পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১১

>૨ প্রবাসী—কাৰ্ত্তিক, ১৩৩১ সপ্তম ক্রম ( বিষমঘাত ) ( আক্রমণ ) ( প্রত্যাক্রমণ ) s । ॐौदां१ > l Cŵ ২ । হিমাএল ২ । মন ৩ । উগ্ৰ উত্তর ७ । कझ ल*ि** ৪ । ববেগা দক্ষিণ ৪ । জনর্দিন ৫ । যবেগ উত্তর ৫ । শখ দক্ষিণ ৬ । শস্থ উত্তর ৬ । উত্তর অনিী ৭ । নেত্রহুল দক্ষিণ ৭ । অংসহল উত্তর v ॥ ७२मछ्ल प्रकिम् ৮ । নেত্রছল উত্তর ৯ । মণিবন্ধ পৃষ্ঠ ৯ । ঘাটিক দক্ষিণ ১• । কল্প উত্তর ( প্রত্যারম্ভ ) অষ্টম ক্রম ( বিষমঘাত ) ( আক্রমণ ) ( প্রতাfক্রমণ } ১ । হিমাএল ४ । भन्। ২ । গ্রীবাণ R CW ৩ । উগ্ৰ দক্ষিণ ৩ । কল্প উত্তর ৪ । যবেগা উত্তর ৪ । জনাৰ্দ্দন ৫ । যবেগা দক্ষিণ ৫ । শস্থ উত্তর ৬ । শস্থ দক্ষিণ ৬ । দক্ষিণ আ{ণী ৭ । নেত্রহুল উত্তর ৭ । অংসন্থল দক্ষিপ ৮ । অংসস্থল উত্তর ৮ । নেত্রহুল দক্ষিণ ৯ । মণিবন্ধ পৃষ্ঠ ৯ । ঘাটিকা উত্তর ১• । কল্প দক্ষিণ ( প্রত্যারস্ত ) গহবর চতুৰ্দ্দিকু হইতে একযোগে বহু আততায়ী কর্তৃক আক্রাস্ত হইলে ক্ষিপ্রকারিত-সঙ্গ শূন্যে লম্ফ প্রদান করিয়া ও সঙ্গে-সঙ্গেই দক্ষিণবৰ্ত্তে কিম্বা বামাবৰ্ত্তে ঘুরিয়া ধীশক্তি প্রভাবে মানসিক বিচার দ্বারা অভীতচিত্তে নিমেষ মধ্যে সমস্ত অবস্থার পর্য্যালোচনা করিয়া এবং আততায়ীগণের “ছিদ্র” কিম্বা দুৰ্ব্বলাংশ নির্ণয় করিয়া লইয়া, “সেই ছিদ্র পথ” কিম্বা দুৰ্ব্বলাংশ আক্রমণ করিয়া তাহাঁদের অভ্যন্তর হইতে নির্গত হওয়ার চেষ্ট দেখিতে হয় ; প্রথম কিস্ব দ্বিতীয় চেষ্টা নিষ্ফল হইলেও ধৈর্য্যহীন কিম্বা ভগ্নমনোরথ হইতে নাই । আততায়ীগণ সকলেই যদি আক্রান্ত ব্যক্তি হইতে শ্রেষ্ঠ না হয়, তবে তাহাদের অভ্যস্তর হইতে নির্গত হওয়া আক্রান্ত ব্যক্তির পক্ষে একেবারে অসম্ভব হয় না । অভ্যন্তর, হইতে নিৰ্গত হইয়াই, আততায়ী-সমষ্টিকে বেষ্টন করিয়া অতি দ্রুতবেগে পাদচালনা সহ সম্মুখস্থ [ ২৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড কিম্বা নিকটাগত প্রত্যেক আততায়ীর দক্ষিণ পাশ্ব ( , তাহাদের দক্ষিণ হস্তে ছুরী কিম্বা অসি-আদি থাকে ) পৃষ্ঠদেশ আক্রমণের চেষ্টা দেখিতে হয় ; কিম্বা স্বযে অম্নরূপে তাঁহাদের দুৰ্ব্বলাংশ কিম্বা “ছিদ্রপথ” :ে করিয়া তাহাদিগকে বিভিন্নরূপে বিভক্ত করিবার চে দেখিতে হয় ; ঐন্ধপ চেষ্টাকালে মন ও চক্ষুর ক্ষিং কারিতার সাহায্যে সৰ্ব্বদাই চতুদিকের অবস্থা-সম্ব সতর্ক থাকিতে হয়, এবং যাহাতে আততায়ী-সমষ্টি হই এক ব্যক্তির ধিক এক-সময়ে আক্রমণ করিবার অব না পায়, কিস্ব কেহু পার্শ্ব ও পৃষ্ঠদেশ হইতে আক্র করিতে না পারে, এতদনুরূপেই অতি দ্রুতবেগে বিভি গতিতে পাদসলনা করিতে হয়। দক্ষতার সহিত কি কাল এইরূপ করিতে পারিলেই আক্রমণকারিগণ বিহ হইয়া পড়িবে, হয়ত বা প্রমাদগ্ৰস্ত হইয়া স্বপক্ষীয়গণ আঘাত করিতে থাকিবে । এতদনুরূপ দক্ষতা অর্জন করিতে হইলে “গহবঃ পয্যায়ে বিভিন্ন পাঠের সম্যক্ অভ্যাসের নিতান্ত প্রয়োজন হইয়া থাকে। “গহবর” পৰ্য্যায়ের পাঠ-পদ্ধতি “লাঠি গেল ও অt শিক্ষ।” মধ্যে বর্ণিত হইয়াছে বলিয়া এস্থলে আর তাহা পুনরুল্লেখ হইল না। নিৰ্ঘাত “ঘাত” “বিষমধাত” ও “গহবর” পৰ্য্যায়াস্তগত পা: গুলি বিশুদ্ধ-পদ্ধতিতে অভ্যাস করিয়! ক্ষিপ্রকারী হইে পারিলেই "নির্ঘাস্ত” অভ্যাস-হেতু উপযোগী হওয়া যায় কিন্তু বিশুদ্ধতা-পরিভ্যাগ করিয়া কেবল ক্ষিপ্রকারিত সহ হস্ত-চালনা অভ্যাস করিলে পরিণামে অশুভই ঘটি 划忆夺日 প্রথমে বাম হস্তে ছুরী ধারণ করিয়া নির্ঘাত অভ্যা করিতে হইবে ; পরে পূর্ব-প্রচেষ্টাসহ সম ক্লাস্তি অবf দক্ষিণ হস্তে ছুরী ধারণ করিয়া ক্রীড়া করিতে হইবে সৰ্ব্বদাই সতর্ক থাকিতে হইবে যেন, “প্রয়োগ’ \ “প্রতিকার”, উভয় সম্পর্কেই উভয় হস্তই সম-ক্ষিপ্রকার ও সম-বলশালী হইয়া সমভাবে গঠিত হইতে থাকে। নির্ঘাত-সম্পর্কে কোনও বিধি-নির্দিষ্ট পাঠের স্থিরত