পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> o. o o * -o #”ıE: পিকিঙের বিখ্যাত বৌদ্ধশাস্ত্রবিদ মিঃ লিয়াং-স্ব-মিং যেমন ধলে, তামরা তেমুনি বলব। তোমাকে ভালবাসি, না বাসূলে মনুষ্যত্ব ব্যর্থ। তা বললে, সব বলা হবে। তার পর জাপানে গিয়েছি, সেখানে বা দেখেছি,চিন্তার বিষয়, আশার বিষয়ও আছে, ব্যাখ্যা করবার জিনিষ eাছে। কিন্তু আজকে আপনাদের ধৈর্য্যচুতি করতে চাইনে। আমীর ভ্রমণবৃত্তান্ত মনোরম করে বললাম, মনে হচ্ছে না। আপনার কষ্ট করে এই গরমের মধ্যে এসেছেন, তাতে আবার পাপী বন্ধ হয়ে গিয়েছে। আপনাদের ছুঃখ বাড়াতে চাইনে। জাপানে গিয়ে অস্তরে যে আনন্দ লাভ করেছি, তাতে বহুদিনের একটা আশা মনে উদিত হয়েছে,সে কথনও ভুলব না। আমিবোধ হয়,ঠিক জায়গা দেখতে পেয়েছি । ভারতবর্ষ চিরদিন এসিয়ার অস্তুরের বাণীকে প্রচার করেছে, সেই তার মিশন। আমরা সেই বাণীর অনেক ব্যাঘাত করেছি, কিন্তু তার পথ প্রস্তুত ১’রে রয়েছে, হামাদের গুণে নয়, পুৰ্ব্বপুরুষদের উপস্তার, যেমন ভগীরথ গঙ্গা লয়ে নিয়ে এসেছিলেন । সে গঙ্গার ধারা এখন যেমন স্থান পরিবর্তন করে প্রশস্ততর হয়ে প্রবাহিত হচ্ছে, তেমৃলি আমাদেব পূৰ্ব্বপুরুষদেব পুণ্যে চীন-ভারতবর্গে একান্ত আত্মীয়তার যে-পথ সে-পথ প্রশস্ত আছে। কিছু-কিছু লুপ্ত হয়েছে.সম্পূর্ণ লুপ্ত হয়নি। তা এখনো লুপ্ত হয়নি – ভারতবষের সকলের চেয়ে বড় কর্তৃবা, এসিয়ার শ্রেষ্ঠ ধাণীকে এসিয়ার কণ্ঠে ঘোষণা করা । ভারতবর্ষ যে-কৰ্ত্তব্য করবে। প্রাচীন কাল থেকে নানা স্বাক্যে অমর ছন্দে সে তা ঘোষণা করে এসেছে। সে-বাণী আবার ঘোষণা করলার সাহস যেন আমাদের থাকে, যেন তার প্রতি শ্রদ্ধা থাকে। রাষ্ট্রীয়শক্তি, ধনশক্তি প্রভৃতি কোন শক্তির চেয়ে তা লুনি নয়, এটা সকলের চয়ে বড় সম্পদ। পূৰ্ব্ব-পিতামহদের কাছ থেকে তা পেয়েছি, সে অমর{{ণী ভারতবর্ষকে চিরজীবী করে রেখেছে । ভারতবর্ষের সাম্রাজ্য গৰ্ব্ব চলে’ গছে, কিন্তু আজ পর্য্যস্ত ইয়াংসি নদীর ধীরে-ধারে অসংখ্য ব্যাকুল হাদয় যুদ্ধদেবকে ধ্যান করে’ শাস্তি পাচ্ছে। দেখেছি বটে জাপান ঐশ্বর্যামদে ত্তি, কিন্তু তার পল্লীতে-পল্লীতে মন্দিরে-মন্দিরে বুদ্ধদেবের বাণী শৰঘণ্টায় খরিত হয়ে, পুরোহিতকণ্ঠে মিলিত হ’য়ে, আকাশকে, বাতাসকে পবিত্র রে, আজ পৰ্যন্ত হৃদয়-তুমিকে, চিত্ত-ভূমিকে উর্ধ্বর করে রেখেছে। এই [ ২৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড বুদ্ধদেবের বাণী তাদের সমস্ত শক্তি বীৰ্য্য ও সম্পদের মূল কারণ। এর ধে-যুদ্ধবিগ্রহ করেছে, sার পিছনে আধ্যায়িক শক্তি রয়েছে। তা"র শতমুখে স্বীকার করেছে জাপানের লোক ভারতবষের কাছে চিরখণে জীবদ্ধ। কিন্তু ভারতবর্ষ আজ পর-পদানত, তার ঐশ্বৰ্য্যগৰ্ব্ব বিলুপ্ত। সেই ভারতবষে র কাছে গৰ্ব্বেদ্ধত জাপান বলছে “আমাদের বা কিছু কীৰ্ত্তি, সফলতা-সমস্তের পিছনে যে-শক্তি রয়েছে, সে-শক্তি একদিন ভারতবৰ* থেকে এসেছে । দৈনন্দিন কাজেরক্ষুদ্র-ক্ষুত্র ব্যাপারে তারা বলছে, এ-সমস্ত আমরা শিক্ষা করেছি.তোমার দেশ থেকে, বুদ্ধধর্ণের কাছ থেকে । ভক্তিতে বার বিকাশ, জ্ঞানে বা উজ্জ্বল সেই বৌদ্ধধৰ্ম্ম তাঁদের অন্তরে-অন্তরে কাজ করছে। একটি গল্প বললে বুঝতে পারবেন, সে-গল্প এক সামান্ত লোকের কাছে শুনেছি। তিনি ধনী বটেইউরোপীয় ভাষা পড়েননি,জ্ঞান-বিজ্ঞানের ठसृकशी इब्रड ठिनि छांtनन बां । ठिनि हेछह काङ्गtइन, कांव-बांन कब्रध्वन, পল্লীতে গিয়ে পল্লীবাসীদের মত কৃষিকাৰ্য্য করে পল্পীজীবন পল্লীতে भांशन कबृन्दन ।। १३छछ ७रूथोनि छभि किरनtझ्म । ठिनि शां বললেন, অত বড় কথা জৱই শুনেছি। তিনি বললেন আমরা বুদ্ধদেবের কাছ থেকে মন্ত জিনিষ পেয়েছি, আমাদের মস্ত শিক্ষা এই হয়েছে—যদি কিছু পেতে হয়, বিশ্ব থেকে লাভ করতে হয়, সেট প্রেমের qtal go offs coin go law, not a subjective state of mind. कि ब्रकम ? मृहेख प्लिन, cक्श्वन अवि–आँधि खमि ८थक कनल श्रांमाग्न कब्रूहि, आंभि छानि, श्रांत्रि पनि छभिरक छांप्लांयानि, cम বেশি দেবে। এই যে জমিকে ভালোবাসার কথা কল্পনা করতে পারিজমিকে ভালোবাসা যায়,এ-কথা তোমাদের কাছে শিখেছি। ভালোবাসা হচ্ছে পাবার উপায় এ-কথা আর কেউ বলতে পারেনি। মেরে-ধরে দস্থ্যবৃত্তি করে যে পেলুম, সে শুধু নিজকে ছোলালুম, এটা স্বত্যু। আমি যদি জমিকে ভালোবাসি, জমি আমাকে বেশি দেবে। একথা শুনে মনে কি অনঙ্গ হ’ল ! আধাত্মিক রাজ্যে নয়.কর্গের রাজ্যে এমন কথা এত গভীর করে যে বলতে পারে, কতখানি সে পেয়েছে। চাষ করতে গেলে ভালোবাস্তে হয়, ধনী হ’তে গেলে ভালেবামৃত হয় যে বুচ তে পারে সে