পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৩৬

২য় সংখ্যা ] হেডভিগ হাইল হাইপকে লোকে বৰ্ত্তমান জার্মানির “প্রথম গৃহিণী” বলিয়া পূজা করে। পার্ল্যামেন্টে প্রবেশ না করিয়া কোনো নারী কত অসংখ্য উপায়ে নরনারীর উপকার সাধন করিতে পারে, হাইল তাহার উজ্জ্বল সাক্ষী। স্ত্রীশিক্ষা, নারী-সমিতি, শিশুপালন, গৃহচৰ্য্যা ইত্যাদি বিভাগে এমন কোনো জিনিল নাই যেখানে হাইলের হাত অথবী নেতৃত্ব দেখিতে পাই না। ব্যয়মীর সোলেমন নারী-মহলে “সমাজ-সেবক” তৈয়ারি করেন। হাইলের কাজ নারীকে গৃহস্থধর্শ্বের উপযুক্ত করিয়া তোলা । ইহার লেখা কেতবেগুলা দেখিলেই ব্যক্তিত্বট ধরা পড়িবে। একখানা বইয়ের নাম “রান্নাবাড়ীর অ, আ, ক, খ" আর একটার নাম "হাঁওবুধু ফ্যির হাউস্ আর্ৰাইট" (গৃহকর্থের পঞ্জিকা )। লড়াইয়ের রান্নাবাড়ী হইতে দরিদ্রপীড়ার পরিবারদের গিল্পীপন পৰ্য্যস্ত কোনোকিছুই হাইলের রচনাবলীতে বাদ পড়ে নাই। ফ্র্যেবেলের এক আষ্ঠীর ছিলেন ছাইলের শিক্ষরিত্রী। হাইল বার্লিনে ফ্র্যেবেলু এবং পেষ্টালোটুসির নামে শিশুবিদ্যালয় কায়েম করিয়াছেন । শিশুচিকিৎসালয়, যৌবনভবন, নারী-ইসপাতাল ইত্যাদি :वभौग्न वहविष यठिछैॉन श३ष्णब्र गंछु । ঘরবাড়ীর কাজে বাগান-রচনা হাইলের উপদেশের অন্তর্গত। अहे छन्लष्क्रा थांकृठिक बिछांन, लांकनखौठड्, औदछड़ब छौषन-कथा ইত্যাদি প্রচার করিয়া বার্লিনের ( এবং পরে জাৰ্ম্মানির ) মধ্যবিত্ত এবং নিয়শ্রেণীর গৃহস্থ-মহলে হাইল জীবন আনন্দময় করিয়া তুলিতে পারিITUER I সামাজিক লেন-দেনের জঙ্ক বহুবিধ ব্লগৰ প্রতিষ্ঠা করাও হাইলের জাৰ্ম্মান-জীবনে নবীন-প্রবীণ ՀՀԳ কৃতিত্বের মধ্যে দেখিতে পাই। বার্লিনের "ল্যিৎসেয়ুম কু ব” জাৰ্খাৰু মহিলাদের সর্বশ্রেষ্ঠ গোষ্ঠী। নারীদের সাৰ্ব্বঙ্গলিক স্বার্থ পুষ্ট করিবার উদ্বেপ্তেও ইনি অনেকগুলা সমিতি বা সজ কায়েম করিয়াছেন। (**) দরিদ্র জীবনের ছবি আঁকিয়৷ শ্ৰীমতী কোটে কোলহির্টস্ প্রসিদ্ধ হইতেছেন। বার্লিনের গুণন্যাল গ্যালারিতে ইহঁর আঁকা মজুর-জীবন প্রদর্শিত হইয়াছে। কোলহিবটল চিত্রশিল্পে চরম মাত্রায় বস্তুতান্ত্ৰিক । দারিদ্র্য, দুঃখ, নিৰ্য্যাতন, অভাবপীড়ন ইত্যাদি লইয়া ভাবুকত করা ইহঁর তুলির ও রঙের অভ্যাস নয় । নারী-মহলে ভাবুকতা ও রোমন্টিকতার জের চালাইতেছেন রিকর্ড ब्रिकांडी इथ. স্থখ । লাইপৎসিগের ইনসেলুকোম্পানী ইহার প্রকাশক। সাহিত্যের ইতিহাস ঘটিত তথ্যসম্বন্ধে প্রবন্ধ ও গ্রন্থ রচনা হথের বিশেষত্ব । cभाdहे निलाप्द्रब्र पूर्णञ्च कथ। जश्ब्र हथ झझेथt७ निडख अध् লিথিয়াছেন। জাৰ্ম্মান রোমান্টিকতাৰ মুলস্বত্র এই রচনায় প্রচারিত। উনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে রুশ-সাহিত্য-বীর মাইকেল বাকুনিন স্বদেশে রোমাণ্টিক ভাবুকত ছুটাইতেছিলেন। পল্পী-প্রীতি, “মির” নামক পল্পীস্বরাজের গৌরব বাকুনিন সাহিত্যের প্রাণ : হুখ সেই সাহিত্য-সম্বন্ধেও উপাদেয় গ্ৰন্থ-প্রকাশ করিয়াছেন । জাৰ্ম্মান সাহিত্যের পূর্বাপর অনেক কথা লইয়া হুখ, জীবন কাটাইয়াছেন । ইয়োরোপের ত্রিশ বৎসরব্যাপী সংগ্রাম ( ১৬১৫-৪৫ ) এবং ধৰ্ম্ম-সংস্কারক লুথার ইত্যাদি-সম্বন্ধে লেখিকা বিশেষজের ইজ্জং পাইয় থাকেন। হুগ, বাহেরিয়ার—মিউনিকের লোক। ইহার সঙ্গে দেখা হয় মাই –পত্রব্যবহার চলিয়াছে মাত্ৰ । যেন সহরের প্রীমতী লুলু ডিডেরিখসূ কবিতা-রচনায় সিদ্ধহস্ত। ইহার লেখা গাথাগুলা জাৰ্ম্মান সাহিত্য-সংসারে সমাদৃত হয়। স্বামী-স্ত্রীকে মিলিয়,"ডি টান্ট’ (অর্থাৎ কৰ্ম্ম-বা কৃতিত্ব ) নামক:মাসিক চালাইয়া থাকেন। রাজনৈতিক জান্দোলনে এই কাগজের বা সম্পাদকদের কোনো যোগাযোগ নাই। ব্যক্তির জীবনীশক্তি, আধ্যাক্সিক ভাবুকতা