পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ-সংখ্যn ] _^ r_^^^ ^^^_^.^. ^^^ همراهحصد حمیریه-می-تخیی এক মণ গষের মুল্য 輸 ১২ দাম ै ,, भल्लेब $ 9 *{ " थब्रमा $3 ཝེ ཝི་ཁ་འཛི (t , 95 ಕಕ y? ye * , স্বত $ 3 x e & s , ছাগ-মাংস } z ১।/s অান} 秀贸 श्तः y; as অান এইরূপ মূলে বিক্রয় হইয়াতিল, ঐতিহাসিক কালীপ্রসন্ন বাবু অনেক ১৫ই এইসকল তালিকা সংগ্রহ করেন । সঞ্জাহানের রাজ্যকালে, দৌলতাবাদ প্রভৃতি স্থান্স আরও একবার দুর্ভিক্ষ দেখা যায়। সে দুর্ভিক্ষ একবস্তুর, ধরিয়া ছিল । সকলেই শুনিয়া থাকিবেন, শায়স্তা ীির শাসনকালে অষ্টাদশ শতাব্দির প্রথমে টাকায় ৫।৬ মণ'চাউল মিলিত । একথা এখন আলাদীনের আশ্চৰ্য্য প্রদীপের গল্পর চেয়েও বুঝি অসম্ভব । হায় । সেদিন আজ কোথায় ? ১৭১৪ খ্ৰী: অব্দে, কলিকাতামঞ্চলে একবার দুৰ্ভিক্ষ হয় । সে সময়ে চাউলের দর টাকায় একশ দশ সেয় । ১৭৫১-৫২ খ্রীঃ আবেদ যখন বন্ধীর অত্যাচারে বঙ্গদশ উৎপীড়িত, জর্জরিত, এবং লুণ্ঠিত হইতেছিল, সেই স্ন্য-বিপ্লবের সময় রাঢ় অঞ্চলে ছুর্ভিক্ষ দেখা যায়, তখন চাউলের মূল্য টাকায় ৩২ সের। তারপর যখন মুসলমান নবাবের শিলি হস্ত হইতে অলস রাজদণ্ড স্থলিত ছইয়। পড়িল, প্রশ্বল-প্রতাপ, সূক্ষদশী, রাজনীতি-নিপুণ ইংরেজ যখন এই ত্ৰিশ কোটি মানবেরভাগ্য-বিধাতা-রূপে বাঙ্গালায় দেওয়ানী গ্রন্থণ করিলেন, বঙ্গদেশ তমে দুর্তিক্ষের দোর্দণ্ডপ্রতাপে কঁাপিতেছিল । ইংরেজের শাস+ে+-লর্ড কর্ণওয়ালিসের সুব্যবস্থায় সে দুর্ভিক্ষ থামিয়া যায় । এই ভীষণ লোমহর্ষণকারী দুর্ভিক্ষেয় নামই “ছিয়াত্তরের মম্বন্তর।" সে সময়ে বাঙ্গলার কি শোচনীয় অবস্থা। সে চিরস্মরণীয় ঘটনা ইতিষ্ঠাসে জ্বলন্ত অক্ষরে অঙ্কিত থাকিবে, বাঙ্গালীর আবাল-বনিতা-বুদ্ধের মুখে, পুরুবাম্বব্রুমে প্রবাদ-গাথার মত প্ৰতিধ্বনিত হইবে । কিন্তু, ছিরাত্তরের মস্বস্তর-সেও অতি তুচ্ছ, এখনকার এ অন্নকষ্টের সঙ্গে তায় তুলনী হয় কি ? যে দেশে একশত ব্যক্তির মধ্যে ৮১১৫ জন কুণিজীবী, সেই শস্ত-স্যামল উৰ্ব্বর দেশে আজ একমণ চাষ্ট্রপর মুল্য ৮ টাকা । তাই বলিতেছিলাম সেকালে দুর্ভিক্ষ ছিল বটে কিন্তু এমন সৰ্ব্বব্যাপী fচরস্থায়ী অশ্ন কষ্ট কখনই ছিল না। সে ভিক্ষ খড়ের আগুন ; এ দুর্ভিক্ষ বিশ্বগ্রাসী लोंदींनछ । এ দুর্ভিক্ষের কীরণ অনেক । তুমি বলিবে “অতিবৃষ্টি,” আমি বলিব “অনাবৃষ্টি" রাম বলিব “রপ্তানি” শ্বাম বলিবে “পৃথিবীতে লোকসংখ্যা বাড়িয়াছে, তাই খাদ্যে সংকুলান হয় না।” কিন্তু আমরা বলি এসকল কারণ দুর্ভিক্ষের মুল কারণ নয়। এ দুর্ভিক্ষের একমাত্র কারণ আমাদের শিল্পর্বণিজোর অধোগতি । আমাদের ভ্রম, কুসংস্কার, আর বিলাস-বাসনই আমাদের এই চিরস্থায়ী অম্নকষ্টকে ডাকিয় আনিয়ছে। দে অল্পকষ্ট কি সহজে দুর হয় ? * * * ভিক্ষায় কতদিন পেট ভরিবে ? অার এই ত্রিশকোটী নরনারীকে নিত্য ভিক্ষাই | কে দিবে ? অন্নাভাবেই আমাদের দেশে এত মহামারী। দুর্ভিক্ষর শেষ নাইইলে; অকাষমৃত্যু অপমৃত্যু কিছুতেই দূর হইবে না।" দেশের দুর্ভিক্ষের “একমাত্র কারণ” না হইলেও একতম কারণ যে শিল্পবাণিজ্যের অধোগতি’, এবং দেশের কথা AeSA SAASAASSAAAAMMS AeSAMMSAAAAAAS AAAAAS AAAAAMASJJA SAeSAS AeSAASAASAASAAeS へヘヘヘヘヘへ*へヘヘヘヘへgへヘヘヘ “আমাদের ভ্রম, কুসংস্কার আর বিলাস-বgসনই’ যে উহাকে চিরস্থায়ী করিবার পক্ষে কতকাংশে সহায়ত কলিতেছে তৎবিষয়ে সন্দেহ নাই।” বিদেশীয় রিলা সিতার অনুকরণ করিতে গিয়া আমরা আমাদের সহজ সাধ্য জাতীয় গৃষ্ঠশিল্পকে কি-ভাবে উপেক্ষা কংিঙুেঃি চট্টগ্রামের জ্যোতিঃ’ বাশের শিল্পের দৃষ্টান্তে ৯৩৮ বুঝাইতে চাহিয়াছেন । হইয়াছে-- e “ভারতের প্রায় সৰ্ব্বত্রই, বিশেষতঃ আমাদের এই চট্টগ্রাম প্রদেশে, বীশের শিল্পজাত প্রব্যের প্রভুত প্রচলন ছিল । কিন্তু তাহ এখন লুপ্ত হইতে বসিরাছে । বঁাশ সরু ও পাতলা করিয়া নানারূ:ে চিরিয়া ভারতবাসীর নিত্য ব্যবহার্য্য ধোচনা, হাতী, লাই, টুকুর কুল, জোঙ্গরা. ছাতি, লুই, চাই, চালুনী, ডাল, পেলো, চিক, ধার ফুলের সাজি, পানের বাটা, দুধ-ছাকনী, ডুলা, বাক্স, পার্থীর খাt প্রভৃতি কত সুন্দর, পবিত্র, স্বল্পমূল্য ও দীর্ঘকালস্থায়ী দ্রব্য প্রস্তু হইত। কালের কঠোর কষাঘাতে ইহাদের অনেক লুপ্ত হইং যাইতেছে । বিদেশী দ্রবা অtসিয়া ৩tহীদের স্থান অধিকার করত প্রয়োজন সাধন করিতেছে । টীনের ধুচনীর মূল্য হইতে কি বাশে ধুচনীর মূল্য কম নয় ? উং তেমন স্থায়ীও নয় । মস্নিচায় ধরিয় সত্বরই উহাকে নষ্ট করিয়া দেয়। বাঁশের শিল্পজাত সমস্ত প্রাচীন জব ও নূতন আমদানী টান ষ্টল এলুমিনিয়ম প্রভৃতিতে নির্মিত দ্রব্যে তুলনায় কি মূলো, কি স্থায়িত্বেীক সৌন্দর্ঘ্যে, কি পৰিত্রতায় কো দিকেই সুযোগ স্থবিধা পরিদৃষ্ট হর না। তবুও কেন আমাদের মতি বিপৰ্য্যয় ঘটিল, মনে স্বতই এই প্রশ্ন উদিত হয় । উত্তরে এই বল যাইতে পারে ষে বিলাসিতার বিষ ভারতবাসীর অস্থিমজ্জার প্রবে: করিতে আবস্তু করিয়াছে, তাই এরূপ মতিবিভ্রম উপস্থিত হইতেছে গ্রাৰে পূৰ্ব্বে এমন অনেক পরিবার ছিল, যাহারা কেবলমান বঁাশের কাজ করিয়াই জীবিক নির্ববাহ করিত। অনেক ভদ্রপরি বারের স্বগৃহিণী গৃহকশ্বের অবসরে নিজেদের নিত্য-ব্যবহার্ষ্যণীৰ স্বহস্তে প্রস্তুত করিতেন। এখনও পল্লীগ্রামে তদ্রুপ ২১ জন সুগৃহিণী C५२}} शृॉक्षु !” 畿 এইরূপ বেত, দড়ি, খড় প্রভৃতি সহজলভ্য আরো অনেক সাধারণ জিনিস দ্বারা গৃহলক্ষ্মীগণ পূৰ্ব্বে নানারূপ অসাধারণ গুণপনার সহিত জাতীয় শিল্প রক্ষার সহায়তা করিতেন । কিন্তু এখন তাহার পরিচয় পাওয়া দুলভ । হাড়ি, ডোম প্রভূতি নিম্নশ্রেণীর দরিদ্র ব্যক্তিগণ উপজীবিকার মূল বলিয়। পূৰ্ব্বে এইসকল শিল্পের যথেষ্ট চর্চা করিত ; আধুনা তাহীদের গৃহ হইতেও উহার নিৰ্ব্বাসন হইতে চলিয়াছে। এদেশে প্রবর্তিত নানা সৎবিধি ও অস্তুষ্ঠেয় বহু সৎকার্য্যের সঙ্গে এইরূপ ক্ষুদ্র অথচ আবশ্যকীয় শিল্পের পুনঃপ্রতিষ্ঠাও একান্ত প্রয়োজনীয়। * δη পঢুিকায় সত্যই উত্ত