পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] এই কলেঞ্জের বিদ্যা শেষ করিয়া জাৰ্ম্মানূর দেশের সর্বত্র ব্যায়ামশিক্ষক নিযুক্ত হয়। মেয়েরাও এইখানে শিখে এবং পরে শিক্ষয়িত্রী झ३८ङ *ाटद्र । छिद्र-डिब्र रुग्राद्धेब्रिप्ठ बखूबनिश८क निभां निवांब्र दाबङ्गी আছে। সেইসকল কারখানায়ও এই নতুনধরণের ব্যারাম-শিক্ষকের চাকুরি জুটিতেছে। জার্মানিতে ইস্কুলের ছেলে-মেয়েদের জন্ত সরকারী চিকিৎসক নিযুক্ত হইয়া জাসিতেছে। সেইসকল চিকিৎসকের পদের জন্য ব্যারাম-কলেজের ছাত্র বাহাল করা স্বর হইয়াছে। প্রত্যেক পেলাধুলার ” পরিষদে পরিচালকদিগকে ব্যারাম-কলেজের বিদ্যায় পাকা করিয়া তোলা হইতেছে । অধিকন্তু জাৰ্ম্মান-সমাজে ব্যয়াম, দৌড় ধাপ ইত্যাদির জন্ত বহুসংখ্যক অtখড়া আছে । তাঁহ-ছাড়া এইসকল বিষয়ে মাসিক, সাপ্তাহিক এবং অন্তান্ত পত্রিকাও চলে। ব্যায়ীম-কলেজ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার এই দুই দিকেই ব্যারামের ওস্তাদ লোককে নায়ক, সম্পাদক বা লেখকরূপে বাঙ্গাল করিবার সুযোগ জুটিয়াছে। দুনিয়ার লোকের সঙ্গে জার্শ্বীন নরনারীকে টঙ্কর দিতে হইবে, সন্দেহ নাই। তাঁহাতে বিজয়ী হইবার জন্ত অনেক-কিছু করিতে হইবে। ব্যায়মের এই ব্যবস্থাটা দেপিয়! আবার মনে হইতেছে জীবন-সংগ্রামের ক্ষেত্রে ভারতবর্ষ আজও সেই প্রাগৈতিহাসিক যুগেই রহিয়াছে। ১৯২২-২৩ সালের শীতকালে বার্লিনের ব্যায়াম কলেজে ৯৩৮ জন শিক্ষা পাইয়াছে। তাহার ভিত্তর ছাত্রীসংখ্যা ২২ ৷ বিদেশী ছাত্রও লওয়া ইয়। সেই সময়ে ২৮ জন ছিল বিদেশী । কলেজটা পরিদর্শন করিতে যাইয়া তোকিওর এক জাপানীকে এইখানে ছাত্রভাবে নেপিয়াছি। এই ব্যক্তি জাপানী পুলিশ বিভাগের লোক শুনিলাম। শিক্ষাপদ্ধতি চার ভাগে বিভক্ত। প্রথম বিভাগে কসরতের কাও ৷ মামুলী জিমনাষ্টিক ত আছেই। সাতার কাটা, দৌড়, যন্ত্রপাতির খেলা, বরফের উপর নান-শ্রেণীর ক্রীড়া-কৌতুক, নৌকা-চালানো, বন-ভ্রমণ ইতাদি শরীরচালনা বিষয়ক কোনো কিছুই বাদ পড়ে না। দ্বিতীয় বিভাগে স্বাস্থ্যতত্ত্বের সকল কথা । অস্থিবিদ্যা এবং শারীর বিজ্ঞান, প্রাণ-বিজ্ঞান, গা মালিশ করা (মাসাজ ), খেলাধূলার ব্যারাম, অস্ত্রচিকিৎসা ইত্যাদি এই বিভাগের অস্বৰ্গত। তৃতীয় বিভাগ বায়াম-শিক্ষা-বিষয়ক । চিত্তবিজ্ঞান, শিক্ষা-বিজ্ঞান, দর্শন, পরীক্ষামূলক শিক্ষাতত্ত্ব, যৌবন-বিষয়ক চিত্তবিজ্ঞান, শিশুপালন এবং এই ধরণের অন্যাঙ্ক বিদ্য এই বিভাগে আলোচিত হয়। চতুর্থ বিভাগে ছাত্র ছাত্রীর শাসন-বিষয়ক বিদ্য৷ অর্জন করে। সমিতি, পরিষৎ, গোষ্ঠী, আগড়া, থেলার মাঠ, খেলার সংবাদপত্র, ব্যায়ামের ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, গ্রন্থশালার পরিচালনা, ইতিহাস ইত্যাদি বিদ্যা এইবিষ্ঠাগের সামিল । (a ) ডাক্তার বিয়ার বলিতেছেন —“আমাদের এগানে বুলগার, রুশ, ইত্যাদি জাতীয় লোক শিপিতে আসিতেছে । ভারতসন্তানকেও সাদরে গ্রহণ করিতে রাজি মাছি।” বিয়ার অস্ত্রচিকিৎসায় জাৰ্ম্মানির নং১ । অন্ত্র-ঘটিত চিকিৎসা-বিজ্ঞানের बांना विखोरण हैंहांब्र पञांबिकांब्र पञांtझ । क्रब्रtब्रांर्ण-मषयक विब्रां८ब्रब्र অনুসন্ধান ও চিকিৎসাপ্রণালী স্বপ্রসিদ্ধ। শরীরের হাড়,মাংসপেশী ইত্যাদি কোনো উপায়ে নষ্ট হইয় গেলে সেইসবের জীৰ্ণোদ্ধার বা পুনর্গঠনের

২৯ = ১১

জাৰ্ম্মান-জীবনে নবীন-প্রবীণ ২২৫ কাজেও ইহার বশ আছে। চিকিৎসা-বিশেষজ্ঞেরা বিয়ারের কৃতিত্ব বুঝিতে সমর্থ। বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনি অধ্যাপক পদে নিযুক্ত আছেন। বিয়ারের সঙ্গে কোনো ভারতীয় চিকিৎসক বা চিকিৎসী-ছাত্র এখনো বোধ হয় কাজ করেন নাই । বালিনের অস্তান্ত বড়-বড় ডাক্তারদের ছ'চারজন বিগত ছুই-বৎসরের ভিতর কোনো কোনো ভারতসন্তানের সংস্পর্শে আসিয়াছেন । (? - ) छांस्त्रीन्-छांठिब्र श्रर्षी९ खांद्वीन्-छांदांखांबौब्र वह नब्रनांग्रेो श्रांछकांश ইয়োরোপের নানা-দেশে পরাধীন । তাহাদিগকে এই পরাধীনতার ফলে মির্য্যাভন ভোগ করিতে হয়। এইসকল পরাধীন এবং পরপীড়িত জার্মাদের জঙ্ক জাৰ্ম্মানির জাৰ্ম্মানরা একটা পরিষৎ কায়েম করিয়াছেন। এগ্‌জে ফ্রোবেনিয়ুস এই পরিষদের স্ত্রীবিভাগও বেশ করিৎকৰ্ম্ম । জাৰ্ম্মান নারী-সমাজের বহু লব্ধপ্রতিষ্ঠ ব্যক্তি পরিষদের তদবির করিয়া থাকেন। প্রীমতী এলুঙ্গে ফোবেনিয়ুস বলিতেছেন —“দুনিয়ার যত দেশে জার্ক্সৰু ভাষা-ভাষী লোক বসবাস করিতেছে তাহার যে জার্মান-সমাজ ও সভ্যতার অঙ্গপ্রত্যঙ্গ এই জ্ঞান জাৰ্ম্মানির নারী-মস্থলে প্রচার ও বন্ধমুল করা আমার জীবনের প্রধান লক্ষ্য। এই-সম্বন্ধে লেখা এবং বক্তত করা ছাড়া অঙ্ক কোনো কাজের জন্য আমার সময় নাই। পূৰ্ব্বে আমি থিয়েটার এবং নাট্য-সাহিত্যের সমালোচনায় কলম ধরিতাম। গ্যেটে সাহিত্যের বিশেষজ্ঞ এরিখ স্মিড বালিন বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার গুৰু ছিলেন ।”