পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ما جيد <अईश्वब्ररथंब्र गांभांछिक ७ ब्रtौग्न ॐष्णञ्च-नांषप्नब्र छछ छां#ांनिरङ নানা-প্রকার নারী-সমিতি আছে। পালামেন্টের মেম্বর শ্ৰীমতী ক্লারা মেণ্ডে বলেন,—“সকল সমিতি আবার নিখিল জার্মান নারী-পরিষদের বিভিন্ন শাখা-বিশেষ।” এই উপলক্ষ্যে বালিনের প্রীমতী ফন ফেলজেনকে জার্মানির এবং বিদেশের অনেকেই চিনে । (כ כ ) मांदर्दछनिक कांछक८% cय-मकल भश्लिां पत्रॐ अथवां नभन्त्र थब्रछ করেন ভাস্থার প্রত্যেকেই লেখক ত বটেই, কেহ-কেহ পাক বক্তাও বটে। লেখক বলিলে একমাত্র সামাজিক, আর্থিক ও রাষ্ট্রর প্রবন্ধ ব| কেভাবের কথাই মনে আনিতে হইবে না । ধাটি সাহিত্য অর্থাৎ গল্প, উপস্থাস, কবিতা, নাটক এবং এইসকল বিভাগের সমালোচনায়ও অনেক জাৰ্ম্মান “করিৎকর্ণা” নারী হাত দেখাইয়াছেন। বর্তমানে জাৰ্ম্মানির সব-সে নামজাদা মহিলা কে এই প্রশ্নের জবাব দেওয়া কঠিন, সন্দেহ নাই। কিন্তু বোধ হয় খ্ৰীমতী গার্টড, ব্যয়মীর শ্ৰীমতী গাড়ি ব্যয়মীর জগন্ধের নারী-মহলে এবং পুরুষ মহলেও নং ১ শ্রেণীর লোক বিবেচিত হইবেন । ইনি রাইখষ্টাগের পার্লামেন্টের মেম্বর। বায়মাৱ বিবেচনা করেন যে, রাজতন্ত্র জাৰ্ম্মানি হইতে চিরকালের মঞ্চন বিদায় লইয়াছে । জাৰ্ম্মানরা তার কোনো দিন কাহাকেও রাজতকৃতে বসাইবে না। অর্থাৎ ইনি ঘোরতর গণ-তন্ত্রিণ। জার্মান ভাষায় ইষ্ঠীকে বলা হয় “ডেমোক্রাটিন”, (সাম্যবাদিনী । ) ব্যয়মারের সঙ্গে "বাতচিৎ" চালাইলে বুঝা যায় যে, ইহঁর মন্ত্ৰ কথা অতি সোগু। ইনি বলিয়া থাকেন ?—“নারীর দ্বারা পুখিৰীতে যদি কোনো মঙ্গল সাধিত হইবার সম্ভাবনা থাকে, তবে তাহাদিগকে পুরুণের সঙ্গে মিশিয়া সমগ্র সমাজের প্রতি কৰ্ত্তব্য পালনের স্তম্ভ প্রস্তুত থাকিতে হইবে। যত বেশী নারী এই সমগ্রতার লক্ষ্য অর্থাৎ [ २8* उांशं, २ग्न थ8 গোট দেশের কল্যাণ জীবনে উপলদ্ধি করিতে পাঞ্জিবে ততই মানব, জাতির পক্ষে উন্নতির পথ বিস্তৃত হইতে থাকিবে ।” ( ३२) ব্যয়মাৱ বলিলেন –‘বিপ্লবের পর হাইমারে বে পার্ল্যামেন্ট বসে, সেই পার্লামেন্টেই আমার প্রথম রাষ্ট্রীয় হাতে-খড়ি। সে ১৯১৮-১৯ সালের কথা। বর্তমান জার্মানির শাসন-পদ্ধতি তৈয়ারি করিবার কাজে বিশেষতঃ নারীজাতির রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা-সম্পর্কিত বিধান-সম্বন্ধে আমার কিছু-কিছু হাত আছে।” আজকালকার জার্মান শিক্ষ-পদ্ধতি-সম্বন্ধে ব্যয়মারের সঙ্গে কথাবাৰ্ত্ত হইল। ইনি বলিতেছেন —"পুৰ্ব্বে জার্মানিতে ইস্কুলপাঠশালায় ছোটবড়, ধনীনিধন, উচ্চনীচ ইত্যাদি জাতিভেদ চলিত খুব বেশী । বিদ্যাপীঠের আবহাওয়ার বাহাতে এই ভেদ ভাঙিয়া যায় তাহীর জঙ্ক আমরা—ডেমোক্রাটিক অর্থাৎ গণতন্ত্রী দলের মেরে-পুরুষেরা উঠিয়াপড়িয়া লাগিয়াছি।” ১৯১৯ সালের হাইমার পারল্যামেন্টে ব্যয়মীর যে বক্তৃত করেন তাহা জার্শ্বানদের জীবনে এবং সমাজ-চিন্তায় যুগান্তর অনিয়াছে । বক্ততাট "সোৎসিয়ালে আবুলয় রঙ" অর্থাৎ সামাজিক নবযুগ বা সমাজে নবজীবন নামে স্বতন্ত্র ছাপা হইয়াছে । গণতন্ত্র এবং নারী-স্বাধীনতার তরফ হইতে এই রমণীর দাম অনেক । ব্যয়মারের বয়স সম্প্রতি পঞ্চাশ পার হইয়াছে। পার্ল্যামেন্টে প্রবেশ করিবার পূৰ্ব্বে পনর বৎসর ধরিয়া ইনি নানাপ্রকার মহিলাবিদ্যালয়ের কাজে নিযুক্ত ছিলেন। আভ্যন্তরীণ বিভাগের সরকারী মন্ত্রণ সভায় সচিবের কাজেও ইহার পরামর্শ লওয়া হুইত । সাহিত্যে ব্যয়মারের নাম সুপরিচিত। “গেটের বান্ধীকুল” (১৯০৯) সম্বন্ধ এবং “সাহিত্য ও সমাজে প্রসিদ্ধ মহিলা” সম্বন্ধে রচনা প্রথম-বয়সের লেখা। “দার্শনিক ফিকুটে" বিষয়ক গ্রন্থ সবিশেষ উল্লেখযোগ্য। ধনবিজ্ঞানের স্নাঙ্গো, বিশেষতঃ নারী-সম্পর্কিত ধনদৌলতের কথায় ইহার বহু রচনাই আছে। “ডি ফ্রাও" (নারী) নামক পত্রিক ইহার সম্পাদনে চলিতেছে। নারী-বিষয়ক সমাজ চিস্তা “ডি ফ্রাও ইন্‌ কোঙ্কাস হিট শাফট উও, ষ্টটুসলেবেল ডার গেগেলহার্ট” অর্থাৎ “বর্তমান জগতের আর্থিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে নারীর স্থান” নামক গ্রন্থে প্রকাশিত হইয়াছে (১৯১৫ ) । গল্প সাহিত্যের রচনায়ও ব্যয়মারের যশ অাছে। “ডেল্লখ” অর্থাৎ “তবুও" বা “ত্যঙ্গ সত্ত্বেও” নামক কেভাবে "যদিও মা ডোর দিবা আলোকে ঘিরে আছে আজ আধার ঘোর, কেটে যাবে মেঘ, নবীন গরিমা ভাতিবে আবার ললাটে তোর” ইত্যাদি খুয়ার অনুপ্রাণিত । নয়াপুরানোর সন্ধিক্ষণে যে-চৰ্ম্মানি গড়িয়া উঠিতেছে গার্টুড় ব্যরমার তাহার এক সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ দৃষ্টাস্ত। ইনি বিবাহ করেন নাই। ইহুদি কুমারী আলিসে সোলেমন "সোৎসিয়ালে ফ্রাওয়েনুশুলে" t সমাজসেবার জন্ত নারী-বিদ্যালয় ) চালাইতেছেন। বার্লিনের এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ব্যয়মারের সংস্রব ছিল এবং এখনো আছে । (se ) কুমারী বায়মীর এক তরফ হইতে জাৰ্ম্মান সমাজ দখল করিয়া বসিয়া प्ञोप्छन । पञाग्न-७क डझझ इश्रङ छोनिम्न %नििल-चक्रो विषय ছেডভিগ হাইল জার্মান রনারীর অতি প্রিয়। ইনি সত্তর পার হইয়াছেন। ইহার স্বামী ছিলেন ফ্যাটারির মালিক। "লর্ড ড্যরচার লয়েড নামক জাহাজকোম্পানীয় স্থাপতি হাইলের পিতা।