১ম সংখ্যা ] নে রাখিয়াছে। এক বৃদ্ধ সাও 81ল বলিল যে ইহার নাম নবরত্ন । অন্য স্ত,পগুলির কোন নাম কেই |ালতে পারিল না । সেতু-অবতরণ-স্থানের বরাবর ক্ষিণে রাস্ত হইতে একটু দূরে Iারদুয়ারী নামে প্রকাও ভগ্নস্ত,প . . " ড়িয়া রহিয়াছে। মানচিত্রে । 概 }ানের অভাব হেতু বারদুয়ারীর A অবস্থান ঠিক দেখান হয় নাই, কবল বারদুয়ারী কোন দিকে z z |হবে তাহাঙ্গ দেখান হই য়াছে । ?. Iারদুয়ারীর ভগ্নাবশেষ দেখিয়। o ofস্তত হইয়া যাইতে হয় । চারি iাচটা কাল কঠিন প্রস্তরের স্তন্ত iপন ও ধ্বংসাবশেষের উপর মাথা • { } অতীতে ব সাক্ষা স্বরূপ * f৬lঠয়া আছে । আর প্রকাণ্ড প্রকা" পাথর যে কত ড়িয়া রহিয়াছে তাতার সংখ্য ষ্ট নাই । আমির ছয় বন্ধু * হাসন্তোষের ধ্বংসাবশেষ দেখিতে গিয়ছিলাম, ঘুরিয়। রিয়! দেখিয়। কেবলি বিক্ষি ত হইতে লাগিলাম । বারয়ারীর চিত্রে দুই কোণায় দুইজন লোক দাড়া ইয়া আছে দখা যাইবে । উহাই বারদুয়ারীর উত্তর ও দক্ষিণ সীমা । হা হইতেই বারদুয়ারীর যে কত বড় প্রকাণ্ড আয়তন হণ তাঁহা বুঝা খাইবে । দুর্গের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে দরগা। এই দরগ। এই ধ“গ খুব বিখ্যাত । যিনি এই দরগার প্রতিষ্ঠ। রিয়াছিলেন তিনি বোধ হয় এই অঞ্চলে অণর ও দরগা প্রতিষ্ঠিত করিয়াছিলেন, কারণ মহীসন্তোষের দরগা নামে • যথা :-শ্ৰীযুক্ত চিন্তামণি চক্রবর্তী বি, এ, শামুক্ত যোগেশচন্দ্র ঙ্গোপাধ্যায় বি, এ, শযুক্ত মনোমোহন বন্ধ্যোপাধ্যায়, - শ্ৰীযুক্ত নিলাখ ৭ও, শ্ৰীমুক্ত রমেশচন্দ্র তরফদার এবং-লেখক স্বয়ং । ইহার হসন্ধান সময়ে অনেক সাহায্য করিয়াছেন। ঐ যুক্ত রমেশ বাবু বহু '*** 3 कट्टे श्रीकrब्र कब्रिध्न। नवड ফটোগ্রাফগুলি .sjras আছে ইহাদের নিকট আমি কৃতজ্ঞ ।--লেখক । মহাপাল-প্রসঙ্গ " g -“I at
- תה, : "?"
य श्रौमृ४ ४८में प्र या [* ! অভিহিত আরও তিন চারিটি দরগার কখা জানিতে পারিয়াছি । বালুরঘাট সবf৬feজ্যনেই অর্জুনপুর গ্রামে ও পত্নীতলা থানার নিকট এক একটি মহীসত্তোষের দরগ। নামে অভিহিত দরগ। আছে । নিজ মহীসন্তোষের দরগার এখন কেবল ভগ্নাবশেষ দাড়াইয়। অাছে । দরগায় এখনও প্রায় প্রতি দিনই সিন্নি পড়ে। দবগার চারিদিকে একটা আধুনিক মাটির গাথনীর প্রাচীরের বেষ্টন, স্থানে স্থানে তাহ ভাঙ্গিয়া গিয়াছে । দরগার পাশেই প্রস্তর ও ইষ্টকের এক ভগ্নস্ত,প। পাশ্বেই একটি প্রায় দুই গজ দীর্ঘ প্রস্তরখণ্ডে একটি তোঘর অক্ষরে লেখা আরবি লিপি পড়িয়া রহিয়াছে । তাহাতে এক মসজিদ নিৰ্ম্মাণের বিবরণ লিখিত রহিয়াছে দেখিয়া মনে হয় যে এই ভগ্নগু,প এই মসজিদেরই । . কিন্তু মসজিদের পুৰ্ব্বেও যে এখানে মন্দির প্রতিষ্ঠিত ছিল তাহার প্রমাণপ্রাঙ্গনস্থিত প্ৰকাণ্ড প্রস্তরের রুত্তিমুখটি । মন্দিরের দ্বারে কৃত্তিমুখ দেওয়ার নিয়ম ছিল । কৃত্তিমুখটি লোকসাধারণের নিকট রাক্ষসের মাথ৷ আখ্যা পাইরাছে । কুত্তিমুখ ওজনে প্রায় তিন মণ, দৈর্ঘ্যে ও প্রস্থে ১ হাত x
