুদৃষ্টি হইতেও মুক্ত হন । তখন বোধিচিত্ত ধৰ্ম্মকায়ের পবিত্র মূৰ্ত্তি দেখিতে পাইবেন । দুটি জিনিস তখন তাহীকে পথ”দেখুাইয়া লইয়। যাইবে—(১) সৰ্ব্বভূতে করুণা, (২) ও সৰ্ব্বব্যাপা জ্ঞান । সিনি এইরূপে ‘সম্যকৃ সম্বোধি লাভ করিয়ছেন, তিনি সংসারের উপরে উঠিয়াছেন, নিৰ্ব্বাণেও তখন তাহার একfস্ত আস্থা নাই। তখন উtহার উদেষ্ঠ হইয়াছে সৰ্ব্বজীবের পরিত্রাণ ও তাহার জন্য তিনি আপনাকে বারংবার বদ্ধ কfরতেও কাতর হন না ।• উহার সর্বব্যাপী-প্রজাবলে তিনি পদার্থের সত্যসত্য দেখিতে পান । ওঁtহার জীবন তখন উৎসাহে পরিপূর্ণ, উৎ সম্পুর্ণরূপে কৰ্ম্মময় হইয়া গিয়াছে। কারণ, তাহার হৃদয় তাহাকে বলিতেছে, “সমস্ত প্রাণীকে মুক্ত কর ও চরমানলে ভাসাইয়া দাও । তিনি নিৰ্ব্বাণে ও তৃপ্তি লাভ করেন না, নিৰ্ব্বাণেও তিনি বসতি BSBBB BBB BS KBB SB BBBSB BBB BBBB BBBBB নাই, এইজন্ত ঠাহীর নির্বাণের নাম নিরীলম্ব নিৰ্ব্বাণ । মহামানীদের আর একরকম মুক্তি আছে । এ মুক্তি ভব ও নিৰ্ব্বাণের অতীত । ইহ সম্পূর্ণরূপে ধৰ্ম্মকায়ের সহিও এক । আমরা যাহাকে তত্ত্ব বলি, সাধারণ লোকে যাহাকে তখ্য ষলে, মহাযাণীর। তাহাকৈ ওখত বলে। ধৰ্ম্মেঃ যে তখত তাহার নাম ধৰ্ম্মকায় । মিনি মুক্তি লাভ করিয়াছেন, তিথি তথাগত হইয়াছেন, অর্থাৎ পরমসত্যে আগত হইয়ttছন ৮ সে পরম সত্যটি কি ,জগতে আমরা যাহা কিছু দেখিভে পাই, তাহার তলায় যে নিগূঢ় সত্যটুকু রহিয়াছে, তাহারই নাম ধৰ্ম্মকায় । ধৰ্ম্মকায় হইভেই নানাবিধ বিীবত্র স্বষ্টি সম্ভব হইয়াছে। ইহা হইতেই - স্বষ্টিতত্ত্ব বুঝা যায়। ধৰ্ম্মকায় মহাধানীদের নিজস্ব, কারণ ইট্রযানীরা