পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাইনল্যাণ্ডের শিল্পপতি ਕ਼ টিসেন ( এঞ্জিনিয়ার মাষ্ট্ৰশোস-প্রণীত গ্রন্থ হইতে চিত্র সঙ্কলিত ) এইগুলার কিন্মৎ কমাইবtং প্রয়োজন আছে কি না জানি না । কিন্তু জাড়ার আমলের আগুন, কৃষিকাৰ্য্য, বয়ন ইত্যাদির আবিষ্কার হইতে জকালকার রেডিও, জেপেলিন, টেলিফোন আবিষ্কার পর্য্যন্ত মানবতির স্বগৰ্বদ্ধির যে-সকল কল বা যন্ত্রপাতি দেখা দিয়াছে সকলIাই মানুষের "পূজাস্থান"। এইসকল আবিষ্কারের কাহিনী বিষ্কারকের জীবন এবং অৰিষ্কার-আঃবক্ষারকের পীঠস্থান অর্থাং ফ্যাক্টরি বৃথান, ল্যাবরেটরি ইত্যাদি কৰ্ম্মকেন্দ্র গুলা অঞ্চাঙ্ক "যি" মন্দির ং প্রাসীদের সrঙ্গ-সঙ্গে সমান ইজ্জং পাইবার যোগ্য ৷ যে-ব্যক্তি ব৷ জাতি এই-কথাটা বুঝিতে গোজামিল দিবে, সেই ব্যক্তি ও সেই জাতি, ৈিগতিহাসিক যুগেই আরও কিছু কাল অনর্থক জীবন কাটাইতে হইবে। সভ্যতা জীপ করিবার সময়ে এই কথাটা ভুলিলে, বে না । ( , ) জাৰ্ম্মানরা মরে নাই। শীঘ্ৰ মরিবার সম্ভাবনাও নাই। ইহাদেব সজোয়ে চলিতেছে। জাৰ্ম্মান নর নারী নিত্য-লুতন আবিষ্কারের ! अशष्ठद्र नौभानां बाष्प्लाइंग्र। निरङद्दछ । धष्ठिनिनई यूतक छां#iन् মর আন্দোলনের স্বষ্টি করিতেছে । নতুন তেজের ফোরার জাই জাৰ্ম্মান সমাজে ছুটিতেছে। •ब्राखिज्र छ।निम्न मश्रण-अश्रल भब्रो छिन्यू भूनलमान-कौन-प्रणङ দুৰ্ব্বলতা এবং চরিত্র দোষ দেগা যাইতেছে সত্য। কিন্তু ইহাদের অস্কাঙ্ক মরী-জাতির মাথার মতন পচিয়া যায় নাই। এইই ফরাসীরা, ইংরেজরা, জাৰ্ম্মানদিগকে হারাইয়াও এখনো ইহাদের |-ভয়ে চলিতেছে ! প্রবাসী—অগ্রহায়ণ, ১৩৩১ [ ২৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড জার্মানদের যৌবন-আন্দোলন সেই অষ্টাদশ শতাব্দীর সুইস-ফরাসী রাসে-প্রবর্ভূিত প্রকৃতি-পূজার এবং রোমাণ্টিকতার স্বরে গাখী। এই আন্দোলনের ফলে ছেলেমেয়ে, যুবক-যুবতীর পাখীর মতন হাওয়ার উড়িয়া বেড়াইতে চাহে ; বস্তুতঃ, “হাওরে ফোগেল” অর্থাৎ "উড়ে-পাখী” নামে ইহাৱা পরিচিত। স্বাধীনতা, বন-জঙ্গলে ঘোরা, শরীরচর্য্য৷ চরিত্র-রক্ষী, ব্যক্তিত্ব-প্রতিষ্ঠ৷ এইসব ইহার হাতে কলমে শিখিতেছে। ইহার দুনিয়াতে একটা লুতল-কিছু দিয়া ছাড়িবে, এই ইহাদের সাধ । এই ভাবুকতায়ই ভাঙাগড়া সম্ভব হয়। ( . ) যৌবন-আন্দোলনের ঢেউ চলিতেছে ১৯৯৪ সাল হইতে । বার্লিনের ষ্টেগলিটস পাড়ার ইস্কুলের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করিয়া এক ভাবুকদল নবজীবনের স্বত্রপাত করে। ফেষ্টার প্রণীত যুগেও বেধ্বেগুণ্ড, ( যৌবন-আন্দোলন ) গ্রন্থে তাহার পরিচয় পাই । ছেলে-ছোকরার অথবা ভাবুকেরা যাহা আরম্ভ করে, বৈজ্ঞানিকের তাহা বাড়াইয়া তুলিয়াছে অনেক পথে। একটা পথ ব্যায়াম শিক্ষার দিকে । বার্লিনের ষ্টাডিয়োন-মাঠে “ড্যয়চে হোখশুলে ফ্যির লাইবেস রিাবুঙ্গেন" ( শারীরিক ব্যায়ামের জার্মান কলেজ) তৈয়ারি হইয়াছে। ● শালে টেন-বুর্গের টেকনিশে হোখশুলে যে-দরের শিল্প কলেজ, হাঞ্জেলস হোখশুলে যে-দরের ব্যবসায়-কলেজ এই ব্যায়াম-বিষয়ক হোখশুলেটাও সেইদরের প্রতিষ্ঠান অর্থাৎ এই কেন্দ্র এক ছোট-খাটে। লাঠি খেলার বা কুস্তিকসূরতের কিংবা টেনিস্-হকির আখড়া-মাত্র নয়। পুরা তিন বৎসরের “পঠন-পাঠন” কুচ-কাওয়াজ খেলাধূল দস্তুর মতন চলে। ১৯২০ সালে এইটার গোড়াপত্তন হইয়াছে। প্রতিষ্ঠাতার নাম ডাক্তার বিয়ার । ব্য a pবিদ্যালয়-প্রতিষ্ঠাতা চিকিৎসাধ্যাপক বয়া